অর্থনৈতিক সংকট থেকে শিশুদের রক্ষার আহ্বান জাতিসংঘের
জাতিসংঘের শিশু-বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের কর্মকর্তারা গত বৃহস্পতিবার বিভিন্ন দেশের সরকারকে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাত থেকে অর্থ ব্যয় হ্রাস না করার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁরা হুঁশিয়ার করে বলেছেন, এতে করে লাখ লাখ শিশু ও তাদের পরিবার দারিদ্র্যের ফাঁদে পড়ে যাবে।
জাতিসংঘের শিশু অধিকার-বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনভেনশনের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক প্রতিবেদনে ইউনিসেফ এ আহ্বান জানায়।
ইউনিসেফের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইতিহাস থেকে দেখা যায়, অর্থনৈতিক সংকটের সময় বিশেষ করে শিশু ও নারীরা ক্ষতির শিকার হয় বেশি।
২০০৮-২০০৯ সালে বিশ্বজুড়ে মন্দা দেখা দেওয়ার আগে আর্থিক সংকটের ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলোয় পাঁচ বছরের কমবয়সী শিশুদের মৃত্যুর হার বেশি ছিল। এ ছাড়া ওই সময় বিদ্যালয়ে শিশুদের ভর্তির হার কমেছে, বেড়েছে তাদের নিরাপত্তাহীনতা। বিপজ্জনক পরিবেশে শিশুদের কাজে নিয়োগে বাধ্য করার ঘটনাও বেড়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে সরকারি ব্যয় সংকোচনের ফলে শিশুর ও তার পরিবার দারিদ্র্যের ফাঁদে পড়ছে। একপর্যায়ে সংকট নিরসনের পরও সহজে আর তাদের ওই ফাঁদ থেকে মুক্ত করা যায় না।
বিশ্ব পরিস্থিতি এখনো অনিশ্চিত উল্লেখ করে ইউনিসেফ জানায়, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে অর্থনৈতিক সংকটকালে বিভিন্ন দেশের সরকারের উচিত শিশু ও তাদের পরিবারকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য কাজ করা।
জাতিসংঘের শিশু অধিকার-বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনভেনশনের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক প্রতিবেদনে ইউনিসেফ এ আহ্বান জানায়।
ইউনিসেফের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইতিহাস থেকে দেখা যায়, অর্থনৈতিক সংকটের সময় বিশেষ করে শিশু ও নারীরা ক্ষতির শিকার হয় বেশি।
২০০৮-২০০৯ সালে বিশ্বজুড়ে মন্দা দেখা দেওয়ার আগে আর্থিক সংকটের ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলোয় পাঁচ বছরের কমবয়সী শিশুদের মৃত্যুর হার বেশি ছিল। এ ছাড়া ওই সময় বিদ্যালয়ে শিশুদের ভর্তির হার কমেছে, বেড়েছে তাদের নিরাপত্তাহীনতা। বিপজ্জনক পরিবেশে শিশুদের কাজে নিয়োগে বাধ্য করার ঘটনাও বেড়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে সরকারি ব্যয় সংকোচনের ফলে শিশুর ও তার পরিবার দারিদ্র্যের ফাঁদে পড়ছে। একপর্যায়ে সংকট নিরসনের পরও সহজে আর তাদের ওই ফাঁদ থেকে মুক্ত করা যায় না।
বিশ্ব পরিস্থিতি এখনো অনিশ্চিত উল্লেখ করে ইউনিসেফ জানায়, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে অর্থনৈতিক সংকটকালে বিভিন্ন দেশের সরকারের উচিত শিশু ও তাদের পরিবারকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য কাজ করা।
No comments