সুদানে সেনা ও আদিবাসীদের সংঘর্ষ নিহত ৫৮
দক্ষিণ সুদানে সেনাবাহিনী ও দারফুরি আদিবাসী আরবদের মধ্যে সংঘর্ষে ৫৮ জন নিহত ও ৮৫ জন আহত হয়েছে। ২৪ বছর পর সুদানে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের প্রাক্কালে সংঘটিত এ হতাহতের ঘটনায় পরস্পরের প্রতি বৈরীভাবাপন্ন দক্ষিণ ও উত্তর সুদানের মধ্যে আবার উত্তেজনা সৃষ্টির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। খবর এএফপি ও বিবিসি অনলাইনের।
সংবাদ মাধ্যমগুলো বলেছে, উত্তর ও দক্ষিণ সুদানের মধ্যে ২০০৫ সালে শান্তিচুক্তির মাধ্যমে গৃহযুদ্ধের অবসান হলেও দুই অঞ্চলে এখনো পরস্পরের প্রতি বৈরী মনোভাব রয়ে গেছে। শান্তিচুক্তি অনুযায়ী তেলসমৃদ্ধ ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায় অধ্যুষিত দক্ষিণ সুদানে আধা স্বায়ত্তশাসন দেওয়া হয় এবং সেখানে তাদের সাউদার্ন সুদান পিপলস লিবারেশন আর্মি (এসপিএলএ) নামে একটি সেনাবাহিনী গঠনের অনুমতি দেওয়া হয়।
কর্মকর্তারা বলেছেন, সেখানকার রিজিগাত নামে পরিচিত আরব আদিবাসী সম্প্রদায়ের সঙ্গে এসপিএলএ সদস্যদের সঙ্গে গত শুক্রবার সংঘর্ষ বাধে। দক্ষিণ দারফুরে রিজিগাত নেতা মোহাম্মাদ ঈসা আলিউ বলেন, দক্ষিণ সুদানের পশ্চিমাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকা বাহার আল গজলের নিকটবর্তী বালবাল্লায় প্রথম সংঘর্ষ বাধে। এর পর বিভিন্ন স্থানে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ে।
এসপিএলএ বলেছে, বাহার আল গজলের কাছাকাছি রাজা এলাকায় উত্তরাঞ্চলীয় সেনাবাহিনী এসএএফ তাদের ওপর হামলা চালালে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় উত্তরাঞ্চলের প্রভাবশালী দল ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির (এনসিপি) পাঁচ কর্মকর্তা ও অপর চারজন এসপিএলের গুলিতে মারা যান। তবে এসএএফ সংঘাতে তাদের কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকার কথা অস্বীকার করেছে। তারা অভিযোগ করেছে, দারফুরে রিজিগাতের ওপর এসপিএলএ হামলা চালিয়ে শান্তিচুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন করেছে।
১১ এপ্রিল সুদানে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। পাঁচ দিন ধরে ভোটগ্রহণ চলে। তবে অধিকাংশ এলাকায় কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সংবাদ মাধ্যমগুলো বলেছে, উত্তর ও দক্ষিণ সুদানের মধ্যে ২০০৫ সালে শান্তিচুক্তির মাধ্যমে গৃহযুদ্ধের অবসান হলেও দুই অঞ্চলে এখনো পরস্পরের প্রতি বৈরী মনোভাব রয়ে গেছে। শান্তিচুক্তি অনুযায়ী তেলসমৃদ্ধ ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায় অধ্যুষিত দক্ষিণ সুদানে আধা স্বায়ত্তশাসন দেওয়া হয় এবং সেখানে তাদের সাউদার্ন সুদান পিপলস লিবারেশন আর্মি (এসপিএলএ) নামে একটি সেনাবাহিনী গঠনের অনুমতি দেওয়া হয়।
কর্মকর্তারা বলেছেন, সেখানকার রিজিগাত নামে পরিচিত আরব আদিবাসী সম্প্রদায়ের সঙ্গে এসপিএলএ সদস্যদের সঙ্গে গত শুক্রবার সংঘর্ষ বাধে। দক্ষিণ দারফুরে রিজিগাত নেতা মোহাম্মাদ ঈসা আলিউ বলেন, দক্ষিণ সুদানের পশ্চিমাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকা বাহার আল গজলের নিকটবর্তী বালবাল্লায় প্রথম সংঘর্ষ বাধে। এর পর বিভিন্ন স্থানে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ে।
এসপিএলএ বলেছে, বাহার আল গজলের কাছাকাছি রাজা এলাকায় উত্তরাঞ্চলীয় সেনাবাহিনী এসএএফ তাদের ওপর হামলা চালালে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় উত্তরাঞ্চলের প্রভাবশালী দল ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির (এনসিপি) পাঁচ কর্মকর্তা ও অপর চারজন এসপিএলের গুলিতে মারা যান। তবে এসএএফ সংঘাতে তাদের কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকার কথা অস্বীকার করেছে। তারা অভিযোগ করেছে, দারফুরে রিজিগাতের ওপর এসপিএলএ হামলা চালিয়ে শান্তিচুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন করেছে।
১১ এপ্রিল সুদানে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। পাঁচ দিন ধরে ভোটগ্রহণ চলে। তবে অধিকাংশ এলাকায় কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
No comments