‘আমি বলিনি’
পেরুর বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে দলকে উজ্জীবিত করার সবচেয়ে বড় প্রেরণামন্ত্র দিলেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা। জানিয়ে দিলেন, কোচের পদ থেকে সরে যাওয়ার কোনো ইচ্ছা তাঁর নেই। আর্জেন্টিনা দলকে ছেড়ে যাওয়ার কথা তিনি ভাবতেই পারেন না।
‘আমি হাল ছাড়ছি না, আমি কোথাও চলেও যাচ্ছি না। আমি কখনোই বলিনি আমি পদত্যাগ করব। আমি সংবাদমাধ্যমকে একটু শ্রদ্ধাশীল হতে বলি’—সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন ম্যারাডোনা।
অথচ এই ম্যারাডোনাকে উদ্ধৃত করেই ছাপা হয়েছিল, সবকিছু তাঁর পছন্দমতো না হলে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের শেষ দুটো ম্যাচের পর দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াবেন তিনি। শোনা গিয়েছিল, দলের মহাপরিচালক কার্লোস বিলার্দোর সঙ্গে বেশ কিছু বিষয়ে বনিবনা হচ্ছে না তাঁর। ম্যারাডোনাকে না জানিয়ে ঘানার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের দল নির্বাচন করেছিলেন তিনি।
তা ছাড়া দলের গুরুত্বপূর্ণ ডিফেন্ডার পাবলো জাবালেতার ইনজুরিতে পড়ার পেছনেও বিলার্দোকে দায়ী করেছিলেন ম্যারাডোনা। জাবালেতা আর কার্লোস তেভেজ—ম্যানচেস্টার সিটির এই দুই খেলোয়াড়কে যাতে বিশ্রামে দেওয়া হয় সেটি নিয়ে আলোচনা করতে বিলার্দোকে ইংল্যান্ডে যাওয়ার অনুরোধ করেছিলেন তিনি। বিলার্দো যাননি। আর ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে চোট পেয়ে পেরুর বিপক্ষে খেলতে পারছেন না জাবালেতা।
কিন্তু ম্যারাডোনা এখন জানাচ্ছেন, চাকরি ছাড়বেন—এমন কথা তিনি কখনোই বলেননি, ‘আমি বলেছিলাম, বাছাইপর্ব শেষে আমি হুলিও গ্রন্দোনার (আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট) সঙ্গে দেখা করে গত এক বছরে কী কী হলো তা নিয়ে আলোচনা করব। আপনারা সাংবাদিকেরাই আমার পদত্যাগ নিয়ে কথা বলেছিলেন। এটা যে সঠিক সংবাদ নয়, দলকে সেটি জানাতে আমাকে একটা টিম মিটিং পর্যন্ত করতে হয়েছিল। যেদিন আমি দায়িত্ব ছাড়ব, সেদিন আমি নিজেই সবাইকে জানাব।’
দলের এমন পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের কাছ থেকে আরও দায়িত্বশীলতা আশা করেন জানিয়ে ম্যারাডোনা বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে আমি চাইলে আপনাদের সঙ্গে কথা না বলে একটা সিগার ফুঁকতে পারতাম। কিন্তু আমি আপনাদের সঙ্গে কথা বলতে এসেছি, কারণ আমি আপনাদের সম্মান করি। কারণ এটা আমার দায়িত্ব।’
‘আমি হাল ছাড়ছি না, আমি কোথাও চলেও যাচ্ছি না। আমি কখনোই বলিনি আমি পদত্যাগ করব। আমি সংবাদমাধ্যমকে একটু শ্রদ্ধাশীল হতে বলি’—সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন ম্যারাডোনা।
অথচ এই ম্যারাডোনাকে উদ্ধৃত করেই ছাপা হয়েছিল, সবকিছু তাঁর পছন্দমতো না হলে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের শেষ দুটো ম্যাচের পর দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াবেন তিনি। শোনা গিয়েছিল, দলের মহাপরিচালক কার্লোস বিলার্দোর সঙ্গে বেশ কিছু বিষয়ে বনিবনা হচ্ছে না তাঁর। ম্যারাডোনাকে না জানিয়ে ঘানার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের দল নির্বাচন করেছিলেন তিনি।
তা ছাড়া দলের গুরুত্বপূর্ণ ডিফেন্ডার পাবলো জাবালেতার ইনজুরিতে পড়ার পেছনেও বিলার্দোকে দায়ী করেছিলেন ম্যারাডোনা। জাবালেতা আর কার্লোস তেভেজ—ম্যানচেস্টার সিটির এই দুই খেলোয়াড়কে যাতে বিশ্রামে দেওয়া হয় সেটি নিয়ে আলোচনা করতে বিলার্দোকে ইংল্যান্ডে যাওয়ার অনুরোধ করেছিলেন তিনি। বিলার্দো যাননি। আর ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে চোট পেয়ে পেরুর বিপক্ষে খেলতে পারছেন না জাবালেতা।
কিন্তু ম্যারাডোনা এখন জানাচ্ছেন, চাকরি ছাড়বেন—এমন কথা তিনি কখনোই বলেননি, ‘আমি বলেছিলাম, বাছাইপর্ব শেষে আমি হুলিও গ্রন্দোনার (আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট) সঙ্গে দেখা করে গত এক বছরে কী কী হলো তা নিয়ে আলোচনা করব। আপনারা সাংবাদিকেরাই আমার পদত্যাগ নিয়ে কথা বলেছিলেন। এটা যে সঠিক সংবাদ নয়, দলকে সেটি জানাতে আমাকে একটা টিম মিটিং পর্যন্ত করতে হয়েছিল। যেদিন আমি দায়িত্ব ছাড়ব, সেদিন আমি নিজেই সবাইকে জানাব।’
দলের এমন পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের কাছ থেকে আরও দায়িত্বশীলতা আশা করেন জানিয়ে ম্যারাডোনা বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে আমি চাইলে আপনাদের সঙ্গে কথা না বলে একটা সিগার ফুঁকতে পারতাম। কিন্তু আমি আপনাদের সঙ্গে কথা বলতে এসেছি, কারণ আমি আপনাদের সম্মান করি। কারণ এটা আমার দায়িত্ব।’
No comments