প্রধানমন্ত্রী পদে প্রচণ্ড ছাড়া অন্য কেউ হলে পদত্যাগে রাজি
মাওবাদী নেতা পুষ্পকমল দহল প্রচণ্ড ছাড়া প্রধানমন্ত্রী পদে অন্য কোনো প্রার্থীর ব্যাপারে মতৈক্য হলে পদত্যাগে রাজি নেপালের প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপাল। গতকাল রোববার এ সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
শান্তি-প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে ব্যর্থতা ও নতুন সংবিধানের খসড়া প্রণয়নে বিলম্বের অভিযোগে পদত্যাগের জন্য নিজ দল সিপিএন (ইউএমএল) ও প্রধান বিরোধী দল ইউসিপিএনের (মাওবাদী) দিক থেকে চাপের মধ্যে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপাল।
বর্তমান রাজনৈতিক অচলাবস্থার জন্য ইউসিপিএন (মাওবাদী), বিশেষ করে ওই দলের চেয়ারম্যান প্রচণ্ডকে দায়ী করে প্রধানমন্ত্রী নেপাল বলেন, প্রচণ্ড ছাড়া অন্য কোনো প্রার্থীর ব্যাপারে দলগুলো একমত হলে তিনি পদত্যাগ করতে রাজি।
ইউসিপিএনের (মাওবাদী) কর্মীদের হামলায় আহত কয়েকজন দলীয় ক্যাডারকে দেখতে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন ইউনিভার্সিটি টিচিং হাসপাতালে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ কথা বলেন।
মাধব কুমার নেপাল আরও বলেন, যদি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতৈক্য প্রতিষ্ঠিত হয়, তাহলে তিনি শান্তিপ্রক্রিয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়াবেন না।
তবে মাওবাদী চেয়ারম্যান প্রচণ্ডকে মতৈক্যের প্রার্থী হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে নেপাল বলেন, ‘যদি মাধব কুমার নেপাল প্রধানমন্ত্রী পদে থাকতে না পারেন, তাহলে প্রচণ্ডও প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না।’
তিনি বলেন, মাওবাদীরা দেশজুড়ে সহিংসতা চালাচ্ছে। তারা অন্য রাজনৈতিক দলের ক্যাডার ও সাধারণ মানুষের ওপর হামলা চালাচ্ছে।
১ মে থেকে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে ‘চূড়ান্ত যুদ্ধ’ চালানোর প্রস্তুতি হিসেবে হাজার হাজার তরুণকে ‘সামরিক প্রশিক্ষণ’ দিচ্ছে মাওবাদীরা।
বেসরকারি বিদ্যালয়ে ধর্মঘট: মাওবাদী সমর্থিত ছাত্রসংগঠনের ডাকে গতকাল রোববার নেপালজুড়ে হাজার হাজার বেসরকারি বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। ফি বাড়ানোর প্রতিবাদে গতকাল রোববার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্কুল বন্ধের ডাক দেয় সংগঠনটি।
বর্ধিত ফি প্রত্যাহার না করায় মাওবাদী সমর্থিত ছাত্রসংগঠন অল নেপাল ন্যাশনাল ফ্রি স্টুডেন্টস ইউনিয়নের (বিপ্লবী) সদস্যরা কয়েকটি বিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীবাহী বাসে হামলা চালিয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
শান্তি-প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে ব্যর্থতা ও নতুন সংবিধানের খসড়া প্রণয়নে বিলম্বের অভিযোগে পদত্যাগের জন্য নিজ দল সিপিএন (ইউএমএল) ও প্রধান বিরোধী দল ইউসিপিএনের (মাওবাদী) দিক থেকে চাপের মধ্যে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপাল।
বর্তমান রাজনৈতিক অচলাবস্থার জন্য ইউসিপিএন (মাওবাদী), বিশেষ করে ওই দলের চেয়ারম্যান প্রচণ্ডকে দায়ী করে প্রধানমন্ত্রী নেপাল বলেন, প্রচণ্ড ছাড়া অন্য কোনো প্রার্থীর ব্যাপারে দলগুলো একমত হলে তিনি পদত্যাগ করতে রাজি।
ইউসিপিএনের (মাওবাদী) কর্মীদের হামলায় আহত কয়েকজন দলীয় ক্যাডারকে দেখতে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন ইউনিভার্সিটি টিচিং হাসপাতালে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ কথা বলেন।
মাধব কুমার নেপাল আরও বলেন, যদি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতৈক্য প্রতিষ্ঠিত হয়, তাহলে তিনি শান্তিপ্রক্রিয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়াবেন না।
তবে মাওবাদী চেয়ারম্যান প্রচণ্ডকে মতৈক্যের প্রার্থী হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে নেপাল বলেন, ‘যদি মাধব কুমার নেপাল প্রধানমন্ত্রী পদে থাকতে না পারেন, তাহলে প্রচণ্ডও প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না।’
তিনি বলেন, মাওবাদীরা দেশজুড়ে সহিংসতা চালাচ্ছে। তারা অন্য রাজনৈতিক দলের ক্যাডার ও সাধারণ মানুষের ওপর হামলা চালাচ্ছে।
১ মে থেকে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে ‘চূড়ান্ত যুদ্ধ’ চালানোর প্রস্তুতি হিসেবে হাজার হাজার তরুণকে ‘সামরিক প্রশিক্ষণ’ দিচ্ছে মাওবাদীরা।
বেসরকারি বিদ্যালয়ে ধর্মঘট: মাওবাদী সমর্থিত ছাত্রসংগঠনের ডাকে গতকাল রোববার নেপালজুড়ে হাজার হাজার বেসরকারি বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। ফি বাড়ানোর প্রতিবাদে গতকাল রোববার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্কুল বন্ধের ডাক দেয় সংগঠনটি।
বর্ধিত ফি প্রত্যাহার না করায় মাওবাদী সমর্থিত ছাত্রসংগঠন অল নেপাল ন্যাশনাল ফ্রি স্টুডেন্টস ইউনিয়নের (বিপ্লবী) সদস্যরা কয়েকটি বিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীবাহী বাসে হামলা চালিয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
No comments