ভারোত্তোলকদের আপাতত ঠাঁই জিমনেসিয়ামে
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) পুরোনো সভাকক্ষ থেকে ‘বিতাড়িত’ ভারোত্তোলন দল কাল অস্থায়ী একটা ঠিকানায় অনুশীলন করতে পেরেছে। এটি এনএসসির জিমনেসিয়াম। এই জিমনেসিয়ামের অবস্থা খুবই অস্বাস্থ্যকর আর সেখানে ভ্যাপসা গরম।
জিমনেসিয়ামের একপাশে কারাতের অনুশীলন, আরেক পাশে তায়কোয়ান্দোর। মাঝখানে সামান্য জায়গায় অনুশীলন সারতে হলো ভারোত্তোলন দলকে।
পুরোনো সভাকক্ষে অনেক দিন ধরে অনুশীলন করে আসছিলেন ভারোত্তোলকেরা। ওই কক্ষ এনএসসি এখন নিয়ে নেওয়ায় হামিদুল, মোল্লা সাবিরারা ক্ষুব্ধ। কোথায় অনুশীলন করবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না তাঁরা। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) হস্তক্ষেপে আপাতত অস্থায়ী ঠিকানা পাওয়া গিয়েছে।
বিওএর প্রশিক্ষণ কমিটির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান (মানু) স্বাক্ষরিত চিঠি পেয়ে কাল জিমনেসিয়ামে অনুশীলন শুরু করেন কোচ কাজল দত্ত। এখানে মাত্র দিন দুয়েক অনুশীলন করা যাবে। এরপর ফেডারেশনের পুরোনো জিমনেসিয়ামে ফিরে যেতে হবে ভারোত্তোলকদের। জিমনেসিয়ামের বিকল শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র সচল, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা—এই কাজগুলো করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এনএসসি। ভারোত্তোলক মোল্লা সাবিরা বললেন, ‘অতটুকু জায়গায় কি ভালোভাবে অনুশীলন করা যায়? এখানে থাকলে সবচেয়ে ভালো হতো।’
সিঙ্গাপুরে শুরু হওয়া যুব অলিম্পিকে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে গিয়েছেন ভারোত্তোলন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ। ভারোত্তোলকদের বিতাড়নের খবর পেয়ে ক্ষুব্ধ মহিউদ্দিন কাল টেলিফোনে এ প্রতিবেদককে বললেন, ‘কমনওয়েলথে ভারোত্তোলনে পদক জয়ের একটা সম্ভাবনা আছে আমাদের। কিন্তু এভাবে অনুশীলনে ব্যাঘাত ঘটলে সেটা দুরাশাই থেকে যাবে। এনএসসি এমন সিদ্ধান্ত নিতে থাকলে দেশে খেলাধুলাই আর থাকবে না।’
জিমনেসিয়ামের একপাশে কারাতের অনুশীলন, আরেক পাশে তায়কোয়ান্দোর। মাঝখানে সামান্য জায়গায় অনুশীলন সারতে হলো ভারোত্তোলন দলকে।
পুরোনো সভাকক্ষে অনেক দিন ধরে অনুশীলন করে আসছিলেন ভারোত্তোলকেরা। ওই কক্ষ এনএসসি এখন নিয়ে নেওয়ায় হামিদুল, মোল্লা সাবিরারা ক্ষুব্ধ। কোথায় অনুশীলন করবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না তাঁরা। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) হস্তক্ষেপে আপাতত অস্থায়ী ঠিকানা পাওয়া গিয়েছে।
বিওএর প্রশিক্ষণ কমিটির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান (মানু) স্বাক্ষরিত চিঠি পেয়ে কাল জিমনেসিয়ামে অনুশীলন শুরু করেন কোচ কাজল দত্ত। এখানে মাত্র দিন দুয়েক অনুশীলন করা যাবে। এরপর ফেডারেশনের পুরোনো জিমনেসিয়ামে ফিরে যেতে হবে ভারোত্তোলকদের। জিমনেসিয়ামের বিকল শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র সচল, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা—এই কাজগুলো করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এনএসসি। ভারোত্তোলক মোল্লা সাবিরা বললেন, ‘অতটুকু জায়গায় কি ভালোভাবে অনুশীলন করা যায়? এখানে থাকলে সবচেয়ে ভালো হতো।’
সিঙ্গাপুরে শুরু হওয়া যুব অলিম্পিকে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে গিয়েছেন ভারোত্তোলন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ। ভারোত্তোলকদের বিতাড়নের খবর পেয়ে ক্ষুব্ধ মহিউদ্দিন কাল টেলিফোনে এ প্রতিবেদককে বললেন, ‘কমনওয়েলথে ভারোত্তোলনে পদক জয়ের একটা সম্ভাবনা আছে আমাদের। কিন্তু এভাবে অনুশীলনে ব্যাঘাত ঘটলে সেটা দুরাশাই থেকে যাবে। এনএসসি এমন সিদ্ধান্ত নিতে থাকলে দেশে খেলাধুলাই আর থাকবে না।’
No comments