তাইওয়ানে ভূমিধসে শত শত মানুষের প্রাণহানির আশঙ্কা
তাইওয়ানে টাইফুন মোরাকটের ফলে সৃষ্ট ভূমিধসে শত শত মানুষের প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ছাড়া বন্যায় কমপক্ষে ৪১ জনের মৃত্যু ও ৬০ জন নিখোঁজ রয়েছে। এদিকে চীনের পূর্বাঞ্চলে ভূমিধসে সাতটি ভবন বিধ্বস্ত হয়েছে। ভবনের ধ্বংস্তূপের নিচে ২৮টি পরিবার চাপা পড়েছে। এদিকে জাপানে টাইফুন এতায়ুর আঘাতের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে কমপক্ষে ১৩ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৪৩ জন। খবর এএফপি, বিবিসি ও এপির।
তাইওয়ান কর্তৃপক্ষ গতকাল মঙ্গলবার জানায়, দক্ষিণাঞ্চলের সিয়াও লিনের প্রত্যন্ত গ্রামে গত রোববার সকালে ভয়াবহ ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। গ্রামটিতে এক হাজার ৩০০ বাসিন্দা ছিল। এ পর্যন্ত ২৬০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। অন্যদের ভাগ্যে কী ঘটেছে, সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। ভূমিধস ও বন্যায় গ্রামটির সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সেনাবাহিনী উদ্ধার তত্পরতা চালিয়ে যাচ্ছে। সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার ওই অঞ্চলের আকাশে চক্কর দিচ্ছে। সেখান থেকেই আটকেপড়া মানুষদের খোঁজা হচ্ছে। হেলিকপ্টার থেকে জনগণের জন্য খাবারের প্যাকেট ফেলছেন সেনাসদস্যরা। কিন্তু ভূমিধসের ফলে বিপজ্জনক হওয়ায় হেলিকপ্টার সেখানে অবতরণ করতে পারছে না।
স্থানীয় বাসিন্দা লিন চিয়েন-চাং জানান, পাহাড়ের একটি অংশ ধসে পড়ে ৬০০ জনেরও বেশি মানুষ মাটিচাপা পড়েছে ধারণা করা হচ্ছে। ভূমিধসে গ্রামের বেশির ভাগ অংশই চাপা পড়েছে। তবে ঠিক কতজন চাপা পড়েছে, কর্তৃপক্ষ তা নিশ্চিত করতে পারেনি।
চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, টাইফুন মোরাকটের প্রভাবে গত সোমবার রাতে ঝিজিয়াং প্রদেশের পেংজিতে ভূমিধসে সাতটি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ধসে পড়ে। এতে ওই ভবনের ২৮টি পরিবার ধ্বংস্তূপের নিচে চাপা পড়ে। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া জীবিত ছয়জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে। উদ্ধারকাজ চলছে।
টাইফুন মোরাকটের ফলে সৃষ্ট বন্যায় চীনের শত শত গ্রাম ও শহর প্লাবিত হয়েছে। এতে ছয় হাজারেরও বেশি বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। দেশটির দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। ওই অঞ্চলের ১০ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার জাপানে টাইফুন এতায়ুর প্রভাবে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসের পর সেনাবাহিনী উদ্ধার তত্পরতা শুরু করেছে। বন্যায় সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সাওতে। এখানেই ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে অন্তত ১৮ জন। আটকেপড়া মানুষদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীর ৪০০ সদস্য অংশ নিয়েছেন।
তাইওয়ান কর্তৃপক্ষ গতকাল মঙ্গলবার জানায়, দক্ষিণাঞ্চলের সিয়াও লিনের প্রত্যন্ত গ্রামে গত রোববার সকালে ভয়াবহ ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। গ্রামটিতে এক হাজার ৩০০ বাসিন্দা ছিল। এ পর্যন্ত ২৬০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। অন্যদের ভাগ্যে কী ঘটেছে, সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। ভূমিধস ও বন্যায় গ্রামটির সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সেনাবাহিনী উদ্ধার তত্পরতা চালিয়ে যাচ্ছে। সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার ওই অঞ্চলের আকাশে চক্কর দিচ্ছে। সেখান থেকেই আটকেপড়া মানুষদের খোঁজা হচ্ছে। হেলিকপ্টার থেকে জনগণের জন্য খাবারের প্যাকেট ফেলছেন সেনাসদস্যরা। কিন্তু ভূমিধসের ফলে বিপজ্জনক হওয়ায় হেলিকপ্টার সেখানে অবতরণ করতে পারছে না।
স্থানীয় বাসিন্দা লিন চিয়েন-চাং জানান, পাহাড়ের একটি অংশ ধসে পড়ে ৬০০ জনেরও বেশি মানুষ মাটিচাপা পড়েছে ধারণা করা হচ্ছে। ভূমিধসে গ্রামের বেশির ভাগ অংশই চাপা পড়েছে। তবে ঠিক কতজন চাপা পড়েছে, কর্তৃপক্ষ তা নিশ্চিত করতে পারেনি।
চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, টাইফুন মোরাকটের প্রভাবে গত সোমবার রাতে ঝিজিয়াং প্রদেশের পেংজিতে ভূমিধসে সাতটি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ধসে পড়ে। এতে ওই ভবনের ২৮টি পরিবার ধ্বংস্তূপের নিচে চাপা পড়ে। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া জীবিত ছয়জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে। উদ্ধারকাজ চলছে।
টাইফুন মোরাকটের ফলে সৃষ্ট বন্যায় চীনের শত শত গ্রাম ও শহর প্লাবিত হয়েছে। এতে ছয় হাজারেরও বেশি বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। দেশটির দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। ওই অঞ্চলের ১০ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার জাপানে টাইফুন এতায়ুর প্রভাবে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসের পর সেনাবাহিনী উদ্ধার তত্পরতা শুরু করেছে। বন্যায় সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সাওতে। এখানেই ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে অন্তত ১৮ জন। আটকেপড়া মানুষদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীর ৪০০ সদস্য অংশ নিয়েছেন।
No comments