সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ হলেন ৬১২ বিমানসেনা
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ হলো আরো ৬১২ জন বিমান সেনা। ৯ মাসের প্রশিক্ষণ শেষে গতকাল বুধবার মৌলভীবাজারের শমশেরনগরে রিক্রুটস ট্রেনিং স্কুলে (আরটিএস) শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নতুন এ দলটির বিমান বাহিনীতে অন্তর্ভুক্তি চূড়ান্ত হয়।বিমান বাহিনীর এই ৩৯তম সেনাদলের মধ্যে এসি-২ মো. আলমগীর হোসেন শিক্ষা ও জেনারেল সার্ভিস ট্রেনিং বিষয়ে সেরা নৈপুণ্যের জন্য শ্রেষ্ঠ রিক্রুট বিবেচিত হয়েছেন। তিনি শিক্ষা
বিষয়েও সেরা রিক্রুট বিবেচিত হয়েছেন। অন্যদিকে এসি-২ মো. সজিবুল ইসলাম বিবেচিত হয়েছেন জেনারেল সার্ভিস ট্রেনিংয়ে সেরা রিক্রুট। গতকাল আকর্ষণীয় কুচকাওয়াজ পরিচালনার দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
এই কৃতী রিক্রুটরা গতকাল প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি প্রতিরক্ষাসচিব খোন্দকার মো. আসাদুজ্জামানের কাছ থেকে তাঁদের কৃতিত্বের পুরস্কার গ্রহণ করেন।
প্রসঙ্গত, বিমান বাহিনীর রিক্রুটস ট্রেনিং স্কুল ২০০৮ সালের ১৩ আগস্ট জহুরুল ঘাঁটি থেকে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ থানার শমশেরনগরে স্থানান্তরিত হয়। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানটি প্রতি এন্ট্রিতে সর্বাধিক ৭৫০ জন রিক্রুটকে প্রশিক্ষণ দিতে সক্ষম। স্থানটির ঐতিহাসিক তাৎপর্যও রয়েছে। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যৌথ বাহিনী এখানে একটি এয়ার ফিল্ড স্থাপন করে। সে সময় এই ব্যস্ত এয়ার ফিল্ড থেকে ৪৫৩টি ঝুঁকিপূর্ণ অভিযান পরিচালিত হয়। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর তত্ত্বাবধান ও রক্ষণাবেক্ষণ ইউনিট এখানে প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু করে। গতকালের ওই অনুষ্ঠানের ধারা বিবরণীতে এসব ইতিহাস-ঐতিহ্যের বর্ণনাও উঠে আসে।
প্রতিরক্ষাসচিব নতুন বিমান সেনাদের মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ পরিদর্শন এবং আকর্ষণীয় মার্চপাস্টে সালাম গ্রহণ শেষে তাঁর ভাষণে কঠোর প্রশিক্ষণ শেষে এক নতুন সম্ভাবনাময় জীবনে পদার্পণের জন্য তাঁদের অভিনন্দন জানান।
প্রতিরক্ষাসচিব ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য প্যারেড গ্রাউন্ডে এসে পেঁৗছালে সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (প্রশাসন) এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী এবং বিমান বাহিনী ঘাঁটি কুর্মিটোলার এয়ার অধিনায়ক এয়ার কমোডর এহসানুল গণি চৌধুরী তাঁকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে সেনা ও বিমান বাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এবং নতুন ওই বিমান সেনাদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
এই কৃতী রিক্রুটরা গতকাল প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি প্রতিরক্ষাসচিব খোন্দকার মো. আসাদুজ্জামানের কাছ থেকে তাঁদের কৃতিত্বের পুরস্কার গ্রহণ করেন।
প্রসঙ্গত, বিমান বাহিনীর রিক্রুটস ট্রেনিং স্কুল ২০০৮ সালের ১৩ আগস্ট জহুরুল ঘাঁটি থেকে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ থানার শমশেরনগরে স্থানান্তরিত হয়। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানটি প্রতি এন্ট্রিতে সর্বাধিক ৭৫০ জন রিক্রুটকে প্রশিক্ষণ দিতে সক্ষম। স্থানটির ঐতিহাসিক তাৎপর্যও রয়েছে। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যৌথ বাহিনী এখানে একটি এয়ার ফিল্ড স্থাপন করে। সে সময় এই ব্যস্ত এয়ার ফিল্ড থেকে ৪৫৩টি ঝুঁকিপূর্ণ অভিযান পরিচালিত হয়। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর তত্ত্বাবধান ও রক্ষণাবেক্ষণ ইউনিট এখানে প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু করে। গতকালের ওই অনুষ্ঠানের ধারা বিবরণীতে এসব ইতিহাস-ঐতিহ্যের বর্ণনাও উঠে আসে।
প্রতিরক্ষাসচিব নতুন বিমান সেনাদের মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ পরিদর্শন এবং আকর্ষণীয় মার্চপাস্টে সালাম গ্রহণ শেষে তাঁর ভাষণে কঠোর প্রশিক্ষণ শেষে এক নতুন সম্ভাবনাময় জীবনে পদার্পণের জন্য তাঁদের অভিনন্দন জানান।
প্রতিরক্ষাসচিব ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য প্যারেড গ্রাউন্ডে এসে পেঁৗছালে সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (প্রশাসন) এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী এবং বিমান বাহিনী ঘাঁটি কুর্মিটোলার এয়ার অধিনায়ক এয়ার কমোডর এহসানুল গণি চৌধুরী তাঁকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে সেনা ও বিমান বাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এবং নতুন ওই বিমান সেনাদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
No comments