'ধর্ষণ বিশ্বের অভিন্ন সমস্যা'
ধর্ষণ বিশ্বের একটি অভিন্ন সমস্যা। তবে দেশভেদে এ ধরনের ঘটনায় প্রতিক্রিয়া ভিন্ন। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদপত্র ডেইলি মিররের এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সংবাদ সংস্থা জিনিউজ এ তথ্য জানায়।
এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১২ সালে ভারতে মোট ২৩ হাজার ৫৮২ নারী ধর্ষণের শিকার হয়, যা প্রতি ২০ মিনিটে একজন। যুক্তরাজ্যে ২০১০ সালে ধর্ষণের শিকার হয় ১৫ হাজার ৯৩৪ জন। অর্থাৎ প্রতি ৪০ মিনিটে একজন। প্রতিবেদনে অন্যান্য দেশ সম্পর্কে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি পাঁচজনে একজন, নরওয়েতে ১০ জনে একজন এবং সুইডেনে পাঁচজনের মধ্যে একজন নারী ধর্ষণের শিকার হয়। জাতিসংঘের তথ্যের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বে প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজন পুরুষ ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতীয় পুলিশ অনেক সময় ধর্ষণের অভিযোগকে হালকা করে দেখে। অভিযোগ পেলেও তা অস্বীকার করে, খতিয়ে দেখার প্রয়োজন মনে করে না। এমনকি ভুক্তভোগীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ১৯৯০ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে ভারতে ধর্ষণের ঘটনা দ্বিগুণ হয়েছে।
ধর্ষণের ঘটনা তুলনামূলক কম না হলেও উন্নত দেশগুলোতে এসব ঘটনাকে বেশ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয় বলে মিররের প্রতিবেদনে জানানো হয়। ভারতের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পার্থক্য হলো, যুক্তরাজ্য ধর্ষিতার প্রতি খুবই সমবেদনশীল এবং সেখানে কোনো ধর্ষণকারীকেই ছাড় দেওয়া হয় না।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতীয় পুলিশ অনেক সময় ধর্ষণের অভিযোগকে হালকা করে দেখে। অভিযোগ পেলেও তা অস্বীকার করে, খতিয়ে দেখার প্রয়োজন মনে করে না। এমনকি ভুক্তভোগীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ১৯৯০ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে ভারতে ধর্ষণের ঘটনা দ্বিগুণ হয়েছে।
ধর্ষণের ঘটনা তুলনামূলক কম না হলেও উন্নত দেশগুলোতে এসব ঘটনাকে বেশ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয় বলে মিররের প্রতিবেদনে জানানো হয়। ভারতের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পার্থক্য হলো, যুক্তরাজ্য ধর্ষিতার প্রতি খুবই সমবেদনশীল এবং সেখানে কোনো ধর্ষণকারীকেই ছাড় দেওয়া হয় না।
No comments