‘সরকার নির্বাচনকে ভয় পাচ্ছে’ -ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন
একাদশ
সংসদ নির্বাচন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র, ভোটের অধিকার এবং খালেদা জিয়ার
মুক্তির আন্দোলন একই সুতোয় গাঁথা রয়েছে। এদেশের গণতন্ত্রের মুক্তির অর্থ
বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি। খালেদা জিয়া মুক্ত হলে গণতন্ত্র মুক্তি পাবে।
আগামী নির্বাচন, মানুষের ভোটের অধিকার বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি পেলে
নিশ্চিত হবে। গতকাল রোববার বিকালে নগরীর ভুবন মোহন পার্কে খালেদা জিয়ার
মুক্তির দাবিতে ডাকা বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির
বক্তব্যে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এসব কথা বলেন।
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের
উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তার মায়ের আকস্মিক মৃত্যুতে তিনি শেষ মুহূর্তে
আসতে পারেন নি। পরে প্রধান অতিথি হিসেবে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার
মোশাররফ হোসেনের নাম ঘোষণা করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর
রহমান মিনু।
এদিকে ঐতিহাসিক মাদরাসা ময়দানে সমাবেশের অনুমতি না দিয়ে ভুবন মোহন পার্কের মতো ছোট ভেন্যুতে সমাবেশের অনুমতির কারণে ভোগান্তিতে পড়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা। তবে সমাবেশস্থলের আশেপাশে নগরীর মূলসড়কে নেতাকর্মীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। এ সময় পুলিশ সড়কের সংযোগ পয়েন্টগুলোতে ব্যারিকেড দিয়ে সমাবেশ ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়ার চেষ্টা করে। তবে একে বিএনপির বিজয় বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা। বাধা-বিপত্তির মাঝে বিপুল নেতাকর্মীর উপস্থিতি রাজশাহীকে মিছিলের নগরীতে পরিণত করে। রাজশাহী যে, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ঘাঁটি তা আবার প্রমাণিত হলো।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন আরো বলেন, ‘গণতন্ত্রের মা দেশমাতা বেগম খালেদা জিয়া কেন নির্জন কারাগারে আছেন? এর পেছনে যে ষড়যন্ত্র তা একাদশ নির্বাচনকে সামনে রেখে রচিত হয়েছে। সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে, বিএনপিকে বাইরে রেখে নির্বাচন করতে চায়। তারা এখন নির্বাচনকে ভয় পাচ্ছে। কেননা, তারা জানে ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনে জনগণকে ভোট দিতে পারে নি। তারা বিক্ষুব্ধ আছে। যখনই সুযোগ পাবে তখনই জনগণ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করবে।’
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে পিলখানা রক্তাক্ত করেছে। নিম্ন আয়ের মানুষকে পথে বসিয়েছে। জনগণকে অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। জনগণকে প্রতারিত করেছে। তারা বিক্ষুব্ধ। এজন্য জনগণকে ভয় পাচ্ছে আওয়ামী লীগ। আগামী নির্বাচনে কীভাবে জনগণকে বাইরে রাখা যায় সরকার তার ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্রে কাজ হবে না। কোটার দাবিতে আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সরকারকে একটি নোটিশ দিয়েছে। সামনের দিনে জনগণ আর কোনো নোটিশ কিংবা সময় বেঁধে দিয়ে মাঠে নামবে না। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে গণতন্ত্র উদ্ধারে তারা আন্দোলনে নামবে। আগামী নির্বাচন হবে সংসদ ভেঙে সেনাবাহিনীর অধীনে। অবাধ নিরপেক্ষ অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য তিনি সবাইকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান।
রাজশাহী সিটি মেয়র ও মহানগর বিএনপি সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলনের পরিচালনায় সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মীর্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ড. মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, ব্যারিস্টার আমিনুল হক, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, জয়নাল আবেদীন ফারুক, আব্দুল আওয়াল মিন্টু, শাহজাহান মিঞা, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব হারুন অর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস দুলু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীন শওকত খালেক, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়ালিউজ্জামান পরাগ প্রমুখ জাতীয় ও স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এদিকে ঐতিহাসিক মাদরাসা ময়দানে সমাবেশের অনুমতি না দিয়ে ভুবন মোহন পার্কের মতো ছোট ভেন্যুতে সমাবেশের অনুমতির কারণে ভোগান্তিতে পড়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা। তবে সমাবেশস্থলের আশেপাশে নগরীর মূলসড়কে নেতাকর্মীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। এ সময় পুলিশ সড়কের সংযোগ পয়েন্টগুলোতে ব্যারিকেড দিয়ে সমাবেশ ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়ার চেষ্টা করে। তবে একে বিএনপির বিজয় বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা। বাধা-বিপত্তির মাঝে বিপুল নেতাকর্মীর উপস্থিতি রাজশাহীকে মিছিলের নগরীতে পরিণত করে। রাজশাহী যে, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ঘাঁটি তা আবার প্রমাণিত হলো।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন আরো বলেন, ‘গণতন্ত্রের মা দেশমাতা বেগম খালেদা জিয়া কেন নির্জন কারাগারে আছেন? এর পেছনে যে ষড়যন্ত্র তা একাদশ নির্বাচনকে সামনে রেখে রচিত হয়েছে। সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে, বিএনপিকে বাইরে রেখে নির্বাচন করতে চায়। তারা এখন নির্বাচনকে ভয় পাচ্ছে। কেননা, তারা জানে ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনে জনগণকে ভোট দিতে পারে নি। তারা বিক্ষুব্ধ আছে। যখনই সুযোগ পাবে তখনই জনগণ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করবে।’
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে পিলখানা রক্তাক্ত করেছে। নিম্ন আয়ের মানুষকে পথে বসিয়েছে। জনগণকে অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। জনগণকে প্রতারিত করেছে। তারা বিক্ষুব্ধ। এজন্য জনগণকে ভয় পাচ্ছে আওয়ামী লীগ। আগামী নির্বাচনে কীভাবে জনগণকে বাইরে রাখা যায় সরকার তার ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্রে কাজ হবে না। কোটার দাবিতে আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সরকারকে একটি নোটিশ দিয়েছে। সামনের দিনে জনগণ আর কোনো নোটিশ কিংবা সময় বেঁধে দিয়ে মাঠে নামবে না। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে গণতন্ত্র উদ্ধারে তারা আন্দোলনে নামবে। আগামী নির্বাচন হবে সংসদ ভেঙে সেনাবাহিনীর অধীনে। অবাধ নিরপেক্ষ অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য তিনি সবাইকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান।
রাজশাহী সিটি মেয়র ও মহানগর বিএনপি সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলনের পরিচালনায় সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মীর্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ড. মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, ব্যারিস্টার আমিনুল হক, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, জয়নাল আবেদীন ফারুক, আব্দুল আওয়াল মিন্টু, শাহজাহান মিঞা, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব হারুন অর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস দুলু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীন শওকত খালেক, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়ালিউজ্জামান পরাগ প্রমুখ জাতীয় ও স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
No comments