‘ডা. ডেথ’ খ্যাত জ্যাক কেভোরকিয়ানের জীবনাবসান
স্বেচ্ছামৃত্যুতে সহায়তাকারী ‘ডা. ডেথ’ হিসেবে পরিচিত জ্যাক কেভোরকিয়ান (৮৩) আর নেই। গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান অঙ্গরাজ্যের রয়্যাল ওকের বিউমোন্ট হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। কেভোরকিয়ানের একজন আইনজীবী এ কথা জানান।
কেভোরকিয়ানের দীর্ঘদিনের বন্ধু নিল নিকোল জানান, সম্প্রতি কেভোরকিয়ানের যকৃতে ক্যানসার ধরা পড়ে। তবে তিনি ফুসফুসজনিত রোগে মারা গেছেন। পেশায় প্যাথলজিস্ট কেভোরকিয়ান ১৩০ জনের স্বেচ্ছামৃত্যুতে সহায়তা করেছেন। এর প্রায় সবকটিতে নিকোল তাঁকে সহায়তা করেন।
স্বেচ্ছামৃত্যুতে সহায়তা করার জন্য অনেকে কেভোরকিয়ানকে বড় কিছু মনে করেছেন। তবে এ কাজের জন্য অনেকে তাঁর কঠোর সমালোচনাও করেছেন। সমালোচকদের মতে, কেভোরকিয়ান ঠান্ডা মাথায় মানুষ খুন করেছেন।
১৯৯০ সালে কেভোরকিয়ান স্বেচ্ছামৃত্যুর বিষয়ে প্রচারণা শুরু করেন। এ সময় আলঝেইমার রোগে আক্রান্ত এক নারীর স্বেচ্ছামৃত্যুতে তিনি সহায়তা করেন। এ ঘটনায় কেভোরকিয়ানের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়। পরে অভিযোগটি বাতিল করা হয়। তবে স্বেচ্ছমৃত্যুতে সহায়তা করার একটি ঘটনায় ১৯৯৯ সালে তাঁকে কারাগারে যেতে হয়। আট বছর কারাভোগের পর ২০০৭ সালে তিনি ছাড়া পান।
কেভোরকিয়ানের দীর্ঘদিনের বন্ধু নিল নিকোল জানান, সম্প্রতি কেভোরকিয়ানের যকৃতে ক্যানসার ধরা পড়ে। তবে তিনি ফুসফুসজনিত রোগে মারা গেছেন। পেশায় প্যাথলজিস্ট কেভোরকিয়ান ১৩০ জনের স্বেচ্ছামৃত্যুতে সহায়তা করেছেন। এর প্রায় সবকটিতে নিকোল তাঁকে সহায়তা করেন।
স্বেচ্ছামৃত্যুতে সহায়তা করার জন্য অনেকে কেভোরকিয়ানকে বড় কিছু মনে করেছেন। তবে এ কাজের জন্য অনেকে তাঁর কঠোর সমালোচনাও করেছেন। সমালোচকদের মতে, কেভোরকিয়ান ঠান্ডা মাথায় মানুষ খুন করেছেন।
১৯৯০ সালে কেভোরকিয়ান স্বেচ্ছামৃত্যুর বিষয়ে প্রচারণা শুরু করেন। এ সময় আলঝেইমার রোগে আক্রান্ত এক নারীর স্বেচ্ছামৃত্যুতে তিনি সহায়তা করেন। এ ঘটনায় কেভোরকিয়ানের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়। পরে অভিযোগটি বাতিল করা হয়। তবে স্বেচ্ছমৃত্যুতে সহায়তা করার একটি ঘটনায় ১৯৯৯ সালে তাঁকে কারাগারে যেতে হয়। আট বছর কারাভোগের পর ২০০৭ সালে তিনি ছাড়া পান।
No comments