বাজেট ঘোষণা পর্যন্ত আশা রাখছি
প্রথম আলো: মূসক আইন বাস্তবায়ন হতে আর মাত্র দুই মাস বাকি। আপনাদের দাবির বিষয়টি কি সুরাহা হয়েছে?
আবু মোতালেব: এখনো আমরা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানতে পারিনি। তবে আমরা আশাবাদী, সরকার আমাদের যৌক্তিক দাবিগুলো পূরণ করে মূসক আইন বাস্তবায়ন করবে। বাজেট ঘোষণার আগ পর্যন্ত আমরা আশা রাখছি। বাজেটে আমাদের দাবি পূরণ করা হবে বলেই আমরা মনে করছি।
প্রথম আলো: এফবিসিসিআই তো বিভিন্ন প্রস্তাব দিয়েছে। ব্যবসায়ী ঐক্য ফোরামের কি আলাদা কোনো দাবি আছে?
আবু মোতালেব: ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে এফবিসিসিআই এটি নিয়ে কাজ করছে। আমাদের প্রথম সহসভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন এ নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছেন। আমরা চাইছি, এক কোটি টাকা লেনদেন পর্যন্ত মূসক অব্যাহতি দেওয়া হোক এবং পাঁচ কোটি টাকা লেনদেনে ৩ শতাংশ হারে লেনদেন কর আরোপ করা হোক। উৎপাদন পর্যায়েও ক্ষুদ্র উৎপাদনকারীদের জন্য সহনীয় হারে মূসক আরোপ করা হোক। নইলে ক্ষুদ্র উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ীরা টিকতে পারবেন না।
প্রথম আলো: জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও এফবিসিসিআইয়ের যৌথ পরামর্শক কমিটির সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে আপনার হুমকি ও পাল্টা হুমকির বিষয়ে কী বলবেন?
আবু মোতালেব: স্রেফ ভুল-বোঝাবুঝি। আমি বলিনি আমরা এখনই আন্দোলনে নামব। আমরা মূসক আইন বাস্তবায়নেরও বিরোধী নই। আমরা শুধু চাই ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের রক্ষা করে মূসক আইন বাস্তবায়িত হোক। সে ক্ষেত্রে সরকারের ওপর আমাদের আস্থা আছে। আমি বলেছিলাম, দাবি পূরণ না হলে ব্যবসায়ীরা রাস্তায় নামতে বাধ্য হবেন। সেটা আমি না থাকলেও হবে। এটা আমার একার বিষয় নয়।
প্রথম আলো: অর্থমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে আপনাকে যুদ্ধের হুমকি প্রত্যাহারের কথা বলেছিলেন? আপনি কি সেটা প্রত্যাহার করবেন?
আবু মোতালেব: আমি যুদ্ধের হুমকি দিইনি। আবারও বলছি, একটা ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। যুদ্ধের হুমকি দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। বরং আমরা সরকারের সঙ্গে মূসক আইন বাস্তবায়নে কাজ করতে চাই।
প্রথম আলো: আপনি বলছিলেন, মূসক আইন নিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়নি। এ সময় এনবিআরের চেয়ারম্যান এর বিরোধিতা করেছিলেন। এ বিষয়ে কী বলবেন?
আবু মোতালেব: এনবিআর প্রশিক্ষণ দিয়েছে। কিন্তু ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এখনো আওতার বাইরে আছেন। এনবিআর যাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে, তারা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের মূসক আইন বিষয়ে জানায়নি।
প্রথম আলো: এখন ৮ লাখ ৬৪ হাজার মূসক নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান আছে, যাদের মাত্র ৩২ হাজার কর দেয়। অর্থমন্ত্রী জানতে চেয়েছিলেন, আপনারা কতজন কর দেন?
আবু মোতালেব: যারা কর দেয় না, তাদের কাছ থেকে আদায় করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সমিতিগুলো এনবিআরের সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ করতে চায়। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রাজীব আহমেদ
আবু মোতালেব: এখনো আমরা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানতে পারিনি। তবে আমরা আশাবাদী, সরকার আমাদের যৌক্তিক দাবিগুলো পূরণ করে মূসক আইন বাস্তবায়ন করবে। বাজেট ঘোষণার আগ পর্যন্ত আমরা আশা রাখছি। বাজেটে আমাদের দাবি পূরণ করা হবে বলেই আমরা মনে করছি।
প্রথম আলো: এফবিসিসিআই তো বিভিন্ন প্রস্তাব দিয়েছে। ব্যবসায়ী ঐক্য ফোরামের কি আলাদা কোনো দাবি আছে?
আবু মোতালেব: ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে এফবিসিসিআই এটি নিয়ে কাজ করছে। আমাদের প্রথম সহসভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন এ নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছেন। আমরা চাইছি, এক কোটি টাকা লেনদেন পর্যন্ত মূসক অব্যাহতি দেওয়া হোক এবং পাঁচ কোটি টাকা লেনদেনে ৩ শতাংশ হারে লেনদেন কর আরোপ করা হোক। উৎপাদন পর্যায়েও ক্ষুদ্র উৎপাদনকারীদের জন্য সহনীয় হারে মূসক আরোপ করা হোক। নইলে ক্ষুদ্র উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ীরা টিকতে পারবেন না।
প্রথম আলো: জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও এফবিসিসিআইয়ের যৌথ পরামর্শক কমিটির সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে আপনার হুমকি ও পাল্টা হুমকির বিষয়ে কী বলবেন?
আবু মোতালেব: স্রেফ ভুল-বোঝাবুঝি। আমি বলিনি আমরা এখনই আন্দোলনে নামব। আমরা মূসক আইন বাস্তবায়নেরও বিরোধী নই। আমরা শুধু চাই ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের রক্ষা করে মূসক আইন বাস্তবায়িত হোক। সে ক্ষেত্রে সরকারের ওপর আমাদের আস্থা আছে। আমি বলেছিলাম, দাবি পূরণ না হলে ব্যবসায়ীরা রাস্তায় নামতে বাধ্য হবেন। সেটা আমি না থাকলেও হবে। এটা আমার একার বিষয় নয়।
প্রথম আলো: অর্থমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে আপনাকে যুদ্ধের হুমকি প্রত্যাহারের কথা বলেছিলেন? আপনি কি সেটা প্রত্যাহার করবেন?
আবু মোতালেব: আমি যুদ্ধের হুমকি দিইনি। আবারও বলছি, একটা ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। যুদ্ধের হুমকি দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। বরং আমরা সরকারের সঙ্গে মূসক আইন বাস্তবায়নে কাজ করতে চাই।
প্রথম আলো: আপনি বলছিলেন, মূসক আইন নিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়নি। এ সময় এনবিআরের চেয়ারম্যান এর বিরোধিতা করেছিলেন। এ বিষয়ে কী বলবেন?
আবু মোতালেব: এনবিআর প্রশিক্ষণ দিয়েছে। কিন্তু ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এখনো আওতার বাইরে আছেন। এনবিআর যাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে, তারা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের মূসক আইন বিষয়ে জানায়নি।
প্রথম আলো: এখন ৮ লাখ ৬৪ হাজার মূসক নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান আছে, যাদের মাত্র ৩২ হাজার কর দেয়। অর্থমন্ত্রী জানতে চেয়েছিলেন, আপনারা কতজন কর দেন?
আবু মোতালেব: যারা কর দেয় না, তাদের কাছ থেকে আদায় করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সমিতিগুলো এনবিআরের সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কাজ করতে চায়। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রাজীব আহমেদ
No comments