রাজশাহীতে শেয়ার ব্যবসা জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, তবে সমস্যাও বাড়ছে
রাজশাহীতে শেয়ার ব্যবসা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠলেও সরকারি প্রতিষ্ঠান আইসিবির অনলাইন ডিসপ্লে বা লেনদেনের চিত্র প্রদর্শনের ক্ষেত্রে সমস্যা প্রকট হয়ে উঠেছে। প্রতি ঘণ্টায় চার থেকে পাঁচবার কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায়, তাই সময়মতো দাম দেখে শেয়ার কেনাবেচা করা যাচ্ছে না বলে অভিযোগ ক্রেতা-বিক্রেতাদের।
ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) রাজশাহী শাখা সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনই শেয়ারবাজারে স্থানীয় বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণও। গত তিন বছরে রাজশাহীতে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়ে বর্তমানে প্রায় ১১ হাজারে দাঁড়িয়েছে। এখানে শেয়ার লেনদেন হয় পাঁচ থেকে সাত কোটি টাকার।
জানা গেছে, রাজশাহীতে ১৯৮৪ সালে আইসিবির শাখা খোলা হয়। এখানে আইসিবির সঙ্গে প্রায় পাঁচ হাজার বিনিয়োগকারী শেয়ার কেনাবেচা করে থাকেন। কিন্তু ডিসপ্লে বোর্ড বারবার বন্ধ হয়ে যায় বলে বিনিয়োগকারীরা তাত্ক্ষণিকভাবে শেয়ারের দর দেখে কেনাবেচা করতে পারছেন না। ফলে তাঁদের আর্থিক ঝুঁকি নিয়েই লেনদেন করতে হচ্ছে। এ অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের অনেকেই ঝুঁকে পড়েছেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দিকে।
এ ছাড়া বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘদিন ধরে নতুন টার্মিনালের দাবিতে আন্দোলন করে আসছিলেন।
বিনিয়োগকারীদের দাবির মুখে সম্প্রতি আইসিবি কর্তৃপক্ষ নগরের গাফ্ফার প্লাজায় নতুন টার্মিনাল চালুর উদ্যোগ নিয়েছে। এরই মধ্যে নতুন টার্মিনালটির অবকাঠামোগত কাজ শেষে সাজসজ্জার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
আগামী মাসের প্রথম দিকেই নতুন ট্রেডিং টার্মিনালটি চালু করা সম্ভব হবে বলে রাজশাহী আইসিবির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
সরকারি প্রতিষ্ঠান আইসিবি ও এর সহযোগী দুটি প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং লিমিটেডের মাধ্যমে প্রায় ১১ হাজার বিনিয়োগকারী রয়েছেন।
আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং লিমিটেডের অনলাইন ডিসপ্লে বোর্ড রয়েছে মাত্র একটি। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা দুইটা পর্যন্ত ডিসপ্লে বোর্ড দেখে শেয়ার কেনাবেচা করেন বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু জায়গাটি অপরিসর বলে ঠাসাঠাসি পরিবেশেই লেনদেন করতে হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের। ফলে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারের খোঁজখবর নিয়ে সময়মতো কেনাবেচা করতে পারছেন না।
অন্যদিকে, সরকারি অন্য দুটি প্রতিষ্ঠানে ডিসপ্লে বোর্ড না থাকায় বিনিয়োগকারীরা ভিড় করছেন আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিংয়ের ডিসপ্লে বোর্ডের সামনে। স্থান সংকুলানের অভাবে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের।
খুদে বিনিয়োগকারী শরীফ মিজানুর রহমান প্রথম আলোকে জানান, ‘আইসিবির ডিসপ্লে বোর্ড তিন-চার ঘণ্টার মধ্যে ১০-১৫ বার বন্ধ হয়ে যায়। কীভাবে রেট বাড়ছে তা দেখে কেনাবেচা করা যায় না।’
এদিকে আইসিবির রাজশাহী কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক মাহমুদ মিজানুর রহমান জানান, ডিসপ্লে বোর্ডের ব্যাপারে তাঁদের কিছু করার নেই। কারণ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সঙ্গে এ বিষয়ে এক্স-নেট এবং র্যাংক্স আইটির চুক্তি হয়েছে। তারাই বিষয়টি বলতে পারবে।
আর আইসিবির ট্রেডিং টার্মিনালে জায়গার স্বল্পতার ব্যাপারে তিনি বলেন, আইসিবি কর্তৃপক্ষ বৃহত্ পরিসরে একটি নতুন টার্মিনাল স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে, যেটি আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই চালু হবে।
ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) রাজশাহী শাখা সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনই শেয়ারবাজারে স্থানীয় বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণও। গত তিন বছরে রাজশাহীতে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়ে বর্তমানে প্রায় ১১ হাজারে দাঁড়িয়েছে। এখানে শেয়ার লেনদেন হয় পাঁচ থেকে সাত কোটি টাকার।
জানা গেছে, রাজশাহীতে ১৯৮৪ সালে আইসিবির শাখা খোলা হয়। এখানে আইসিবির সঙ্গে প্রায় পাঁচ হাজার বিনিয়োগকারী শেয়ার কেনাবেচা করে থাকেন। কিন্তু ডিসপ্লে বোর্ড বারবার বন্ধ হয়ে যায় বলে বিনিয়োগকারীরা তাত্ক্ষণিকভাবে শেয়ারের দর দেখে কেনাবেচা করতে পারছেন না। ফলে তাঁদের আর্থিক ঝুঁকি নিয়েই লেনদেন করতে হচ্ছে। এ অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের অনেকেই ঝুঁকে পড়েছেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দিকে।
এ ছাড়া বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘদিন ধরে নতুন টার্মিনালের দাবিতে আন্দোলন করে আসছিলেন।
বিনিয়োগকারীদের দাবির মুখে সম্প্রতি আইসিবি কর্তৃপক্ষ নগরের গাফ্ফার প্লাজায় নতুন টার্মিনাল চালুর উদ্যোগ নিয়েছে। এরই মধ্যে নতুন টার্মিনালটির অবকাঠামোগত কাজ শেষে সাজসজ্জার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
আগামী মাসের প্রথম দিকেই নতুন ট্রেডিং টার্মিনালটি চালু করা সম্ভব হবে বলে রাজশাহী আইসিবির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
সরকারি প্রতিষ্ঠান আইসিবি ও এর সহযোগী দুটি প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং লিমিটেডের মাধ্যমে প্রায় ১১ হাজার বিনিয়োগকারী রয়েছেন।
আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং লিমিটেডের অনলাইন ডিসপ্লে বোর্ড রয়েছে মাত্র একটি। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা দুইটা পর্যন্ত ডিসপ্লে বোর্ড দেখে শেয়ার কেনাবেচা করেন বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু জায়গাটি অপরিসর বলে ঠাসাঠাসি পরিবেশেই লেনদেন করতে হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের। ফলে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারের খোঁজখবর নিয়ে সময়মতো কেনাবেচা করতে পারছেন না।
অন্যদিকে, সরকারি অন্য দুটি প্রতিষ্ঠানে ডিসপ্লে বোর্ড না থাকায় বিনিয়োগকারীরা ভিড় করছেন আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিংয়ের ডিসপ্লে বোর্ডের সামনে। স্থান সংকুলানের অভাবে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের।
খুদে বিনিয়োগকারী শরীফ মিজানুর রহমান প্রথম আলোকে জানান, ‘আইসিবির ডিসপ্লে বোর্ড তিন-চার ঘণ্টার মধ্যে ১০-১৫ বার বন্ধ হয়ে যায়। কীভাবে রেট বাড়ছে তা দেখে কেনাবেচা করা যায় না।’
এদিকে আইসিবির রাজশাহী কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক মাহমুদ মিজানুর রহমান জানান, ডিসপ্লে বোর্ডের ব্যাপারে তাঁদের কিছু করার নেই। কারণ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সঙ্গে এ বিষয়ে এক্স-নেট এবং র্যাংক্স আইটির চুক্তি হয়েছে। তারাই বিষয়টি বলতে পারবে।
আর আইসিবির ট্রেডিং টার্মিনালে জায়গার স্বল্পতার ব্যাপারে তিনি বলেন, আইসিবি কর্তৃপক্ষ বৃহত্ পরিসরে একটি নতুন টার্মিনাল স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে, যেটি আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই চালু হবে।
No comments