স্পেনের মাদ্রিদে গর্ভপাতের বিরুদ্ধে বিশাল সমাবেশ
স্পেনের মাদ্রিদে ১০ লক্ষাধিক মানুষ গত শনিবার গর্ভপাতবিরোধী এক সমাবেশ করেছে। সরকার সম্প্রতি গর্ভপাত নিয়ে বিতর্কিত একটি আইন সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেয়। ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দেশের লোকজন রাজপথে নেমে আসে। বিরোধী মধ্য-ডানপন্থী কয়েকটি রাজনৈতিক দল শনিবারের ওই বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে। এ আন্দোলনে নৈতিক সমর্থন দিচ্ছেন রোমান ক্যাথলিক বিশপ।
গর্ভপাত বিষয়ে সোশ্যালিস্ট প্রধানমন্ত্রী হোসে লুইস রুদরিগুয়েজ সাপাতেরোর সরকার ওই আইনের খসড়া ইতিমধ্যে তৈরি করেছে। গত মাসে মন্ত্রিসভা ওই আইন অনুমোদন করেছে। আগামী মাসে এ নিয়ে পার্লামেন্টে বিতর্ক হবে।
ক্যাথলিক স্পেনের বর্তমান আইনে কোনো নারী বিশেষ পরিস্থিতিতে শুধু গর্ভপাত ঘটাতে পারে। প্রস্তাবিত নতুন আইনে ১৬ থেকে ১৭ বছরের যেকোনো মেয়ে নিজের অভিভাবককে না জানিয়ে গর্ভপাত ঘটাতে পারবে।
শনিবারের বিক্ষোভে অংশ নিতে এসব মানুষ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বাস ও বিমানে করে মাদ্রিদে গিয়ে জড়ো হয়। আয়োজকেরা জানায়, এদিন কমপক্ষে ১৫ লাখ মানুষ বিক্ষোভে অংশ নিয়েছে। বিক্ষোভকারীদের মাদ্রিদে নেওয়ার জন্য ওই দিন ৬০০ বাস ও বেশ কয়েকটি বিমান ব্যবহার করা হয়। ‘নারী ও মাতৃত্বের জন্য জীবন’, ‘সব জীবনই গুরুত্বপূর্ণ’ লেখা স্লোগানসংবলিত বিভিন্ন ব্যানার বহন করে বিক্ষোভকারীরা।
‘ফোরাম ফর দ্য ফ্যামিলি’ নামের এ আয়োজক সংস্থার প্রধান বেনিগনো ব্ল্যাঙ্কো বলেন, আজ এ বিক্ষোভে যারা অংশ নিয়েছে, তারা জীবন রক্ষার লড়াইয়ে শরিক হয়েছে। যারা আমাদের শাসন করছে, তাদের রাজপথের এ উচ্চারণ শুনতে হবে।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ৬৭ বছর বয়সী হোসে কারলোস বলেন, এ ধরনের আইন করা বর্বরতা ছাড়া কিছুই নয়। সরকার পশুপাখি রক্ষায় যতটা সোচ্চার, মানবশিশু রক্ষার ব্যাপারে ততটাই উদাসীন।
গর্ভপাত বিষয়ে সোশ্যালিস্ট প্রধানমন্ত্রী হোসে লুইস রুদরিগুয়েজ সাপাতেরোর সরকার ওই আইনের খসড়া ইতিমধ্যে তৈরি করেছে। গত মাসে মন্ত্রিসভা ওই আইন অনুমোদন করেছে। আগামী মাসে এ নিয়ে পার্লামেন্টে বিতর্ক হবে।
ক্যাথলিক স্পেনের বর্তমান আইনে কোনো নারী বিশেষ পরিস্থিতিতে শুধু গর্ভপাত ঘটাতে পারে। প্রস্তাবিত নতুন আইনে ১৬ থেকে ১৭ বছরের যেকোনো মেয়ে নিজের অভিভাবককে না জানিয়ে গর্ভপাত ঘটাতে পারবে।
শনিবারের বিক্ষোভে অংশ নিতে এসব মানুষ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বাস ও বিমানে করে মাদ্রিদে গিয়ে জড়ো হয়। আয়োজকেরা জানায়, এদিন কমপক্ষে ১৫ লাখ মানুষ বিক্ষোভে অংশ নিয়েছে। বিক্ষোভকারীদের মাদ্রিদে নেওয়ার জন্য ওই দিন ৬০০ বাস ও বেশ কয়েকটি বিমান ব্যবহার করা হয়। ‘নারী ও মাতৃত্বের জন্য জীবন’, ‘সব জীবনই গুরুত্বপূর্ণ’ লেখা স্লোগানসংবলিত বিভিন্ন ব্যানার বহন করে বিক্ষোভকারীরা।
‘ফোরাম ফর দ্য ফ্যামিলি’ নামের এ আয়োজক সংস্থার প্রধান বেনিগনো ব্ল্যাঙ্কো বলেন, আজ এ বিক্ষোভে যারা অংশ নিয়েছে, তারা জীবন রক্ষার লড়াইয়ে শরিক হয়েছে। যারা আমাদের শাসন করছে, তাদের রাজপথের এ উচ্চারণ শুনতে হবে।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ৬৭ বছর বয়সী হোসে কারলোস বলেন, এ ধরনের আইন করা বর্বরতা ছাড়া কিছুই নয়। সরকার পশুপাখি রক্ষায় যতটা সোচ্চার, মানবশিশু রক্ষার ব্যাপারে ততটাই উদাসীন।
No comments