ঘরমুখো মানুষের বিড়ম্বনার আগাম ভাবনা by মুস্তাফা নূরউল ইসলাম
পবিত্র
ঈদুল ফিতর আসন্ন। মানুষের ঈদযাত্রা প্রস্তুতিও প্রায় শুরু হয়ে গেছে বলা
যায়। মানুষ দুটি ঈদে নাড়ির টানে ছোটে বাড়ির দিকে পরিবার-পরিজনদের সঙ্গে ঈদ
উৎসব উদযাপন করতে। কিন্তু প্রতি বছরই লক্ষ্যও করা যায়, ঈদকে সামনে রেখে
ঘরমুখো মানুষের বিড়ম্বনার অন্ত থাকে না। প্রতিবছরই সরকারের দায়িত্বশীল
মহলগুলোর তরফে এ ব্যাপারে যথাযথ প্রস্তুতির কথা বলা হলেও কখনোই মানুষ
নির্বিঘ্নে ঘরে ফিরতে পারেনি এই তিক্ত অভিজ্ঞতা আমাদের রয়েছে। মানুষ তার
পরও কষ্ট এবং বিড়ম্বনা সহ্য করেও ছোটে বাড়ির দিকে সবাইকে নিয়ে ঈদ উৎসব পালন
করতে। পথে পথে নানারকম হয়রানি সহ্য করেও মানুষ এসব বিষয়কে তুচ্ছ মনে করেই
ছুটে যায় স্বজনদের কাছে।
ঈদ কিংবা ঈদের পরবর্তী দিনগুলোর দিকে লক্ষ্য করে দেখা গেছে এই ঢাকা অর্থাৎ আমাদের রাজধানী বেশ কয়েকদিন ফাঁকা থাকে। রাস্তায় কোনো ভিড় দেখা যায় না, চিরচেনা অসহনীয় যানজটও তখন থাকে না। এতে প্রতীয়মান হয় বিপুল সংখ্যক মানুষ ঢাকা ছেড়ে চলে যান যারা নানারকম জীবিকায় যুক্ত এই ঢাকায়। এর মধ্যে নিম্ন কিংবা নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য যারা মফস্বলে কাজ না পেয়ে জীবিকার তাগিদে কাজের সন্ধানে ঢাকামুখী হয়েছেন। এবার ঈদযাত্রা এরই মধ্যে শুরু হয়ে যাবে। ট্রেন-বাস-লঞ্চের আগাম টিকিট বিক্রিও শুরু হয়েছে কিংবা হবে এরই মধ্যে। এই টিকিট সংগ্রহ করতে গিয়ে নানারকম হয়রানির মুখোমুখি হতে হয় মানুষকে। সুযোগসন্ধানী একটি চক্র এ সময়ে অধিকতর তৎপর হয়ে ওঠে, টিকিট ওদের মুঠোবন্দি থাকে। পরিবহন সংশ্লিষ্টদের নানারকম অপকৌশলও চোখে পড়ে প্রকটভাবেই। বাড়তি ভাড়ার থাবা তো আছেই এর সঙ্গে শোনা যায় অতি পরিচিত শব্দগুলো ‘টিকিক নাই’। তার পরও টিকিট পাওয়া যায় এবং তা অত্যন্ত চড়ামূল্যে সংগ্রহ করতে হয় অপরাধী চক্রের কাছ থেকে। এদের দমনের কিংবা অপতৎপরতা বন্ধের কথা প্রশাসনের তরফে বরাবরই শোনা যায়। খুব দৃঢ়তার সঙ্গে বলা হয় এদের দমনে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, কার্যক্ষেত্রে দেখা যায় এরা তার পরও তৎপরই থাকে তাদের অপতৎপরতা চালাতে। এটি নতুন কোনো দৃশ্য নয়। এবারো ইতোমধ্যে দায়িত্বশীল নানা মহল থেকে বলা হয়েছে মানুষের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সবরকম ব্যবস্থাই নিশ্চিত করা হবে। কিন্তু পত্রিকান্তরে প্রকাশ এখনই টিকিট সংকট দেখা দিয়েছে বাসের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ শুরু হয়ে গেছে বিড়ম্বনা। তার পরও আমরা আশা করব দায়িত্বশীলদের প্রতিশ্রুতি উচ্চারণের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না, যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে মানুষের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন ও বিড়ম্বনামুক্ত করা হবে।
ঘরমুখো মানুষের বিড়ম্বনার আগাম ভাবনাঈদে ঘরমুখো মানুষের জন্য সড়ক ও নৌপথ বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। এর পশ্চাৎকারণ সচেতন মানুষ মাত্রই জানা আছে। চলাচলের অনুপযোগী নৌযান ও সড়কযান তখন বেশি মাত্রায় নামে এবং নিজেদের লাভালাভের বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে তারা জননিরাপত্তার বিষয়টিকে তুচ্ছ মনে করে সবরকম অপক্রিয়াই চালিয়ে থাকে। এর ফলে সৃষ্টি হয় মর্মন্তুদ অধ্যায়ের এবং এমন কয়েকটি ঘটনা অতীতে ঘটেছে যেগুলোর প্রতিকার চিত্র উজ্জ্বল নয়। এক্ষেত্রে মানুষের সচেতনতার অভাবও কম দায়ী নয়। রেলপথ অনেকটাই এক্ষেত্রে নিরাপদ হলেও আমাদের রেলওয়ের সার্বিক ব্যবস্থাপনাগত নানারকম ত্রুটি এক্ষেত্রে প্রশ্নবোধক চিহ্নের মতো দাঁড়িয়ে আছে। এবার রেল বহরে ঈদ উপলক্ষে প্রায় ১৭০টি কোচ (বগি) ও ২৫টি ইঞ্জিন যুক্ত হওয়ার কথা থাকলেও পত্রিকান্তরে প্রকাশ, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এগুলো রেল বহরে যুক্ত করা সম্ভব হবে কিনা এ নিয়ে সংশয় রয়েছে। রেলের সেবার মানও প্রশ্নবিদ্ধ। শিডিউল বিপর্যয় এবং কোনা কোনো ক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টিও বড় উদ্বেগের কারণ। মানুষ নানা কারণে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও এখন রেলবিমুখ অনেকটাই। তারা ঝুঁকি নিয়েই যাতায়াতের অন্য মাধ্যম বেছে নিতে বাধ্য হয়। সারা বিশ্বে রেলের যখন ক্রম প্রসার ঘটছে, সেবাচিত্র উজ্জ্বল হচ্ছে তখন আমাদের এখানে পরিলক্ষিত হচ্ছে এর প্রায় বিপরীত চিত্র। রেলপথ অনেকটা সংকুচিত হয়ে গেছে আবার সাম্প্রতিক সময়ে রেল দুর্ঘটনার কয়েকটি ঘটনাও প্রশ্ন দাঁড় করিয়েছে, আমাদের রেলওয়ে এভাবে ধুঁকে ধুঁকেই কি চলবে? পৃথক মন্ত্রণালয় গঠন করেও কাক্সিক্ষত মাত্রায় রেলকে নিয়ে যাওয়া যায়নি। রেল একটি লোকসানি খাতে পরিণত হয়েছে দায়িত্বশীল অনেকের অদূরদর্শিতা-অস্বচ্ছতা-স্বেচ্ছাচারিতা-অনিয়ম ইত্যাদির কারণে। রেল হৃত শ্রী ফিরে পাক এটি আমরা বরাবরই প্রত্যাশা করি।
নানারকম শঙ্কা আছে এর পরও আমরা আশা করি ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্নকল্পে সরকার ও প্রশাসন যথাযথ সব ব্যবস্থাই নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে। কথার বৃত্তে বন্দি থাকলে চলবে না উপযুক্ত ব্যবস্থা নিশ্চিত করাটাই হলো সবচেয়ে জরুরি। জননিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ মানুষ যাতে কোনো অপশক্তির দ্বারা হয়রানির শিকার না হয় তা নিশ্চিত করার দায় যাদের তারা দায়িত্ব-কর্তব্য পালনে নিষ্ঠ হলেই মঙ্গল। সবসময়ই শান্তি-স্বস্তি-নিরাপত্তার প্রত্যাশা মানুষ করে। মানুষের শান্তি-স্বস্তি-নিরাপত্তা হরণে যে অশুভ মহল সদা তৎপর তাদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তযোগ্য প্রতিকারের মধ্য দিয়েই সমস্যার সমাধান সম্ভব। ঈদে ঘরমুখো মানুষদের জন্য সরকার ও প্রশাসনের দায়-দায়িত্ব যেমন সীমাহীন তেমনি জনসচেতনতার বিষয়টিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। এক্ষেত্রে মানুষকে নিজেদের দায়িত্বেই তা করতে হবে। ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা জননিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে সবরকম পদক্ষেপ নিয়েছেন কিন্তু তার পরও অপশক্তি সক্রিয় রয়েছে এ বিষয়টি মনে রেখেই তাদের কাজ করে যেতে হবে। মানুষ যাদের কাছে নিরাপত্তা ও প্রতিকার আশা করে তাদের জবাবদিহিতা এবং দায়বদ্ধতার পাঠ অবশ্যই পোক্ত করতে হবে। তাদের তরফে কোনোরকম অজুহাত দাঁড় করানোর অবকাশই নেই। ঈদে সবার বাড়ি ফেরা নির্বিঘ্ন হোক এ কামনা সর্বক্ষণের।
লেখক : শিক্ষাবিদ
ঈদ কিংবা ঈদের পরবর্তী দিনগুলোর দিকে লক্ষ্য করে দেখা গেছে এই ঢাকা অর্থাৎ আমাদের রাজধানী বেশ কয়েকদিন ফাঁকা থাকে। রাস্তায় কোনো ভিড় দেখা যায় না, চিরচেনা অসহনীয় যানজটও তখন থাকে না। এতে প্রতীয়মান হয় বিপুল সংখ্যক মানুষ ঢাকা ছেড়ে চলে যান যারা নানারকম জীবিকায় যুক্ত এই ঢাকায়। এর মধ্যে নিম্ন কিংবা নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য যারা মফস্বলে কাজ না পেয়ে জীবিকার তাগিদে কাজের সন্ধানে ঢাকামুখী হয়েছেন। এবার ঈদযাত্রা এরই মধ্যে শুরু হয়ে যাবে। ট্রেন-বাস-লঞ্চের আগাম টিকিট বিক্রিও শুরু হয়েছে কিংবা হবে এরই মধ্যে। এই টিকিট সংগ্রহ করতে গিয়ে নানারকম হয়রানির মুখোমুখি হতে হয় মানুষকে। সুযোগসন্ধানী একটি চক্র এ সময়ে অধিকতর তৎপর হয়ে ওঠে, টিকিট ওদের মুঠোবন্দি থাকে। পরিবহন সংশ্লিষ্টদের নানারকম অপকৌশলও চোখে পড়ে প্রকটভাবেই। বাড়তি ভাড়ার থাবা তো আছেই এর সঙ্গে শোনা যায় অতি পরিচিত শব্দগুলো ‘টিকিক নাই’। তার পরও টিকিট পাওয়া যায় এবং তা অত্যন্ত চড়ামূল্যে সংগ্রহ করতে হয় অপরাধী চক্রের কাছ থেকে। এদের দমনের কিংবা অপতৎপরতা বন্ধের কথা প্রশাসনের তরফে বরাবরই শোনা যায়। খুব দৃঢ়তার সঙ্গে বলা হয় এদের দমনে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, কার্যক্ষেত্রে দেখা যায় এরা তার পরও তৎপরই থাকে তাদের অপতৎপরতা চালাতে। এটি নতুন কোনো দৃশ্য নয়। এবারো ইতোমধ্যে দায়িত্বশীল নানা মহল থেকে বলা হয়েছে মানুষের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সবরকম ব্যবস্থাই নিশ্চিত করা হবে। কিন্তু পত্রিকান্তরে প্রকাশ এখনই টিকিট সংকট দেখা দিয়েছে বাসের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ শুরু হয়ে গেছে বিড়ম্বনা। তার পরও আমরা আশা করব দায়িত্বশীলদের প্রতিশ্রুতি উচ্চারণের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না, যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে মানুষের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন ও বিড়ম্বনামুক্ত করা হবে।
ঘরমুখো মানুষের বিড়ম্বনার আগাম ভাবনাঈদে ঘরমুখো মানুষের জন্য সড়ক ও নৌপথ বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। এর পশ্চাৎকারণ সচেতন মানুষ মাত্রই জানা আছে। চলাচলের অনুপযোগী নৌযান ও সড়কযান তখন বেশি মাত্রায় নামে এবং নিজেদের লাভালাভের বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে তারা জননিরাপত্তার বিষয়টিকে তুচ্ছ মনে করে সবরকম অপক্রিয়াই চালিয়ে থাকে। এর ফলে সৃষ্টি হয় মর্মন্তুদ অধ্যায়ের এবং এমন কয়েকটি ঘটনা অতীতে ঘটেছে যেগুলোর প্রতিকার চিত্র উজ্জ্বল নয়। এক্ষেত্রে মানুষের সচেতনতার অভাবও কম দায়ী নয়। রেলপথ অনেকটাই এক্ষেত্রে নিরাপদ হলেও আমাদের রেলওয়ের সার্বিক ব্যবস্থাপনাগত নানারকম ত্রুটি এক্ষেত্রে প্রশ্নবোধক চিহ্নের মতো দাঁড়িয়ে আছে। এবার রেল বহরে ঈদ উপলক্ষে প্রায় ১৭০টি কোচ (বগি) ও ২৫টি ইঞ্জিন যুক্ত হওয়ার কথা থাকলেও পত্রিকান্তরে প্রকাশ, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এগুলো রেল বহরে যুক্ত করা সম্ভব হবে কিনা এ নিয়ে সংশয় রয়েছে। রেলের সেবার মানও প্রশ্নবিদ্ধ। শিডিউল বিপর্যয় এবং কোনা কোনো ক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টিও বড় উদ্বেগের কারণ। মানুষ নানা কারণে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও এখন রেলবিমুখ অনেকটাই। তারা ঝুঁকি নিয়েই যাতায়াতের অন্য মাধ্যম বেছে নিতে বাধ্য হয়। সারা বিশ্বে রেলের যখন ক্রম প্রসার ঘটছে, সেবাচিত্র উজ্জ্বল হচ্ছে তখন আমাদের এখানে পরিলক্ষিত হচ্ছে এর প্রায় বিপরীত চিত্র। রেলপথ অনেকটা সংকুচিত হয়ে গেছে আবার সাম্প্রতিক সময়ে রেল দুর্ঘটনার কয়েকটি ঘটনাও প্রশ্ন দাঁড় করিয়েছে, আমাদের রেলওয়ে এভাবে ধুঁকে ধুঁকেই কি চলবে? পৃথক মন্ত্রণালয় গঠন করেও কাক্সিক্ষত মাত্রায় রেলকে নিয়ে যাওয়া যায়নি। রেল একটি লোকসানি খাতে পরিণত হয়েছে দায়িত্বশীল অনেকের অদূরদর্শিতা-অস্বচ্ছতা-স্বেচ্ছাচারিতা-অনিয়ম ইত্যাদির কারণে। রেল হৃত শ্রী ফিরে পাক এটি আমরা বরাবরই প্রত্যাশা করি।
নানারকম শঙ্কা আছে এর পরও আমরা আশা করি ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্নকল্পে সরকার ও প্রশাসন যথাযথ সব ব্যবস্থাই নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে। কথার বৃত্তে বন্দি থাকলে চলবে না উপযুক্ত ব্যবস্থা নিশ্চিত করাটাই হলো সবচেয়ে জরুরি। জননিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ মানুষ যাতে কোনো অপশক্তির দ্বারা হয়রানির শিকার না হয় তা নিশ্চিত করার দায় যাদের তারা দায়িত্ব-কর্তব্য পালনে নিষ্ঠ হলেই মঙ্গল। সবসময়ই শান্তি-স্বস্তি-নিরাপত্তার প্রত্যাশা মানুষ করে। মানুষের শান্তি-স্বস্তি-নিরাপত্তা হরণে যে অশুভ মহল সদা তৎপর তাদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তযোগ্য প্রতিকারের মধ্য দিয়েই সমস্যার সমাধান সম্ভব। ঈদে ঘরমুখো মানুষদের জন্য সরকার ও প্রশাসনের দায়-দায়িত্ব যেমন সীমাহীন তেমনি জনসচেতনতার বিষয়টিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। এক্ষেত্রে মানুষকে নিজেদের দায়িত্বেই তা করতে হবে। ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা জননিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে সবরকম পদক্ষেপ নিয়েছেন কিন্তু তার পরও অপশক্তি সক্রিয় রয়েছে এ বিষয়টি মনে রেখেই তাদের কাজ করে যেতে হবে। মানুষ যাদের কাছে নিরাপত্তা ও প্রতিকার আশা করে তাদের জবাবদিহিতা এবং দায়বদ্ধতার পাঠ অবশ্যই পোক্ত করতে হবে। তাদের তরফে কোনোরকম অজুহাত দাঁড় করানোর অবকাশই নেই। ঈদে সবার বাড়ি ফেরা নির্বিঘ্ন হোক এ কামনা সর্বক্ষণের।
লেখক : শিক্ষাবিদ
No comments