যেভাবে ফিরে এল হারানো স্মৃতিশক্তি
নতুন করে সাজানো বিয়ের অনুষ্ঠান ফিরিয়ে এনেছে এক বৃদ্ধের হারিয়ে যাওয়া স্মৃতিশক্তি। ৬৫ বছর বয়সী এই ব্রিটিশ নাগরিক ডেভিড স্টুয়ার্ট। কর্মজীবনে তিনি একজন প্রকৌশলী ছিলেন। তাঁর স্মৃতিশক্তি ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে পুরো কৃতিত্ব স্ত্রী ভ্যালেরির।
১৯৮৪ সালে এক দুর্ঘটনায় মরতে মরতে বেঁচে ওঠেন ডেভিড। কিন্তু হারিয়ে ফেলেন স্মৃতিশক্তি। নিজের স্ত্রী ও ছেলেদের চিনতে পারছিলেন না তিনি। এ নিয়ে বড্ড বিপাকে পড়েন তাঁর স্ত্রী। স্বামীর হারানো স্মৃতিশক্তি ফিরিয়ে আনতে একের পর এক চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন ভ্যালেরি। বিয়ের সেই ছবিগুলো ডেভিডকে নিয়মিত দেখাতে থাকেন। কিন্তু এতে কোনো ফল পাওয়া যায়নি। এভাবে কেটে যায় ২৫টি বছর।
সম্প্রতি ৪০তম বিবাহ বার্ষিকী উপলক্ষে অভিনব এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ভ্যালেরি। তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠানটিকে ডেভিডের সামনে নতুন করে তুলে ধরেন। এতে বর সেজে ডেভিড যখন শপথ নিচ্ছিলেন, এ সময় খুলে যায় তাঁর স্মৃতির বন্ধ দুয়ার। একে একে আপনজনদের চিনতে পারেন তিনি।
ডেভিড বলেন, ‘বেদির ওপর দাঁড়িয়ে যখন আমি শপথ নিচ্ছিলাম, এ সময় সাঁ করে ফিরে আসে হারানো স্মৃতিশক্তি। বিয়ের সেই অনুষ্ঠানের কথা দিব্যি মনে পড়ে যায়। আর আমি রোমাঞ্চিত হয়ে উঠি। ঘাড়ের পেছনের লোমগুলো দাঁড়িয়ে যায় ফড়ফড়।’
১৯৮৪ সালে এক দুর্ঘটনায় মরতে মরতে বেঁচে ওঠেন ডেভিড। কিন্তু হারিয়ে ফেলেন স্মৃতিশক্তি। নিজের স্ত্রী ও ছেলেদের চিনতে পারছিলেন না তিনি। এ নিয়ে বড্ড বিপাকে পড়েন তাঁর স্ত্রী। স্বামীর হারানো স্মৃতিশক্তি ফিরিয়ে আনতে একের পর এক চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন ভ্যালেরি। বিয়ের সেই ছবিগুলো ডেভিডকে নিয়মিত দেখাতে থাকেন। কিন্তু এতে কোনো ফল পাওয়া যায়নি। এভাবে কেটে যায় ২৫টি বছর।
সম্প্রতি ৪০তম বিবাহ বার্ষিকী উপলক্ষে অভিনব এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ভ্যালেরি। তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠানটিকে ডেভিডের সামনে নতুন করে তুলে ধরেন। এতে বর সেজে ডেভিড যখন শপথ নিচ্ছিলেন, এ সময় খুলে যায় তাঁর স্মৃতির বন্ধ দুয়ার। একে একে আপনজনদের চিনতে পারেন তিনি।
ডেভিড বলেন, ‘বেদির ওপর দাঁড়িয়ে যখন আমি শপথ নিচ্ছিলাম, এ সময় সাঁ করে ফিরে আসে হারানো স্মৃতিশক্তি। বিয়ের সেই অনুষ্ঠানের কথা দিব্যি মনে পড়ে যায়। আর আমি রোমাঞ্চিত হয়ে উঠি। ঘাড়ের পেছনের লোমগুলো দাঁড়িয়ে যায় ফড়ফড়।’
No comments