দেশে নিউমোনিয়ায় প্রতিবছর ৭০ হাজার শিশু মারা যাচ্ছে
দেশে নিউমোনিয়ায় প্রতিবছর ৫০ থেকে ৭০ হাজার শিশু মারা যায়। এদের অধিকাংশই দরিদ্র। আর সারা বিশ্বে নিউমোনিয়ায় মারা যাচ্ছে ২০ লাখ শিশু, যাদের ৯০ শতাংশ দক্ষিণ এশিয়ার অধিবাসী।
গতকাল শুক্রবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শিশু সংক্রামক ব্যাধিসংক্রান্ত দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে এ তথ্য দেওয়া হয়। বাংলাদেশ সোসাইটি ফর পেডিয়াট্রিক ইনফেকশাস ডিজিস (বিএসপিআইডি) দুদিনব্যাপী এ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সম্মেলনে বিএসপিআইডির মহাসচিব সমীর সাহা বলেন, নিউমোনিয়ার সবচেয়ে বড় শিকার বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দরিদ্র শিশুরা। অথচ এ ব্যাপারে চিকিত্সাসুবিধা বেশি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোতে। এ ব্যাপারে চিকিত্সাসেবা ও সচেতনতা বাড়াতে বিজ্ঞানী, শিশু বিশেষজ্ঞ ও নীতিনির্ধারকদের একযোগে কাজ করতে হবে।
সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জাতীয় অধ্যাপক এম আর খান বলেন, ‘ডেঙ্গু, বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু, নিউমোনিয়া, এইডস, ম্যালেরিয়ার মতো সংক্রামক ব্যাধি শিশুমৃত্যুর অন্যতম কারণ। দেশে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির কারণে অনেকাংশেই শিশুমৃত্যুর হার কমেছে, যা আমাদের জন্য বিশাল অর্জন।’
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান ও সাংসদ এম এস আকবর বলেন, ‘উন্নত বিশ্ব নিজে আক্রান্ত হলে তা নিয়ে মাতামাতি বেশি হয়। দেশে হিমোফাইলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলেও তা নিয়ে আলোচনা হয় না।’
সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির বলেন, ‘দেশে টিকাদান কর্মসূচির সফলতা প্রতিবেশী অন্যান্য দেশের চেয়ে ভালো। তবে এখনো প্রসূতিকে যথাযথ চিকিত্সাসেবা না দেওয়ার কারণে শিশুমৃত্যুর ঘটনা ঘটছে।’
বিএসপিআইডির সভাপতি মানজুর হোসেন বলেন, শিশু সংক্রামক ব্যাধি দেশে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। অপুষ্টি, দারিদ্র্য ও শিক্ষার অভাবের কারণে সংক্রামক ব্যাধির বিস্তার ঘটে। বিএসপিআইডি দেশে শিশু সংক্রামক ব্যাধি দূর করতে কাজ করে যাবে। সম্মেলনে ভারত থেকে সাতজন, শ্রীলঙ্কা থেকে দুজন, পাকিস্তান ও নেপাল থেকে একজন শিশু বিশেষজ্ঞ অংশ নিয়েছেন।
গতকাল শুক্রবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শিশু সংক্রামক ব্যাধিসংক্রান্ত দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে এ তথ্য দেওয়া হয়। বাংলাদেশ সোসাইটি ফর পেডিয়াট্রিক ইনফেকশাস ডিজিস (বিএসপিআইডি) দুদিনব্যাপী এ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সম্মেলনে বিএসপিআইডির মহাসচিব সমীর সাহা বলেন, নিউমোনিয়ার সবচেয়ে বড় শিকার বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দরিদ্র শিশুরা। অথচ এ ব্যাপারে চিকিত্সাসুবিধা বেশি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোতে। এ ব্যাপারে চিকিত্সাসেবা ও সচেতনতা বাড়াতে বিজ্ঞানী, শিশু বিশেষজ্ঞ ও নীতিনির্ধারকদের একযোগে কাজ করতে হবে।
সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জাতীয় অধ্যাপক এম আর খান বলেন, ‘ডেঙ্গু, বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু, নিউমোনিয়া, এইডস, ম্যালেরিয়ার মতো সংক্রামক ব্যাধি শিশুমৃত্যুর অন্যতম কারণ। দেশে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির কারণে অনেকাংশেই শিশুমৃত্যুর হার কমেছে, যা আমাদের জন্য বিশাল অর্জন।’
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান ও সাংসদ এম এস আকবর বলেন, ‘উন্নত বিশ্ব নিজে আক্রান্ত হলে তা নিয়ে মাতামাতি বেশি হয়। দেশে হিমোফাইলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলেও তা নিয়ে আলোচনা হয় না।’
সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির বলেন, ‘দেশে টিকাদান কর্মসূচির সফলতা প্রতিবেশী অন্যান্য দেশের চেয়ে ভালো। তবে এখনো প্রসূতিকে যথাযথ চিকিত্সাসেবা না দেওয়ার কারণে শিশুমৃত্যুর ঘটনা ঘটছে।’
বিএসপিআইডির সভাপতি মানজুর হোসেন বলেন, শিশু সংক্রামক ব্যাধি দেশে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। অপুষ্টি, দারিদ্র্য ও শিক্ষার অভাবের কারণে সংক্রামক ব্যাধির বিস্তার ঘটে। বিএসপিআইডি দেশে শিশু সংক্রামক ব্যাধি দূর করতে কাজ করে যাবে। সম্মেলনে ভারত থেকে সাতজন, শ্রীলঙ্কা থেকে দুজন, পাকিস্তান ও নেপাল থেকে একজন শিশু বিশেষজ্ঞ অংশ নিয়েছেন।
No comments