মাজেম্বের গোলিয়াথ-বধ
পুঁচকে ডেভিডের হাতে প্রাণ দিতে হয়েছিল দৈত্য গোলিয়াথকে। কিন্তু রূপকথা তো আর হররোজ বাস্তবের মাটিতে নেমে আসে না। স্বপ্নও সত্যি হয় সামান্যই। কিন্তু তার পরও তো হয়। যেমন হলো টাউট পুইসান্ট মাজেম্বের বেলায়। আকাঙ্ক্ষা আর বাস্তবতার ব্যবধান মুছে ফেলে কঙ্গোর ক্লাবটি ক্লাব বিশ্বকাপে সবচেয়ে বড় অঘটনটি ঘটাল পরশু। আবুধাবিতে ‘ডেভিড’ মাজেম্বে ২-০ গোলে ‘গোলিয়াথ’ ইন্টারন্যাসিওনালকে বধ করে প্রথম আফ্রিকান দল হিসেবে উঠে গেছে টুর্নামেন্টের ফাইনালে।
ডেভিড-গোলিয়াথের কিংবদন্তি ভালোই জানা আছে মাজেম্বের ক্লাবের চেয়ারম্যান মইস কাতুম্বি চাপওয়ের। পরশু ঐতিহাসিক জয়ের পর সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, কীভাবে এই গল্প দিয়ে তিনি অনুপ্রাণিত করেছেন তাঁর দলের খেলোয়াড়দের, ‘(খেলার বিরতিতে) আমি ওদের সঙ্গে কথা বলেছি। বলেছি, “দেখো, এটা ব্রাজিল নয়, যেমনটা ওরা বলছে। তোমরাই বরং ওদের চেয়ে ভালো। তোমরা ওদের বধ করতে পারো, যেমনটা বাইবেলে ডেভিড হত্যা করেছিল গোলিয়াথকে”।’ ক্লাব প্রধানের এই বাণী নিশ্চয়ই দারুণ উজ্জীবিত করেছিল পুরো দলকে। গোলশূন্য প্রথমার্ধটা তাই দ্বিতীয়ার্ধে হয়ে গেল ২-০। ফুটবল মানচিত্রে কঙ্গো তেমন কোনো শক্তি নয়। বিশ্বকাপ তো খেলতে পারেইনি, আফ্রিকান নেশনস কাপও জিতেছে মাত্র একবার, সেটিও ১৯৭২ সালে। সেই দেশেরই ক্লাব মাজেম্বে। টানা দ্বিতীয়বার আফ্রিকান চ্যাম্পিয়নস লিগে জিতে টানা দ্বিতীয়বার খেলতে এসেছে ক্লাব বিশ্বকাপে। স্বপ্নের ফাইনালে উঠেছে এবারই।
ক্লাব চেয়ারম্যান কাতুম্বি জানালেন, এই পরিবর্তন তাঁদের শ্রমে-ঘামে ভেজা ফসল, ‘এই দলটা আমি অনেক দিন ধরে তৈরি করেছি। ওরা ১৬ বছর বয়স থেকে খেলছে। আমরা এখন সেটারই ফসল পাচ্ছি।’ রয়টার্স।
ফাইনালে ইন্টার মিলান: ক্লাব বিশ্বকাপ কাল আর কোনো অঘটন দেখেনি। দক্ষিণ আফ্রিকার সিয়ংনামকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠে গেছে ফেবারিট ইন্টার মিলান। ফাইনালে আগামী পরশু ইতালিয়ান ক্লাবটির প্রতিপক্ষ কঙ্গোর মাজেম্বে।
ম্যাচের শুরুটাই ফেবারিটের মতো করেছে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নরা। তিন মিনিটে দলকে এগিয়ে দেন সার্বিয়ান মিডফিল্ডার স্টানকোভিচ। ৩২ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন আর্জেন্টাইন উইংব্যাক হাভিয়ের জানেত্তি। সিয়ংনাম গোল শোধ দেবে কি, উল্টো ৭৫ মিনিটে খেয়ে বসে আরেকটি গোল। এবারের গোলদাতা আরেক আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার ডিয়েগো মিলিতো।
ডেভিড-গোলিয়াথের কিংবদন্তি ভালোই জানা আছে মাজেম্বের ক্লাবের চেয়ারম্যান মইস কাতুম্বি চাপওয়ের। পরশু ঐতিহাসিক জয়ের পর সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, কীভাবে এই গল্প দিয়ে তিনি অনুপ্রাণিত করেছেন তাঁর দলের খেলোয়াড়দের, ‘(খেলার বিরতিতে) আমি ওদের সঙ্গে কথা বলেছি। বলেছি, “দেখো, এটা ব্রাজিল নয়, যেমনটা ওরা বলছে। তোমরাই বরং ওদের চেয়ে ভালো। তোমরা ওদের বধ করতে পারো, যেমনটা বাইবেলে ডেভিড হত্যা করেছিল গোলিয়াথকে”।’ ক্লাব প্রধানের এই বাণী নিশ্চয়ই দারুণ উজ্জীবিত করেছিল পুরো দলকে। গোলশূন্য প্রথমার্ধটা তাই দ্বিতীয়ার্ধে হয়ে গেল ২-০। ফুটবল মানচিত্রে কঙ্গো তেমন কোনো শক্তি নয়। বিশ্বকাপ তো খেলতে পারেইনি, আফ্রিকান নেশনস কাপও জিতেছে মাত্র একবার, সেটিও ১৯৭২ সালে। সেই দেশেরই ক্লাব মাজেম্বে। টানা দ্বিতীয়বার আফ্রিকান চ্যাম্পিয়নস লিগে জিতে টানা দ্বিতীয়বার খেলতে এসেছে ক্লাব বিশ্বকাপে। স্বপ্নের ফাইনালে উঠেছে এবারই।
ক্লাব চেয়ারম্যান কাতুম্বি জানালেন, এই পরিবর্তন তাঁদের শ্রমে-ঘামে ভেজা ফসল, ‘এই দলটা আমি অনেক দিন ধরে তৈরি করেছি। ওরা ১৬ বছর বয়স থেকে খেলছে। আমরা এখন সেটারই ফসল পাচ্ছি।’ রয়টার্স।
ফাইনালে ইন্টার মিলান: ক্লাব বিশ্বকাপ কাল আর কোনো অঘটন দেখেনি। দক্ষিণ আফ্রিকার সিয়ংনামকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠে গেছে ফেবারিট ইন্টার মিলান। ফাইনালে আগামী পরশু ইতালিয়ান ক্লাবটির প্রতিপক্ষ কঙ্গোর মাজেম্বে।
ম্যাচের শুরুটাই ফেবারিটের মতো করেছে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নরা। তিন মিনিটে দলকে এগিয়ে দেন সার্বিয়ান মিডফিল্ডার স্টানকোভিচ। ৩২ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন আর্জেন্টাইন উইংব্যাক হাভিয়ের জানেত্তি। সিয়ংনাম গোল শোধ দেবে কি, উল্টো ৭৫ মিনিটে খেয়ে বসে আরেকটি গোল। এবারের গোলদাতা আরেক আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার ডিয়েগো মিলিতো।
No comments