যত দিন শরীরে কুলোয় তত দিনই ফার্গুসন
বয়স তো ৭০ ছুঁইছুঁই। স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন, আর কত দিন? কবে যাবেন অবসরে? কথাটা তিন-চার বছর ধরে খুব শুনতে হচ্ছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কোচকে। সম্প্রতি একটা গুঞ্জন উঠেছে—আগামী মৌসুম শেষে ফার্গুসন অবসর নেবেন। তবে এটিকে গুঞ্জন বলেই উড়িয়ে দিলেন ম্যানইউ কোচ। তিনি যা বলেছেন তার সারকথা এ রকম—‘অবসর? কৌতুক হচ্ছে নাকি!’
১৯৮৬ সালে ম্যানইউর দায়িত্ব নেন যখন, কোচ হিসেবে একেবারেই তরুণ ছিলেন ফার্গুসন। মাত্রই ৪৪ বছর বয়স তখন। সেই ফার্গুসনই ৬৮ বছরে এসে পড়েছেন। ম্যানইউতে কেটে গেছে ২৪টি বছর। এক ক্লাবে টানা কোচিং করানোর দিক থেকে তাঁর কাছাকাছি আছেন একজনই। তিনি আর্সেন ওয়েঙ্গার। ১৯৯৬ সালে আর্সেনালের দায়িত্ব নেওয়া ওয়েঙ্গার আর ফার্গুসনের এই ব্যবধানটাও ১০ বছরের।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে ২৪ বছরে প্রায় সবকিছুই জেতা হয়ে গেছে ফার্গুসনের। লিগ শিরোপা জিতেছেন ১১টি, ম্যানইউকে ইউরোপ-সেরার মুকুট এনে দিয়েছেন দুবার। এফএ কাপ, লিগ কাপ, বিশ্ব ক্লাব কাপ...ছোট-বড় মিলিয়ে জিতেছেন প্রায় ৪০টি শিরোপা। জয় করতে আর কী বাকি আছে ফার্গুসনের? কীসের আশায় এখনো কোচিংয়ে আছেন তিনি?
আশা বলতে এখন আর কিছু নেই, এখন যেটা তাঁকে কোচিংয়ে রেখেছে সেটা ফুটবলের নেশা। শখের পিয়ানোবাদক ফার্গুসনের শয়নে-স্বপনে এখন শুধুই ফুটবল। ফুটবল মিশে গেছে তাঁর রক্তকণিকায়। ফুটবল ছেড়ে দিলেই হয়তো তিনি অসুস্থ হয়ে পড়বেন। ওয়েবসাইট।
তার পরও তো একটা সময় আসে যখন মায়া বা নেশা কাটিয়ে ছুটি নিতে হয়। ফার্গুসনের সেই সময়টা কবে আসবে? ‘আমার অবসর নেওয়ার কোনো ইচ্ছেই নেই। আমি বারবার বলে এসেছি স্বাস্থ্য যত দিন ভালো থাকবে, তত দিন আমি এখানে থাকব। আপনাদের জন্য আফসোস যে আমার স্বাস্থ্য খুব ভালো আছে।’
১৯৮৬ সালে ম্যানইউর দায়িত্ব নেন যখন, কোচ হিসেবে একেবারেই তরুণ ছিলেন ফার্গুসন। মাত্রই ৪৪ বছর বয়স তখন। সেই ফার্গুসনই ৬৮ বছরে এসে পড়েছেন। ম্যানইউতে কেটে গেছে ২৪টি বছর। এক ক্লাবে টানা কোচিং করানোর দিক থেকে তাঁর কাছাকাছি আছেন একজনই। তিনি আর্সেন ওয়েঙ্গার। ১৯৯৬ সালে আর্সেনালের দায়িত্ব নেওয়া ওয়েঙ্গার আর ফার্গুসনের এই ব্যবধানটাও ১০ বছরের।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে ২৪ বছরে প্রায় সবকিছুই জেতা হয়ে গেছে ফার্গুসনের। লিগ শিরোপা জিতেছেন ১১টি, ম্যানইউকে ইউরোপ-সেরার মুকুট এনে দিয়েছেন দুবার। এফএ কাপ, লিগ কাপ, বিশ্ব ক্লাব কাপ...ছোট-বড় মিলিয়ে জিতেছেন প্রায় ৪০টি শিরোপা। জয় করতে আর কী বাকি আছে ফার্গুসনের? কীসের আশায় এখনো কোচিংয়ে আছেন তিনি?
আশা বলতে এখন আর কিছু নেই, এখন যেটা তাঁকে কোচিংয়ে রেখেছে সেটা ফুটবলের নেশা। শখের পিয়ানোবাদক ফার্গুসনের শয়নে-স্বপনে এখন শুধুই ফুটবল। ফুটবল মিশে গেছে তাঁর রক্তকণিকায়। ফুটবল ছেড়ে দিলেই হয়তো তিনি অসুস্থ হয়ে পড়বেন। ওয়েবসাইট।
তার পরও তো একটা সময় আসে যখন মায়া বা নেশা কাটিয়ে ছুটি নিতে হয়। ফার্গুসনের সেই সময়টা কবে আসবে? ‘আমার অবসর নেওয়ার কোনো ইচ্ছেই নেই। আমি বারবার বলে এসেছি স্বাস্থ্য যত দিন ভালো থাকবে, তত দিন আমি এখানে থাকব। আপনাদের জন্য আফসোস যে আমার স্বাস্থ্য খুব ভালো আছে।’
No comments