ফুল ও ফল

আমি অনেকদিন যাবতই একটি বিষয় নিয়ে ভাবছি, আমার ভাবনার সেই বিষয়টি হলো আমাদের বাংলাদেশের বৃ। আমি যখনি কোন রাসত্মা বা পথ দিয়ে হাঁটি অথবা কোন গাড়িতে চড়ে কোথাও একটু ঘুরতে যাই তখন মনে মনে ভাবি আহ্ যদি আমাদের এই বাংলাদেশের প্রতিটি রাসত্মার দুই পাশে বিভিন্ন ধরনের ফুলগাছ যেমন বকুল,
গন্ধরাজ, গোলাপ, বেলী, কষ্ণচূড়া ইত্যাদি এবং বিভিন্ন ধরনের ফলগাছ যেমন খেজুর, নারিকেল আম, কাঁঠাল তাল ইত্যাদি গাছ সারি সারিভাবে রোপণ করা থাকত তাহলে কত ভাল হতো সেই ফুলগাছ থেকে আমরা সুবাস পেতাম। আর সেই ফলগাছ থেকে আমরা ফল পেতাম। যদি আমরা সবাই এখন কিছু দেশি বিদেশী আপেল, কমলা, মাল্টা, কলা, আঙ্গুর, লিচু, কাঁঠাল, আম, পেঁপে, খেজুর, নারিকেল, তাল, পেয়ারা, আতা, কামরাঙ্গা, ডালিম, বেদানা, আমড়া, জাম্বুরা, জাম, বেল, বরই, পিচফল, লেবু, পানিফল, ডউয়া, জলপাই গাছ রোপণ করে রাখি তাহলে আগামী ত্রিশ বছর পর হয়ত বাংলাদেশে কিছুটা হলেও খাদ্য সঙ্কট লাঘব হবে, কারণ এই ফলগাছ এবং এই ফল আগামী দিনে আমাদের খাদ্য সঙ্কট মেটাবে।
দিপু প্রামাণিক
গোবিন্দপুর, নবাবগঞ্জ, ঢাকা।

মিথ্যাচারিতা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ভারত সফরকে রাজনৈতিক বিশেস্নষক অর্থনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ী মহল দু'দশের ঐতিহাসিক সম্পর্কের নতুন দিগনত্ম উন্মোচিত হয়েছে বলে আখ্যায়িত করলেও প্রধান বিরোধী দলের মহাসচিবসহ অপরাপর নেতৃবৃন্দ উলিস্নখিত সফরে কোন অর্জন নেই বলে মনত্মব্য করেছেন। প্রধানমন্ত্রী দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে এসেছেন বলেও তাঁরা অভিযোগ করেন। শেখ হাসিনার ভারত সফর দু'দেশের অনেক অমীমাংসিত সমস্যা নিষ্পত্তির দিক নির্দেশনার দলির বলে আনত্মর্জাতিক বিশেস্নষকদের আশাবাদ। অথচ গুরম্নত্বপূর্ণ এই সফরকে নিয়ে বিরোধী দলের শীর্ষ নেত্রীসহ তাদের অনেকেই রং বেরংয়ের নানা ফানুস উড়ায়ে চলেছেন।
২৯ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে গো হারা হারার পর বিএনপি তথা জনপ্রত্যাখ্যাত চারদলীয় ঐক্যজোট নানা অজুহাতে বর্তমান মতাসীন মহাজোট সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে একের পর এক ইসু্য তৈরিতে মাঠে নেমেছে। সরকারের এক বছরের অর্জনকে জনগণ ইতিবাচক হিসেবে গ্রহণ করেছে বলে ধরে নেয়া যায়। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ঐক্যজোট সরকারের দুঃশাসন দেশবাসী এত তাড়াতাড়ি মন থেকে মুছে ফেলেনি। তাই বিরোধী দলের মিথ্যাচারে ভরা জন গুরম্নত্বহীন ইসু্যতে জনগণ জোরাল কোন সমর্থন দিচ্ছে না।
সাইফুল মাহমুদ
বালুয়াহাট ডিগ্রী কলেজ, সোনাতলা, বগুড়া

No comments

Powered by Blogger.