বিক্ষোভকারীদের হটিয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিলেন থাই প্রধানমন্ত্রী
লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের দাবির কাছে নতি স্বীকার না করে কঠোর অবস্থান নিলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অভিজিৎ ভেজ্জাজিভা। গতকাল রোববার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিক্ষোভকারীদের হটিয়ে দিয়ে ব্যাংককের রাজপথ নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তিনি। অবশ্য কবে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হবে, সে সম্পর্কে তিনি কিছু বলেননি। এ সময় সেনাপ্রধান জেনারেল আনুপং পাওচিন্দাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন। তিনি বলেন, সেনাবাহিনী সরকারের নির্দেশ মেনে চলবে। টেলিভিশনে প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধানকে একসঙ্গে দেখে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থক বিক্ষোভকারীদের দমনে তাঁরা একাট্টা হয়ে মাঠে নেমেছেন।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, দাবি আদায় না করে তাঁরা ঘরে ফিরবেন না। লাল শার্টের নেতারা প্রাদেশিক এলাকায় নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানান।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থক লাল শার্ট বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার শর্তে রাজপথ থেকে সরে যাওয়ার প্রস্তাব দেন সরকারকে। গতকাল টেলিভিশনে প্রচারিত সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী অভিজিৎ ভেজ্জাজিভা বিক্ষোভকারীদের ওই প্রস্তাবের জবাব দেন। তিনি প্রস্তাব সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভকারীদের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিক্ষোভকারীরা ব্যাংককের যেসব স্থানে অবস্থান নিয়েছেন, প্রয়োজনে তাঁদের সেসব স্থান থেকে হটিয়ে দেওয়া হবে। সেসব জায়গার নিয়ন্ত্রণ নেবে সরকার। তবে কখন এবং কীভাবে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সে সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী কিছুই বলেননি।
থাই প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াটা এখন বড় কথা নয়। বড় কথা হলো সমস্যার সমাধান। তাঁরা চলমান সংকটের অবসান চান। বিক্ষোভকারীরা সরকার পরিবর্তনের যে দাবি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছেন, তাতে সমস্যার সমাধান নেই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের দাবি এখন শুধু পার্লামেন্ট বিলুপ্তির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। তাঁরা এখন নতুন থাইল্যান্ড গড়ার কথা বলছেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে থাকা সেনাপ্রধান জেনারেল আনুপং পাওচিন্দাও বলেন, সেনাবাহিনী সব সময় সরকারের নির্দেশ অনুসরণ করবে। সেনাবাহিনী দেশের জন্য, রাজ্যের জন্য, দেশের জনগণের জন্য কাজ করবে। এ ক্ষেত্রে তারা সরকারের নীতি অনুসরণ করবে। তিনি আরও বলেন, দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য যা যা করা দরকার, তারা তা-ই করবে।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের নেতা কাওয়ানচাই প্রাপান সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা ঘরে ফিরে যাবেন না। তিনি দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থানরত নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানান। তাঁরা যেন রাজধানী ব্যাংককে ঢুকতে না পারেন, সে পদক্ষেপ নিতে বলেন।
তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে ব্যাংককের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় উদন থানি প্রদেশে প্রায় এক হাজার বিক্ষোভকারী রাস্তায় নেমে আসেন। তাঁরা রাজধানী অভিমুখী ১৩টি পুলিশ ভ্যান আটকে দেন। এ ছাড়া ব্যাংককের উপকণ্ঠে আরেকটি এলাকায় ৩০০ বিক্ষোভকারী রাস্তা অবরোধ করে কয়েক শ পুলিশকে থামিয়ে দেন। তারা ব্যাংককে যাচ্ছিল। নঙ হাই প্রদেশে জনতা পুলিশের গতিরোধ করে তাদের ব্যাংককে ঢুকতে বাধা দেয়।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, দাবি আদায় না করে তাঁরা ঘরে ফিরবেন না। লাল শার্টের নেতারা প্রাদেশিক এলাকায় নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানান।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থক লাল শার্ট বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার শর্তে রাজপথ থেকে সরে যাওয়ার প্রস্তাব দেন সরকারকে। গতকাল টেলিভিশনে প্রচারিত সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী অভিজিৎ ভেজ্জাজিভা বিক্ষোভকারীদের ওই প্রস্তাবের জবাব দেন। তিনি প্রস্তাব সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভকারীদের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিক্ষোভকারীরা ব্যাংককের যেসব স্থানে অবস্থান নিয়েছেন, প্রয়োজনে তাঁদের সেসব স্থান থেকে হটিয়ে দেওয়া হবে। সেসব জায়গার নিয়ন্ত্রণ নেবে সরকার। তবে কখন এবং কীভাবে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সে সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী কিছুই বলেননি।
থাই প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াটা এখন বড় কথা নয়। বড় কথা হলো সমস্যার সমাধান। তাঁরা চলমান সংকটের অবসান চান। বিক্ষোভকারীরা সরকার পরিবর্তনের যে দাবি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছেন, তাতে সমস্যার সমাধান নেই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের দাবি এখন শুধু পার্লামেন্ট বিলুপ্তির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। তাঁরা এখন নতুন থাইল্যান্ড গড়ার কথা বলছেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে থাকা সেনাপ্রধান জেনারেল আনুপং পাওচিন্দাও বলেন, সেনাবাহিনী সব সময় সরকারের নির্দেশ অনুসরণ করবে। সেনাবাহিনী দেশের জন্য, রাজ্যের জন্য, দেশের জনগণের জন্য কাজ করবে। এ ক্ষেত্রে তারা সরকারের নীতি অনুসরণ করবে। তিনি আরও বলেন, দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য যা যা করা দরকার, তারা তা-ই করবে।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের নেতা কাওয়ানচাই প্রাপান সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা ঘরে ফিরে যাবেন না। তিনি দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থানরত নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানান। তাঁরা যেন রাজধানী ব্যাংককে ঢুকতে না পারেন, সে পদক্ষেপ নিতে বলেন।
তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে ব্যাংককের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় উদন থানি প্রদেশে প্রায় এক হাজার বিক্ষোভকারী রাস্তায় নেমে আসেন। তাঁরা রাজধানী অভিমুখী ১৩টি পুলিশ ভ্যান আটকে দেন। এ ছাড়া ব্যাংককের উপকণ্ঠে আরেকটি এলাকায় ৩০০ বিক্ষোভকারী রাস্তা অবরোধ করে কয়েক শ পুলিশকে থামিয়ে দেন। তারা ব্যাংককে যাচ্ছিল। নঙ হাই প্রদেশে জনতা পুলিশের গতিরোধ করে তাদের ব্যাংককে ঢুকতে বাধা দেয়।
No comments