সরকার বেশি দিন টিকতে পারবে না : এমাজউদ্দীন
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদ বলেছেন, অতীতে
কোনো স্বৈরাচারী সরকার বেশি দিন টিকতে পারেনি, এই সরকারও পারবে না। আজ হোক
কাল হোক এ সরকারের পতন হবেই।
আজ রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবে জিয়া পরিষদের ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র : জিয়াউর রহমান ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। জিয়া পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. আবদুল কুদ্দুসের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, এম জহির আলী, আব্দুল্লাহিল মাসুদ, বাহাউদ্দিন বাহার, প্রকৌশলী রুহুল আলম প্রমুখ। এমাজউদ্দীন আহমদ আরো বলেন, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যেমেই ক্ষমতায় গিয়েছিলো। সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তাদের মন্ত্রী পরিষদ শপথ নিয়েছিলেন। ৫ জানুয়ারি নির্বাচন দেয়ার আগে সরকার প্রধান প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার জন্য নির্বাচন করছি। কিন্তু তিনি এখন একথা স্বীকারই করতে চাচ্ছেন না।
সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সর্ম্পকে তিনি বলেন, সিটি নির্বাচন করছেন ভালো কথা, তবে যারা প্রার্থী হবেন, তাদের শর্তসাপেক্ষ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করাসহ রাজবন্দীদের মুক্তির ব্যবস্থা করতে হবে। আর আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনে নিশ্চয়তা দিতে হবে। দেশে গণতন্ত্রকে নির্বাসন দেওয়া হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতেই বিএনপির নির্বাচনে অংশ নেওয়া জরুরি।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এমাজউদ্দীন বলেন, একাধিক রাজনৈতিক দল না থাকলে, কখনো বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। আর এটির প্রচলন করেছিলেন জিয়াউর রহমান।
রুহুল আমিন গাজী বলেন, আজ গণতন্ত্রের আন্দোলনের জন্য একজন জিয়াউর রহমানের প্রয়োজন ছিলো। কারণ জিয়াউর রহমানের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও সততা নিয়ে কারও কোন সন্দেহ ছিল না। তিনি বেঁচে থাকলে আজ হয়তবা দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অগযাত্রা এতো ব্যহত হত না। সরকারের সমলোচনা করে তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন দিয়েছেন ভালো কথা, তাহলে একমাসের জন্য হলেও ২০ দলীয় জোটের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করুন।
আজ রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবে জিয়া পরিষদের ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র : জিয়াউর রহমান ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। জিয়া পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. আবদুল কুদ্দুসের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, এম জহির আলী, আব্দুল্লাহিল মাসুদ, বাহাউদ্দিন বাহার, প্রকৌশলী রুহুল আলম প্রমুখ। এমাজউদ্দীন আহমদ আরো বলেন, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যেমেই ক্ষমতায় গিয়েছিলো। সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তাদের মন্ত্রী পরিষদ শপথ নিয়েছিলেন। ৫ জানুয়ারি নির্বাচন দেয়ার আগে সরকার প্রধান প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার জন্য নির্বাচন করছি। কিন্তু তিনি এখন একথা স্বীকারই করতে চাচ্ছেন না।
সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সর্ম্পকে তিনি বলেন, সিটি নির্বাচন করছেন ভালো কথা, তবে যারা প্রার্থী হবেন, তাদের শর্তসাপেক্ষ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করাসহ রাজবন্দীদের মুক্তির ব্যবস্থা করতে হবে। আর আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনে নিশ্চয়তা দিতে হবে। দেশে গণতন্ত্রকে নির্বাসন দেওয়া হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতেই বিএনপির নির্বাচনে অংশ নেওয়া জরুরি।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এমাজউদ্দীন বলেন, একাধিক রাজনৈতিক দল না থাকলে, কখনো বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। আর এটির প্রচলন করেছিলেন জিয়াউর রহমান।
রুহুল আমিন গাজী বলেন, আজ গণতন্ত্রের আন্দোলনের জন্য একজন জিয়াউর রহমানের প্রয়োজন ছিলো। কারণ জিয়াউর রহমানের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও সততা নিয়ে কারও কোন সন্দেহ ছিল না। তিনি বেঁচে থাকলে আজ হয়তবা দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অগযাত্রা এতো ব্যহত হত না। সরকারের সমলোচনা করে তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন দিয়েছেন ভালো কথা, তাহলে একমাসের জন্য হলেও ২০ দলীয় জোটের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করুন।
No comments