পরমাণু চুল্লি নির্মাণে চীনের প্রযুক্তি সহায়তা চেয়েছে পাকিস্তান
এক হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন পরমাণু চুল্লি নির্মাণের জন্য চীনের কাছে তৃতীয় প্রজন্মের পারমাণবিক প্রযুক্তি-সহায়তা চেয়েছে পাকিস্তান।
বিশ্ব অর্থনীতি ফোরামে অংশ নিতে চীনে অবস্থানরত পাকিস্তানি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রী মীর চাঙ্গেজ খান জামাল এ কথা জানিয়েছেন।
চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদপত্র চায়না ডেইলিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মীর চাঙ্গেজ খান বলেন, তৃতীয় প্রজন্মের পারমাণবিক প্রযুক্তি আমদানির লক্ষ্যে পাকিস্তান চীনা কোম্পানিগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, তাঁরা আগামী দু-এক বছরের মধ্যেই ওই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি পেয়ে যাবেন।
পাকিস্তানে চশমা পরমাণু প্রকল্পের দুটি চুল্লি নির্মাণে সহায়তা করেছে চীন। তবে দ্বিতীয় প্রজন্মের প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্মাণ করায় ওই দুটি চুল্লি থেকে ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়।
নিউক্লিয়ার সাপ্লায়ার্স গ্রুপকে অবহিত করা হয়েছে জানিয়ে চীন পাকিস্তানে এ ধরনের আরও দুটি চুল্লি নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিল। চীন বলেছে, তারা এগুলো নির্মাণে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) নিয়ম মানতে বদ্ধপরিকর।
তবে এ ধরনের তৃতীয় প্রজন্মের পারমাণবিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণে চীনের সমস্যা রয়েছে। দেশটির নিজস্ব কয়েকটি প্রকল্প নির্মাণাধীন রয়েছে। তা ছাড়া চীনের এক হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন পরমাণু প্রকল্পটি যুক্তরাষ্ট্র, জাপান এবং ফ্রান্সের প্রযুক্তি সহায়তায় নির্মিত হচ্ছে। তারা ওই দেশগুলোর অনুমতি ছাড়া কিছুতেই ওই প্রযুক্তি রপ্তানি করতে পারবে না।
চায়না ডেইলির মতে, চীন প্রথমবারের মতো নিজস্ব প্রযুক্তির মাধ্যমে ‘সিএপি ১৪০০’ নামের একটি তৃতীয় প্রজন্মের পরমাণু চুল্লি নির্মাণ করতে যাচ্ছে। প্রকল্পটির প্রথম ইউনিটের নির্মাণকাজ এ বছরই শুরুর কথা থাকলেও গত মার্চে জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক কেন্দ্রে দুর্ঘটনার পর তা বিলম্বিত হচ্ছে। জাপানের ওই দুর্ঘটনার পর চীনা সরকার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমোদন স্থগিত এবং সব পারমাণবিক প্রকল্পের পূর্ণাঙ্গ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ঘোষণা দেয়।
বিশ্ব অর্থনীতি ফোরামে অংশ নিতে চীনে অবস্থানরত পাকিস্তানি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রী মীর চাঙ্গেজ খান জামাল এ কথা জানিয়েছেন।
চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদপত্র চায়না ডেইলিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মীর চাঙ্গেজ খান বলেন, তৃতীয় প্রজন্মের পারমাণবিক প্রযুক্তি আমদানির লক্ষ্যে পাকিস্তান চীনা কোম্পানিগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, তাঁরা আগামী দু-এক বছরের মধ্যেই ওই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি পেয়ে যাবেন।
পাকিস্তানে চশমা পরমাণু প্রকল্পের দুটি চুল্লি নির্মাণে সহায়তা করেছে চীন। তবে দ্বিতীয় প্রজন্মের প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্মাণ করায় ওই দুটি চুল্লি থেকে ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়।
নিউক্লিয়ার সাপ্লায়ার্স গ্রুপকে অবহিত করা হয়েছে জানিয়ে চীন পাকিস্তানে এ ধরনের আরও দুটি চুল্লি নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিল। চীন বলেছে, তারা এগুলো নির্মাণে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) নিয়ম মানতে বদ্ধপরিকর।
তবে এ ধরনের তৃতীয় প্রজন্মের পারমাণবিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণে চীনের সমস্যা রয়েছে। দেশটির নিজস্ব কয়েকটি প্রকল্প নির্মাণাধীন রয়েছে। তা ছাড়া চীনের এক হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন পরমাণু প্রকল্পটি যুক্তরাষ্ট্র, জাপান এবং ফ্রান্সের প্রযুক্তি সহায়তায় নির্মিত হচ্ছে। তারা ওই দেশগুলোর অনুমতি ছাড়া কিছুতেই ওই প্রযুক্তি রপ্তানি করতে পারবে না।
চায়না ডেইলির মতে, চীন প্রথমবারের মতো নিজস্ব প্রযুক্তির মাধ্যমে ‘সিএপি ১৪০০’ নামের একটি তৃতীয় প্রজন্মের পরমাণু চুল্লি নির্মাণ করতে যাচ্ছে। প্রকল্পটির প্রথম ইউনিটের নির্মাণকাজ এ বছরই শুরুর কথা থাকলেও গত মার্চে জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক কেন্দ্রে দুর্ঘটনার পর তা বিলম্বিত হচ্ছে। জাপানের ওই দুর্ঘটনার পর চীনা সরকার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমোদন স্থগিত এবং সব পারমাণবিক প্রকল্পের পূর্ণাঙ্গ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ঘোষণা দেয়।
No comments