ভারত-সীমান্তে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে চীন
ভারতসংলগ্ন সীমান্ত এলাকায় উচ্চপ্রযুক্তিসম্পন্ন দূরপাল্লার সিএসএস-৫ ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে চীন। সম্প্রতি মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগন এ খবর জানিয়েছে। তারা আরও জানিয়েছে, ওই অঞ্চলে স্বল্প সময়ে বিমান হামলা চালানোর প্রস্তুতিসংক্রান্ত একটি পরিকল্পনাও বাস্তবায়ন করছে দেশটি।
এ ব্যাপারে মার্কিন কংগ্রেসের কাছে পেশ করা একটি প্রতিবেদনে পেন্টাগন উল্লেখ করেছে, ভারত ও চীনের মধ্যে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার হলেও চীন-ভারত সীমান্তে উত্তেজনা রয়েছে। চীনের সেনারা সীমান্ত এলাকায় আক্রমণাত্মক মনোভাব নিয়ে টহল দেয়। তবে একজন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, সীমান্ত এলাকায় অস্বাভাবিক সেনা বৃদ্ধির কোনো আলামত দেখেনি যুক্তরাষ্ট্র।
ভারতের নিয়ন্ত্রণে থাকা সীমান্তবর্তী অঞ্চলের ওপর চীনের দাবির বিষয়টি উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, আস্থা গঠন ও কূটনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এ সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসার চেষ্টা করছে বেইজিং ও নয়াদিল্লি। দুই দেশই বিষয়টি নিয়ে খুব সতর্কভাবে এগোচ্ছে।
বার্ষিক এই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আঞ্চলিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করতে চীনের প্রতিরক্ষা বাহিনী পরমাণু বোমা বহনে সক্ষম মাঝারি পাল্লার সিসিএস-৩ ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর জায়গায় উচ্চপ্রযুক্তির দূরপাল্লার সিএসএস-৫ ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে, পাশাপাশি ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকায় সড়ক ও রেলপথ নির্মাণসহ ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু করেছে।
চীনের দাবি, ভারতের অরুণাচল প্রদেশ তাদের অংশ। এই দাবি জোরদার করতে ২০০৯ সালে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) থেকে ভারতের জন্য ছাড় করা ২৯০ কোটি ডলারের একটি ঋণ আটকে দেওয়ার চেষ্টা করে বেইজিং। তাদের বক্তব্য ছিল, ওই ঋণের একটি অংশ অরুণাচলের উন্নয়নে ব্যবহার করবে ভারত।
এ ব্যাপারে মার্কিন কংগ্রেসের কাছে পেশ করা একটি প্রতিবেদনে পেন্টাগন উল্লেখ করেছে, ভারত ও চীনের মধ্যে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার হলেও চীন-ভারত সীমান্তে উত্তেজনা রয়েছে। চীনের সেনারা সীমান্ত এলাকায় আক্রমণাত্মক মনোভাব নিয়ে টহল দেয়। তবে একজন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, সীমান্ত এলাকায় অস্বাভাবিক সেনা বৃদ্ধির কোনো আলামত দেখেনি যুক্তরাষ্ট্র।
ভারতের নিয়ন্ত্রণে থাকা সীমান্তবর্তী অঞ্চলের ওপর চীনের দাবির বিষয়টি উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, আস্থা গঠন ও কূটনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এ সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসার চেষ্টা করছে বেইজিং ও নয়াদিল্লি। দুই দেশই বিষয়টি নিয়ে খুব সতর্কভাবে এগোচ্ছে।
বার্ষিক এই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আঞ্চলিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করতে চীনের প্রতিরক্ষা বাহিনী পরমাণু বোমা বহনে সক্ষম মাঝারি পাল্লার সিসিএস-৩ ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর জায়গায় উচ্চপ্রযুক্তির দূরপাল্লার সিএসএস-৫ ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে, পাশাপাশি ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকায় সড়ক ও রেলপথ নির্মাণসহ ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু করেছে।
চীনের দাবি, ভারতের অরুণাচল প্রদেশ তাদের অংশ। এই দাবি জোরদার করতে ২০০৯ সালে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) থেকে ভারতের জন্য ছাড় করা ২৯০ কোটি ডলারের একটি ঋণ আটকে দেওয়ার চেষ্টা করে বেইজিং। তাদের বক্তব্য ছিল, ওই ঋণের একটি অংশ অরুণাচলের উন্নয়নে ব্যবহার করবে ভারত।
No comments