মুলতানের মাদ্রাসায় পড়তে গিয়েছিলেন তাশফিন মালিক
তাশফিন মালিক |
ক্যালিফোর্নিয়ার
স্যান বার্নার্দিনোয় হামলাকারী তাশফিয়া মালিক (২৯) পাকিস্তানের মুলতানের
নামী মাদ্রাসা আল হুদা ইনস্টিটিউটে ২০১৩ সালে পড়তে গিয়েছিলেন।
প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ গতকাল সোমবার এ তথ্য দিয়েছে। খবর এএফপির।
তাশফিন ও তাঁর স্বামী সৈয়দ রিজওয়ান ফারুক (২৮) গত বুধবার স্যান বার্নার্দিনোয় হামলা চালান। এতে ১৪ জন নিহত ও ২১ জন আহত হন। আল হুদা ইনস্টিটিউটে মধ্যবিত্ত নারীদের ইসলামি শিক্ষা দেওয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্র, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারত ও যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠানটির শাখা রয়েছে। জঙ্গিদের সঙ্গে মাদ্রাসাটির কোনো সম্পর্ক আছে বলে এখন পর্যন্ত নিশ্চিত তথ্য মেলেনি। তবে সেখান থেকে তালেবান মতাদর্শ প্রচার করা হয় বলে কেউ কেউ সমালোচনা করেন।
তাশফিন কীভাবে কট্টরপন্থার দিকে ঝুঁকলেন, তা নিয়ে তদন্ত চলছে। মুলতানের ওই মাদ্রাসায় তাঁর উপস্থিতির তথ্যটি এ ব্যাপারে নতুন মাত্রা যোগ করল। সৌদি আরবে বড় হয়েছিলেন তিনি। তারপর পাকিস্তানে পড়তে গিয়ে কট্টরপন্থীদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়ে থাকতে পারে। আইএস এক বিবৃতিতে রিজওয়ান-তাশফিন দম্পতিকে তাঁদের অনুসারী বলে দাবি করেছে। তদন্ত কর্মকর্তাদের ধারণা, তাশফিনই তাঁর স্বামীকে কট্টরপন্থার দিকে নিয়ে যান।
আল হুদা ইনস্টিটিউটের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ইমরান আমির এএফপিকে বলেন, তাশফিন ২০১৩ সালে ক্লাস শুরু করলেও ওই পাঠ শেষ করেননি। অল্পদিনই সেখানে যাতায়াত করেন তিনি।
দুই বছরের একটি কোর্সে ভর্তি হয়েছিলেন তাশফিন। তবে তিনি শেষ করেননি বলে নিশ্চিত করেছেন আল হুদা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক মুকাদাস। তিনি বলেন, ‘ভালো মেয়ে ছিল। জানি না, কী কারণে সে পড়া শেষ করল না।’
২০১৪ সালে স্বামীর সঙ্গে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রে যান তাশফিন। মুলতানের বাহাউদ্দিন জাকারিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৭-২০১২ পর্যন্ত ফার্মাকোলজি পড়েন তিনি। সেখানকার ক্লাস শেষ করেই মাদ্রাসায় যেতেন।
এদিকে, রিজওয়ান ফারুকের বাবা সৈয়দ ফারুক ইতালির লা স্তাম্পা পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে ইঙ্গিত দিয়েছেন, তাঁর ছেলে আইএসের আদর্শ মেনে নিয়েছিলেন এবং তিনি কট্টর ইসরায়েলবিরোধী ছিলেন।
তাশফিন ও তাঁর স্বামী সৈয়দ রিজওয়ান ফারুক (২৮) গত বুধবার স্যান বার্নার্দিনোয় হামলা চালান। এতে ১৪ জন নিহত ও ২১ জন আহত হন। আল হুদা ইনস্টিটিউটে মধ্যবিত্ত নারীদের ইসলামি শিক্ষা দেওয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্র, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারত ও যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠানটির শাখা রয়েছে। জঙ্গিদের সঙ্গে মাদ্রাসাটির কোনো সম্পর্ক আছে বলে এখন পর্যন্ত নিশ্চিত তথ্য মেলেনি। তবে সেখান থেকে তালেবান মতাদর্শ প্রচার করা হয় বলে কেউ কেউ সমালোচনা করেন।
তাশফিন কীভাবে কট্টরপন্থার দিকে ঝুঁকলেন, তা নিয়ে তদন্ত চলছে। মুলতানের ওই মাদ্রাসায় তাঁর উপস্থিতির তথ্যটি এ ব্যাপারে নতুন মাত্রা যোগ করল। সৌদি আরবে বড় হয়েছিলেন তিনি। তারপর পাকিস্তানে পড়তে গিয়ে কট্টরপন্থীদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়ে থাকতে পারে। আইএস এক বিবৃতিতে রিজওয়ান-তাশফিন দম্পতিকে তাঁদের অনুসারী বলে দাবি করেছে। তদন্ত কর্মকর্তাদের ধারণা, তাশফিনই তাঁর স্বামীকে কট্টরপন্থার দিকে নিয়ে যান।
আল হুদা ইনস্টিটিউটের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ইমরান আমির এএফপিকে বলেন, তাশফিন ২০১৩ সালে ক্লাস শুরু করলেও ওই পাঠ শেষ করেননি। অল্পদিনই সেখানে যাতায়াত করেন তিনি।
দুই বছরের একটি কোর্সে ভর্তি হয়েছিলেন তাশফিন। তবে তিনি শেষ করেননি বলে নিশ্চিত করেছেন আল হুদা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক মুকাদাস। তিনি বলেন, ‘ভালো মেয়ে ছিল। জানি না, কী কারণে সে পড়া শেষ করল না।’
২০১৪ সালে স্বামীর সঙ্গে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রে যান তাশফিন। মুলতানের বাহাউদ্দিন জাকারিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৭-২০১২ পর্যন্ত ফার্মাকোলজি পড়েন তিনি। সেখানকার ক্লাস শেষ করেই মাদ্রাসায় যেতেন।
এদিকে, রিজওয়ান ফারুকের বাবা সৈয়দ ফারুক ইতালির লা স্তাম্পা পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে ইঙ্গিত দিয়েছেন, তাঁর ছেলে আইএসের আদর্শ মেনে নিয়েছিলেন এবং তিনি কট্টর ইসরায়েলবিরোধী ছিলেন।
No comments