শতাধিক সন্ত্রাসীকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে ইরান
ইরান সরকার শতাধিক সন্ত্রাসীকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে। সুন্নি বিদ্রোহী নেতা আবদুল মালেক রিগিকে গ্রেপ্তারের দুই মাসের মাথায় শিয়া নিয়ন্ত্রিত ইরান সরকার এ পদক্ষেপ নিল। দেশটির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গতকাল শনিবার এ কথা জানিয়েছেন। খবর রয়টার্সের।
পাকিস্তান সীমান্তসংলগ্ন ইরানের সিসতান-বেলুচিস্তান প্রদেশের গভর্নর আলী মোহাম্মদ আজাদ জানান, গত ফেব্রুয়ারি মাসে জঙ্গি সংগঠন জুনদুল্লাহর প্রধান আবদুল মালেক রিগিকে গ্রেপ্তারের পর ইরান সরকার ওই এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করেছে। পাশাপাশি সেখানকার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেগবান করেছে ।
আলী মোহাম্মদ আজাদ জানান, সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে জুনদুল্লাহ গোষ্ঠীর ৩৬ জন জঙ্গি এ পর্যন্ত সাধারণ ক্ষমার আবেদন জানিয়েছে। এদের মধ্যে ১১০ জনের সাধারণ ক্ষমা মঞ্জুরের আইনি প্রক্রিয়া শেষ করেছে সরকার। ক্ষমাপ্রাপ্তরা সবাই অস্ত্র সমর্পণ করেছে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ইরান সরকারের ধারণা, জুনদুল্লাহ গোষ্ঠীর সঙ্গে আল-কায়েদার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। পাকিস্তান, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র এ গোষ্ঠীকে ব্যবহার করে ইরানে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করেছে।
সুন্নি মুসলমানদের সমন্বয়ে গঠিত জুনদুল্লাহ গোষ্ঠী মনে করছে, ইরান সরকার সংখ্যালঘু সুন্নিদের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। গত কয়েক বছরে ওই প্রদেশে যেসব রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়েছে, সেগুলো এই বৈষম্যের ফসল।
তবে এই ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সঙ্গে কোনো রকম বৈষম্যের পশ্চিমা বিশ্বের অভিযোগ ইরান বরাবরই অস্বীকার করেছে।
পাকিস্তান সীমান্তসংলগ্ন ইরানের সিসতান-বেলুচিস্তান প্রদেশের গভর্নর আলী মোহাম্মদ আজাদ জানান, গত ফেব্রুয়ারি মাসে জঙ্গি সংগঠন জুনদুল্লাহর প্রধান আবদুল মালেক রিগিকে গ্রেপ্তারের পর ইরান সরকার ওই এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করেছে। পাশাপাশি সেখানকার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেগবান করেছে ।
আলী মোহাম্মদ আজাদ জানান, সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে জুনদুল্লাহ গোষ্ঠীর ৩৬ জন জঙ্গি এ পর্যন্ত সাধারণ ক্ষমার আবেদন জানিয়েছে। এদের মধ্যে ১১০ জনের সাধারণ ক্ষমা মঞ্জুরের আইনি প্রক্রিয়া শেষ করেছে সরকার। ক্ষমাপ্রাপ্তরা সবাই অস্ত্র সমর্পণ করেছে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ইরান সরকারের ধারণা, জুনদুল্লাহ গোষ্ঠীর সঙ্গে আল-কায়েদার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। পাকিস্তান, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র এ গোষ্ঠীকে ব্যবহার করে ইরানে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করেছে।
সুন্নি মুসলমানদের সমন্বয়ে গঠিত জুনদুল্লাহ গোষ্ঠী মনে করছে, ইরান সরকার সংখ্যালঘু সুন্নিদের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। গত কয়েক বছরে ওই প্রদেশে যেসব রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়েছে, সেগুলো এই বৈষম্যের ফসল।
তবে এই ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সঙ্গে কোনো রকম বৈষম্যের পশ্চিমা বিশ্বের অভিযোগ ইরান বরাবরই অস্বীকার করেছে।
No comments