মত প্রকাশের স্বাধীনতা এখন রুদ্ধ: খালেদা, ইটিভি চেয়ারম্যান আবদুস সালামের মুক্তি দাবি
পর্নোগ্রাফি
আইনে গ্রেপ্তার বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল একুশে টিভির (ইটিভি) চেয়ারম্যান
আবদুস সালামের মুক্তি দাবি করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। একই
সঙ্গে তিনি ইটিভিসহ বন্ধ সব গণমাধ্যম খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। মঙ্গলবার
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে খালেদা জিয়া এই দাবি জানান। বিবৃতিটি
পাঠিয়েছেন সহ-দপ্তর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি।
ইটিভি বন্ধ ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যানকে গ্রেপ্তারে উদ্বেগ প্রকাশ করে খালেদা জিয়া বলেন, ‘গণতান্ত্রিক সভ্য সমাজে স্বাধীন মত প্রকাশ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা স্বীকৃত গণতান্ত্রিক অধিকার। বর্তমান সরকারের আমলে জনগণের সকল অধিকার ফ্যাসিবাদী কায়দায় হরণ করা হয়েছে। রুদ্ধ করা হয়েছে নির্ভিকভাবে মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে।’
তিনি বলেন, ‘ইতোপূর্বে আওয়ামী লীগ সরকার দেশের জনপ্রিয় পত্রিকা ‘দৈনিক আমার দেশ’ বন্ধ এবং সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে অন্তরীণ রেখেছে। এছাড়া বেসরকারি টিভি ‘চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভি ও ইসলামিক টিভি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।’
বিবৃতিতে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘এখন সকল গণমাধ্যমকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। বিরোধী দল ও মত দমনে এ ধরনের অন্যায় ও ন্যাক্কারজনক কর্মকাণ্ড গণতন্ত্রের জন্য কখনোই শুভ নয়।’
তিনি বলেন, ‘তাই সম্প্রতি বন্ধ করে দেয়া একুশে টিভিসহ সকল বন্ধ গণমাধ্যম খুলে দেয়া এবং গ্রেপ্তার একুশে টিভির চেয়ারম্যান আবদুস সালামসহ সকল সাংবাদিকের নিঃশর্ত মুক্তি দেয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।’
জামায়াতের নিন্দা
একই ঘটনার সঙ্গে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘স্বেচ্ছায় অবরুদ্ধ’ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে বের হতে না দেওয়ার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। এক বিবৃতিতে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান এ নিন্দা জানান।
তিনি বলেন, ‘দেশের চলমান ঘটনা প্রমাণ করছে, আওয়ামী মহাজোট স্বৈরাচারী শাসন কায়েম করেছে। দেশে প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন নেই। সরকার দেশকে একটি পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।’
সরকারের তৈরি করা শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি থেকে দেশ ও জনগণকে উদ্ধারে সবাইকে গণআন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি।
উল্লেখ্য, কারওয়ান বাজারে ইটিভির কার্যালয় থেকে সোমবার রাত সাড়ে তিনটার দিকে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করে ডিবি। এর আগে গতকাল সোমবার দুপুর থেকেই ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ইটিভির সম্প্রচারে বিঘ্ন সৃষ্টির অভিযোগ পাওয়া যায়।
ইটিভি বন্ধ ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যানকে গ্রেপ্তারে উদ্বেগ প্রকাশ করে খালেদা জিয়া বলেন, ‘গণতান্ত্রিক সভ্য সমাজে স্বাধীন মত প্রকাশ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা স্বীকৃত গণতান্ত্রিক অধিকার। বর্তমান সরকারের আমলে জনগণের সকল অধিকার ফ্যাসিবাদী কায়দায় হরণ করা হয়েছে। রুদ্ধ করা হয়েছে নির্ভিকভাবে মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে।’
তিনি বলেন, ‘ইতোপূর্বে আওয়ামী লীগ সরকার দেশের জনপ্রিয় পত্রিকা ‘দৈনিক আমার দেশ’ বন্ধ এবং সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে অন্তরীণ রেখেছে। এছাড়া বেসরকারি টিভি ‘চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভি ও ইসলামিক টিভি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।’
বিবৃতিতে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘এখন সকল গণমাধ্যমকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। বিরোধী দল ও মত দমনে এ ধরনের অন্যায় ও ন্যাক্কারজনক কর্মকাণ্ড গণতন্ত্রের জন্য কখনোই শুভ নয়।’
তিনি বলেন, ‘তাই সম্প্রতি বন্ধ করে দেয়া একুশে টিভিসহ সকল বন্ধ গণমাধ্যম খুলে দেয়া এবং গ্রেপ্তার একুশে টিভির চেয়ারম্যান আবদুস সালামসহ সকল সাংবাদিকের নিঃশর্ত মুক্তি দেয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।’
জামায়াতের নিন্দা
একই ঘটনার সঙ্গে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘স্বেচ্ছায় অবরুদ্ধ’ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে বের হতে না দেওয়ার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। এক বিবৃতিতে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান এ নিন্দা জানান।
তিনি বলেন, ‘দেশের চলমান ঘটনা প্রমাণ করছে, আওয়ামী মহাজোট স্বৈরাচারী শাসন কায়েম করেছে। দেশে প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন নেই। সরকার দেশকে একটি পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।’
সরকারের তৈরি করা শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি থেকে দেশ ও জনগণকে উদ্ধারে সবাইকে গণআন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি।
উল্লেখ্য, কারওয়ান বাজারে ইটিভির কার্যালয় থেকে সোমবার রাত সাড়ে তিনটার দিকে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করে ডিবি। এর আগে গতকাল সোমবার দুপুর থেকেই ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ইটিভির সম্প্রচারে বিঘ্ন সৃষ্টির অভিযোগ পাওয়া যায়।
No comments