সালেহর পালিয়ে যাওয়ার গুঞ্জন নাকচ সরকারের
বিদ্রোহীদের প্রাসাদে হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ইয়েমেনের প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহ পালিয়ে গেছেন বলে ছড়িয়ে পড়া খবর নাকচ করে দিয়েছেন দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা। গতকাল শনিবার সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়, প্রেসিডেন্ট দেশেই আছেন। পলায়নের খবর প্রচারিত হওয়ার আগে গতকালই এক বিবৃতিতে প্রেসিডেন্ট সালেহ প্রাসাদে হামলার ‘যথাযথ প্রত্যুত্তর’ দেওয়া হবে বিরোধীদের হুঁশিয়ার করে দিয়েছিলেন।
প্রেসিডেন্ট ও তাঁর বিরোধীদের পাল্টাপাল্টি হামলার হুঁশিয়ারির মধ্য দিয়ে ইয়েমেন এখন পূর্ণমাত্রার গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
বিদ্রোহীদের শুক্রবারের হামলায় আহত শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তাকে পার্শ্ববর্তী দেশ সৌদি আরবে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।
প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ লক্ষ্য করে ছোড়া গোলা ভেতরের মসজিদে আঘাত হানে। জুমার নামাজের জন্য সেখানে ছিলেন প্রেসিডেন্ট সালেহ। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আহত পাঁচজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সৌদি আরবে গেছেন বলে খবর দিলে প্রেসিডেন্ট সালেহও পালিয়ে গেছেন বলে রটে যায়।
শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রেসিডেন্টের ছবি ছাড়া বার্তা প্রচার করা হলে অনেকের মনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে গতকাল শনিবার সকাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্টের বর্তমান সময়ের ছবি দেখানো হয়নি। একটি পুরোনো ছবির সঙ্গে তাঁর বার্তা প্রচার করা হয়। এ বার্তায় সালেহ বলেন, ‘আমি ভালো এবং সুস্থ আছি।’ তবে বিদ্রোহীদের হামলায় সাতজন নিহত হয়েছে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া তিনি হামলাকারী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দেন।
সৌদি রাজপরিবারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্রও জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট সালেহ তাদের দেশে যাননি।
এদিকে সাবা সংবাদ সংস্থা জানায়, হামলায় আহত প্রধানমন্ত্রী আলী মোহাম্মদ মুজাওয়ার, উপপ্রধানমন্ত্রী জেনারেল রাশাদ আল-আলিমি, পার্লামেন্টের স্পিকার ইয়াহিয়া আল-রায়ি, রাষ্ট্রীয় পরামর্শক পরিষদের প্রধান আবদুল আজিজ আবদুল ঘানির মতো ঊর্ধ্বতন বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে চিকিৎসার জন্য সৌদি আরবে নেওয়া হয়েছে। বিবিসিকে একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট সালেহও চিকিৎসার জন্য সৌদি আরব গেছেন। সূত্র জানায়, তিনি আর না-ও ফিরতে পারেন।
তবে সালেহর উপতথ্যমন্ত্রী আবদুল আল-জানাদি ও প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট দেশেই আছেন। মন্ত্রী বলেন, হামলায় আহত হওয়ার পর গতকাল প্রেসিডেন্ট সালেহকে সানায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। প্রেসিডেন্টের মুখমণ্ডল অল্প পুড়ে গেছে। অন্যান্য আঘাতও হালকা। তিনি শিগগিরই টেলিভিশনের পর্দায় দেখা দেবেন।
এদিকে ইয়েমেনে নতুন করে সহিংসতা ঘটায় এর নিন্দা জানিয়েছে ওয়াশিংটন। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন অ্যাশটন জানিয়েছেন, ইয়েমেনে সহিংসতা বেড়ে যাওয়ায় দেশটি থেকে ইউরোপীয়দের সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। তা ছাড়া জার্মানি গতকাল দেশটিতে তাদের দূতাবাস বন্ধ করে দিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ও তাঁর বিরোধীদের পাল্টাপাল্টি হামলার হুঁশিয়ারির মধ্য দিয়ে ইয়েমেন এখন পূর্ণমাত্রার গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
বিদ্রোহীদের শুক্রবারের হামলায় আহত শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তাকে পার্শ্ববর্তী দেশ সৌদি আরবে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।
প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ লক্ষ্য করে ছোড়া গোলা ভেতরের মসজিদে আঘাত হানে। জুমার নামাজের জন্য সেখানে ছিলেন প্রেসিডেন্ট সালেহ। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আহত পাঁচজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সৌদি আরবে গেছেন বলে খবর দিলে প্রেসিডেন্ট সালেহও পালিয়ে গেছেন বলে রটে যায়।
শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রেসিডেন্টের ছবি ছাড়া বার্তা প্রচার করা হলে অনেকের মনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে গতকাল শনিবার সকাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্টের বর্তমান সময়ের ছবি দেখানো হয়নি। একটি পুরোনো ছবির সঙ্গে তাঁর বার্তা প্রচার করা হয়। এ বার্তায় সালেহ বলেন, ‘আমি ভালো এবং সুস্থ আছি।’ তবে বিদ্রোহীদের হামলায় সাতজন নিহত হয়েছে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া তিনি হামলাকারী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দেন।
সৌদি রাজপরিবারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্রও জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট সালেহ তাদের দেশে যাননি।
এদিকে সাবা সংবাদ সংস্থা জানায়, হামলায় আহত প্রধানমন্ত্রী আলী মোহাম্মদ মুজাওয়ার, উপপ্রধানমন্ত্রী জেনারেল রাশাদ আল-আলিমি, পার্লামেন্টের স্পিকার ইয়াহিয়া আল-রায়ি, রাষ্ট্রীয় পরামর্শক পরিষদের প্রধান আবদুল আজিজ আবদুল ঘানির মতো ঊর্ধ্বতন বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে চিকিৎসার জন্য সৌদি আরবে নেওয়া হয়েছে। বিবিসিকে একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট সালেহও চিকিৎসার জন্য সৌদি আরব গেছেন। সূত্র জানায়, তিনি আর না-ও ফিরতে পারেন।
তবে সালেহর উপতথ্যমন্ত্রী আবদুল আল-জানাদি ও প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট দেশেই আছেন। মন্ত্রী বলেন, হামলায় আহত হওয়ার পর গতকাল প্রেসিডেন্ট সালেহকে সানায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। প্রেসিডেন্টের মুখমণ্ডল অল্প পুড়ে গেছে। অন্যান্য আঘাতও হালকা। তিনি শিগগিরই টেলিভিশনের পর্দায় দেখা দেবেন।
এদিকে ইয়েমেনে নতুন করে সহিংসতা ঘটায় এর নিন্দা জানিয়েছে ওয়াশিংটন। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন অ্যাশটন জানিয়েছেন, ইয়েমেনে সহিংসতা বেড়ে যাওয়ায় দেশটি থেকে ইউরোপীয়দের সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। তা ছাড়া জার্মানি গতকাল দেশটিতে তাদের দূতাবাস বন্ধ করে দিয়েছে।
No comments