সেনাদের জন্য ২৫টিরও বেশি ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ
প্রভাবশালী মার্কিন দৈনিক নিউইয়র্ক টাইমসসহ ২৫টিরও বেশি সংবাদমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ও ব্লগের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবেন না মার্কিন বিমানবাহিনীর সেনারা। মার্কিন কূটনীতির গোপন নথি ফাঁস করে বিশ্বজুড়ে সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকসের তথ্য প্রকাশ করার কারণে এসব ওয়েবসাইট ও ব্লগ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার বিমানবাহিনীর কর্মকর্তারা এ কথা জানান।
দ্য টাইমসের ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়া বিমানবাহিনীর একজন কর্মকর্তা জানান, নিউইয়র্ক টাইমস, দ্য টাইমস, ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ান, জার্মান সাময়িকী ডার স্পিগেল, স্প্যানিশ সংবাদপত্র এল পাইস, ফ্রান্সের সংবাদপত্র লা মঁদসহ ২৫টিরও বেশি ওয়েবসাইটে ক্লিক করলে মনিটরে চলে আসে ‘অ্যাকসেস ডিনাইড: ইন্টারনেট ইউজেস ইজ লগড অ্যান্ড মনিটরড (প্রবেশাধিকার প্রত্যাখ্যাত: ইন্টারনেট ব্যবহার সীমিত ও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে)’। এরপরও এসব ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্টা করা হলে শাস্তির মুখে পড়তে হবে বলে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
বিমানবাহিনীর কিছু কর্মকর্তা স্বীকার করেন, এই উদ্যোগ ভেস্তে যেতে বসেছে। দাপ্তরিক ক্ষেত্রে এসব ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে না পারলেও সেনারা বাড়িতে বসে এসব সাইটে প্রবেশ করছেন। যদিও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে এসব ওয়েবসাইটে প্রবেশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিমানবাহিনীর স্পেস কমান্ডের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল ব্রেন্ডা ক্যাম্পবেল বলেন, ‘কোনো ওয়েবসাইটে উইকিলিকসের নথি প্রকাশ করা হলে সেটি বিবেচনা করা হয়। নেতিবাচক মনে হলে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। আমরা এই পদ্ধতিতেই কাজ করছি।’
তবে সামরিক, নৌ ও মেরিন সেনাদের ক্ষেত্রে এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এই তিন বাহিনীর মুখপাত্র জানান, তাঁরা কোনো সংবাদমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট বন্ধ করবেন না। ওবামা প্রশাসন ও প্রতিরক্ষা বিভাগ এ ব্যাপারে নির্দেশিকা জারি করেছে। সেই অনুযায়ী কাজ চলছে। এতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে কিছু কিছু বিষয় দেখার কথা বলা হয়েছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের মুখপাত্র কর্নেল ডেভিড লাপান জানান, সংবাদমাধ্যমের ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়ে প্রতিরক্ষা বিভাগের কোনো নির্দেশনা নেই।
বিমানবাহিনী মঙ্গলবার প্রথমে দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ও দ্য টাইমসের ওয়েবসাইটসহ পাঁচটি ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেয়। পরে অন্য ওয়েবসাইটগুলো বন্ধ করা হয়।
দ্য টাইমসের মুখপাত্র ড্যানিয়েলে রোডস হা বলেন, এটা দুঃখজনক ঘটনা। বিমানবাহিনী তার সেনাদের তথ্য পাওয়ার অধিকার হরণ করেছে।
দ্য টাইমসের ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়া বিমানবাহিনীর একজন কর্মকর্তা জানান, নিউইয়র্ক টাইমস, দ্য টাইমস, ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ান, জার্মান সাময়িকী ডার স্পিগেল, স্প্যানিশ সংবাদপত্র এল পাইস, ফ্রান্সের সংবাদপত্র লা মঁদসহ ২৫টিরও বেশি ওয়েবসাইটে ক্লিক করলে মনিটরে চলে আসে ‘অ্যাকসেস ডিনাইড: ইন্টারনেট ইউজেস ইজ লগড অ্যান্ড মনিটরড (প্রবেশাধিকার প্রত্যাখ্যাত: ইন্টারনেট ব্যবহার সীমিত ও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে)’। এরপরও এসব ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্টা করা হলে শাস্তির মুখে পড়তে হবে বলে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
বিমানবাহিনীর কিছু কর্মকর্তা স্বীকার করেন, এই উদ্যোগ ভেস্তে যেতে বসেছে। দাপ্তরিক ক্ষেত্রে এসব ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে না পারলেও সেনারা বাড়িতে বসে এসব সাইটে প্রবেশ করছেন। যদিও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে এসব ওয়েবসাইটে প্রবেশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিমানবাহিনীর স্পেস কমান্ডের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল ব্রেন্ডা ক্যাম্পবেল বলেন, ‘কোনো ওয়েবসাইটে উইকিলিকসের নথি প্রকাশ করা হলে সেটি বিবেচনা করা হয়। নেতিবাচক মনে হলে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। আমরা এই পদ্ধতিতেই কাজ করছি।’
তবে সামরিক, নৌ ও মেরিন সেনাদের ক্ষেত্রে এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এই তিন বাহিনীর মুখপাত্র জানান, তাঁরা কোনো সংবাদমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট বন্ধ করবেন না। ওবামা প্রশাসন ও প্রতিরক্ষা বিভাগ এ ব্যাপারে নির্দেশিকা জারি করেছে। সেই অনুযায়ী কাজ চলছে। এতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে কিছু কিছু বিষয় দেখার কথা বলা হয়েছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের মুখপাত্র কর্নেল ডেভিড লাপান জানান, সংবাদমাধ্যমের ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়ে প্রতিরক্ষা বিভাগের কোনো নির্দেশনা নেই।
বিমানবাহিনী মঙ্গলবার প্রথমে দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ও দ্য টাইমসের ওয়েবসাইটসহ পাঁচটি ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেয়। পরে অন্য ওয়েবসাইটগুলো বন্ধ করা হয়।
দ্য টাইমসের মুখপাত্র ড্যানিয়েলে রোডস হা বলেন, এটা দুঃখজনক ঘটনা। বিমানবাহিনী তার সেনাদের তথ্য পাওয়ার অধিকার হরণ করেছে।
No comments