ছিটমহলের ৩০০ পরিবারের কেউ আসামে থাকবে না
ছিটমহল
বিনিময়ের কারণে অসামের কোন ক্ষতি নেই। মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি বাস্তবায়নের
ফলে আসামকে কোন বাস্তুচ্যুত পরিবারের দায় বহন করতে হবে না। একটি পরিবারকেও
পুনর্বাসনের দায়িত্ব পালন করতে হবে না বলে সরকারি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
যদিও আসাম বিজেপির চাপের মুখেই শেষ মুহুর্তে চুক্তি থেকে আসামকে বাদ দেয়ার
পরিকল্পনা করা হয়েছিল। সূত্র জানায়, ছিটমহলের পরিবারগুলোকে অপশন দেয়া
হয়েছে। কারা কোন দেশে যেতে চায়। অধিকাংশই বলেছেন, যে যেখানে সাত পুরুষ তরে
বসবাস করে আসছেন সেখানেই তারা থাকবেন। বাস্তু বদলাবেন না। গতকাল পর্যন্ত
বাংলাদেশের ভেতরের ভারতীয় ছিটমহলে থাকা প্রায় তিনশ পরিবার ভারত সরকারের
কাছে দরখাস্ত করেছে তারা বাংলাদেশের নাগরিক হবেন না। ভারতীয় নাগরিক হবেন।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের যৌথ সমীক্ষামতে ৫১,৫৪৯ জন মানুষ এসব ছিটমহলে বসবাস করছেন। ভারতীয় ছিটমহলে প্রায় ৩৭ হাজার এবং বাংলাদেশী ছিটমহলে ১৪ হাজারের বেশি বাংলাদেশী বসবাস করছেন। এরা সবাই পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহারে অবস্থিত। এবং কোন পরিবারই আসামে থাকার আগ্রহ দেখায়নি। তবে আসামই একমাত্র রাজ্য যারা সীমান্তচুক্তির আওতায় কেবল জমি (দুশ ৬৮ একর) হারাবে, বিনিময়ে বাংলাদেশের কাছে কিছুই পাবে না। আসামের ধুবরি জেলার বড়াইবাড়ি থেকে ১৯৪ একর এবং সিলেট সংলগ্ন করিমগঞ্জের পাল্লাথাল থেকে ৭৫ একর জমি পাবে বাংলাদেশ।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের যৌথ সমীক্ষামতে ৫১,৫৪৯ জন মানুষ এসব ছিটমহলে বসবাস করছেন। ভারতীয় ছিটমহলে প্রায় ৩৭ হাজার এবং বাংলাদেশী ছিটমহলে ১৪ হাজারের বেশি বাংলাদেশী বসবাস করছেন। এরা সবাই পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহারে অবস্থিত। এবং কোন পরিবারই আসামে থাকার আগ্রহ দেখায়নি। তবে আসামই একমাত্র রাজ্য যারা সীমান্তচুক্তির আওতায় কেবল জমি (দুশ ৬৮ একর) হারাবে, বিনিময়ে বাংলাদেশের কাছে কিছুই পাবে না। আসামের ধুবরি জেলার বড়াইবাড়ি থেকে ১৯৪ একর এবং সিলেট সংলগ্ন করিমগঞ্জের পাল্লাথাল থেকে ৭৫ একর জমি পাবে বাংলাদেশ।
No comments