তাইওয়ানে চীনবিরোধী বিক্ষোভ মিছিল
তাইওয়ানের তাইচুং শহরে গতকাল রোববার প্রায় ৩০ হাজার লোক চীনবিরোধী বিক্ষোভ মিছিল করেছে। চীনের সঙ্গে তাইওয়ানের সম্পর্কোন্নয়নের বিরোধিতা করে এই মিছিল করে তারা। চীন ও তাইওয়ান কর্তৃপক্ষের মধ্যে চলতি সপ্তাহেই ওই শহরে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হওয়ার কথা। তাইওয়ানের দুই কোটি ৩০ লাখ অধিবাসীর বেশির ভাগই চীনের তাইওয়ান নীতি নিয়ে অসন্তুষ্ট। তারা তাইওয়ানকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করে।
গতকালের বিক্ষোভের আয়োজন করে তাইওয়ানের প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিপিপি)। পুলিশ জানিয়েছে, ২০ থেকে ৩০ হাজার মানুষ বিক্ষোভে অংশ নিয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য ৫০০ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। বিক্ষোভকারীরা ‘গো তাইওয়ান গো’ বলে স্লোগান দেয়। এ সময় তারা ‘তাইওয়ান-চায়না—ওয়ান কান্ট্রি ইচ সাইড’ লেখা হেডব্যান্ড পরে ছিল।
বিক্ষোভ শুরুর আগে ডিপিপি সভানেত্রী সাই ইং-ওয়েন সাংবাদিকদের বলেন, ‘নিজেদের দাবি প্রকাশ করার জন্য এই সমাবেশে সবাইকে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। আশাকরি সরকার নাগরিকদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সম্মান জানাবে। চীনের সঙ্গে আরও বেশি চুক্তি হলে, চীনারা আরও বেশি আসবে এখানে। এতে আমাদের কাজ পাওয়া কষ্টকর হয়ে যাবে এবং প্রবৃদ্ধি ব্যাহত হবে।’
চীন তাইওয়ানকে নিজের অংশ হিসেবে দাবি করে। গত অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে দুই অংশের মধ্যে বৈরিতা চলার পর সম্প্রতি চীন ও তাইওয়ান কর্তৃপক্ষের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়। গত বছরের মে মাসে মা ইং-জো তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর আসন্ন বৈঠকটি হবে চীন ও তাইওয়ানের মধ্যে চতুর্থ বৈঠক।
গতকালের বিক্ষোভের আয়োজন করে তাইওয়ানের প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিপিপি)। পুলিশ জানিয়েছে, ২০ থেকে ৩০ হাজার মানুষ বিক্ষোভে অংশ নিয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য ৫০০ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। বিক্ষোভকারীরা ‘গো তাইওয়ান গো’ বলে স্লোগান দেয়। এ সময় তারা ‘তাইওয়ান-চায়না—ওয়ান কান্ট্রি ইচ সাইড’ লেখা হেডব্যান্ড পরে ছিল।
বিক্ষোভ শুরুর আগে ডিপিপি সভানেত্রী সাই ইং-ওয়েন সাংবাদিকদের বলেন, ‘নিজেদের দাবি প্রকাশ করার জন্য এই সমাবেশে সবাইকে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। আশাকরি সরকার নাগরিকদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সম্মান জানাবে। চীনের সঙ্গে আরও বেশি চুক্তি হলে, চীনারা আরও বেশি আসবে এখানে। এতে আমাদের কাজ পাওয়া কষ্টকর হয়ে যাবে এবং প্রবৃদ্ধি ব্যাহত হবে।’
চীন তাইওয়ানকে নিজের অংশ হিসেবে দাবি করে। গত অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে দুই অংশের মধ্যে বৈরিতা চলার পর সম্প্রতি চীন ও তাইওয়ান কর্তৃপক্ষের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়। গত বছরের মে মাসে মা ইং-জো তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর আসন্ন বৈঠকটি হবে চীন ও তাইওয়ানের মধ্যে চতুর্থ বৈঠক।
No comments