প্রতিশোধ নিতে গিয়ে ড্র
প্রতিশোধ নেবে বলে বেলারুশ গিয়েছিল লরাঁ ব্লাঁর দল। কিন্তু পারেনি। প্যারিস ম্যাচের চেয়ে অবশ্য উন্নতি হয়েছে। বেলারুশের কাছে এবার আর হারেনি ফ্রান্স, ম্যাচ ড্র হয়েছে ১-১ গোলে। তবে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ২০১২-এর বাছাইপর্বে জার্মানি ও ইতালি এগিয়ে চলেছে দুর্দান্ত গতিতে। মারিও গোমেজের জোড়া গোলে অস্ট্রিয়াকে ২-১ গোলে হারিয়েছে জার্মানি। ইতালি এস্তোনিয়াকে হারিয়েছে ৩-০ গোলে। গোল করেছেন রোসি, কাসানো ও পাজ্জিনি।
প্রতিশোধের মন্ত্র জপে বেলারুশ যাওয়া ফ্রান্স দলের সঙ্গে ছিলেন এরিক আবিদাল। যকৃতের টিউমার অপসারণ করে কদিন আগেই মাঠে ফিরেছেন বার্সা ডিফেন্ডার। ক্লাব ফুটবলে তাঁর ফেরাটা দারুণ হয়েছে। কিন্তু ফ্রান্স দলে ফেরাটা সুখকর হয়নি আবিদালের। বরং ২০ মিনিটে তাঁর আত্মঘাতী গোলেই পিছিয়ে পড়ে ফ্রান্স। ২ মিনিটের মধ্যেই অবশ্য ম্যাচে সমতা ফেরান ফ্লোরেন্ত মালুদা। বাকি সময়ে ফরাসি আক্রমণভাগ ভালো খেললেও ভাঙতে পারেনি বেলারুশের রক্ষণদেয়াল।
জিততে না পারলেও ১৯৮৪ ও ২০০০-এর ইউরো চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স আছে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে। ৬ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট তাদের। গ্রুপে ফ্রান্সের পরেই আছে বেলারুশ (৬ ম্যাচে ৯ পয়েন্ট)। ৪ পয়েন্ট এগিয়ে থাকলেও স্বস্তিতে থাকার কথা নয় ফ্রান্সের কোচ লরাঁ ব্লাঁর। কারণ বাকি ৪ ম্যাচে অঘটন কিছু ঘটে যাওয়া বিচিত্র নয়! এমনিতেই ফ্রান্সের ফর্মটা ভালো যাচ্ছে না অনেক দিন ধরে।
স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারে জার্মানি ও ইতালি। এক ম্যাচ কম খেলেও দ্বিতীয় স্থানের দলের চেয়ে ৭ পয়েন্ট এগিয়ে গেছে জার্মানি। ৬ ম্যাচে পূর্ণ ১৮ পয়েন্ট তাদের। এই গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানে থাকা দল বেলজিয়ামের পয়েন্ট ৭ ম্যাচে ১১। ইতালির গ্রুপেও শীর্ষে ইতালিই। ৬ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট ‘আজ্জুরি’দের। ৭ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে স্লোভেনিয়া। গ্রুপের বাকি যে চার ম্যাচ করে আছে তার দুটিতে জিতলেই জার্মানি ও ইতালি পেয়ে যাবে পোল্যান্ড ও ইউক্রেনের টিকিট।
মূল মঞ্চের টিকিট পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে যাচ্ছে ক্রোয়েশিয়াও। পরশু ১৬ বছর পর জর্জিয়ায় গিয়ে জর্জিয়াকে হারিয়েছে তারা। ২-১ গোলের জয়ে ৬ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট তাদের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা গ্রিসের পয়েন্ট ৫ ম্যাচে ১১।
প্রতিশোধের মন্ত্র জপে বেলারুশ যাওয়া ফ্রান্স দলের সঙ্গে ছিলেন এরিক আবিদাল। যকৃতের টিউমার অপসারণ করে কদিন আগেই মাঠে ফিরেছেন বার্সা ডিফেন্ডার। ক্লাব ফুটবলে তাঁর ফেরাটা দারুণ হয়েছে। কিন্তু ফ্রান্স দলে ফেরাটা সুখকর হয়নি আবিদালের। বরং ২০ মিনিটে তাঁর আত্মঘাতী গোলেই পিছিয়ে পড়ে ফ্রান্স। ২ মিনিটের মধ্যেই অবশ্য ম্যাচে সমতা ফেরান ফ্লোরেন্ত মালুদা। বাকি সময়ে ফরাসি আক্রমণভাগ ভালো খেললেও ভাঙতে পারেনি বেলারুশের রক্ষণদেয়াল।
জিততে না পারলেও ১৯৮৪ ও ২০০০-এর ইউরো চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স আছে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে। ৬ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট তাদের। গ্রুপে ফ্রান্সের পরেই আছে বেলারুশ (৬ ম্যাচে ৯ পয়েন্ট)। ৪ পয়েন্ট এগিয়ে থাকলেও স্বস্তিতে থাকার কথা নয় ফ্রান্সের কোচ লরাঁ ব্লাঁর। কারণ বাকি ৪ ম্যাচে অঘটন কিছু ঘটে যাওয়া বিচিত্র নয়! এমনিতেই ফ্রান্সের ফর্মটা ভালো যাচ্ছে না অনেক দিন ধরে।
স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারে জার্মানি ও ইতালি। এক ম্যাচ কম খেলেও দ্বিতীয় স্থানের দলের চেয়ে ৭ পয়েন্ট এগিয়ে গেছে জার্মানি। ৬ ম্যাচে পূর্ণ ১৮ পয়েন্ট তাদের। এই গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানে থাকা দল বেলজিয়ামের পয়েন্ট ৭ ম্যাচে ১১। ইতালির গ্রুপেও শীর্ষে ইতালিই। ৬ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট ‘আজ্জুরি’দের। ৭ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে স্লোভেনিয়া। গ্রুপের বাকি যে চার ম্যাচ করে আছে তার দুটিতে জিতলেই জার্মানি ও ইতালি পেয়ে যাবে পোল্যান্ড ও ইউক্রেনের টিকিট।
মূল মঞ্চের টিকিট পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে যাচ্ছে ক্রোয়েশিয়াও। পরশু ১৬ বছর পর জর্জিয়ায় গিয়ে জর্জিয়াকে হারিয়েছে তারা। ২-১ গোলের জয়ে ৬ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট তাদের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা গ্রিসের পয়েন্ট ৫ ম্যাচে ১১।
No comments