স্থগিত কেন্দ্রে শতভাগ ভোট কেটে নিলেও জয়ী হবো -সংবাদ সম্মেলনে উকিল আবদুস সাত্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২
(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের বিএনপি প্রার্থী উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া বলেছেন,
স্থগিত ৩ কেন্দ্রে শতভাগ ভোট প্রতিপক্ষ সিল মেরে নিয়ে নিলেও আমিই বিজয়ী
হবো। কারণ স্থগিত ৩ কেন্দ্রে মৃত ও প্রবাসী ভোটার রয়েছে ৫৬৩ জন। এ ভোট বাদ
দিলে সেখানে ভোটগ্রহণ ছাড়াই জয়ী ঘোষণা করা যায় আমাকে। হিসাব করে দেখা গেছে
তারপরও আমি ১৪৮ ভোটে এগিয়ে রয়েছি। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে ঐক্যফ্রন্ট
প্রার্থী এ হিসাব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, তারপরও প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র
প্রার্থী সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার যোগসাজশে রাতেই সকল ভোট কাস্ট করে
বিএনপিকে পরাজিত করার ষড়যন্ত্র করছে। যা নির্বাচনী এলাকায় সবার মুখে মুখে।
আগামী ৯ই জানুয়ারির পুনঃভোট গ্রহণের দিন নিরাপত্তা জোরদার না করলে শঙ্কা
প্রকাশ করছেন সাত্তার।
বলেন, স্থগিত ৩টি কেন্দ্র অনেক দিন আগে থেকেই বিএনপির ঘাঁটি। তাই সেখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী ভোট ছাপাতে গিয়ে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্তা ব্যক্তিরা কৌশলে ভোটগ্রহণ স্থগিত করে দিয়েছেন। ৫৬৩ ভোট বাদে অনিয়ম করে শতভাগ ভোট কাস্ট করলেও আমিই বিজয়ী। এরপরও এ নাটকের অর্থ বোধগম্য হচ্ছে না। গতকাল সকালে নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া এসব কথা বলেন। এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন- জেলা বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাধারণ সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলাম খোকন, সরাইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান, সহ-সভাপতি মো. আনিছুল ইসলাম ঠাকুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন। বলেন, গত ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন সরকারের সকল সংস্থাকে ব্যবহার করে দেশের অতীতের সকল ইতিহাসকে মাটিচাপা দিয়েছে। সরাইল ও আশুগঞ্জ দুটো উপজেলায় প্রশাসনের সহযোগিতায় বিএনপির এজেন্টদের জোরপূর্বক বের করে দেয়া ও কেন্দ্র দখল করে ইচ্ছেমতো সিল দেয় স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজন। তারপরও দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের নিরলস প্রচেষ্টায় মোট ৮২,৭২৩ ভোট পেয়েছে বিএনপি। অপরদিকে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মঈন উদ্দিন পেয়েছে ৭২,৫৬৪ ভোট। প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র প্রার্থীর অন্যায় কর্মকাণ্ডের কারণে আশুগঞ্জ উপজেলায় বিএনপির দুর্গখ্যাত তিনটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত করে দেয়া হয়। ধানের শীষের প্রার্থী ১০১৫৯ ভোটে এখনো এগিয়ে আছে। স্থগিত কেন্দ্র হচ্ছে- ৯৪ নং যাত্রাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১০৯ নং বাহাদুরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১১০ নং সোহাগপুর দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। আগামী ৯ই জানুয়ারি স্থগিত ৩ কেন্দ্রে পুনঃভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নির্বাচন কমিশন। ওই তিনটি কেন্দ্রে মোট ভোটার ১০৫৭৪ জন। দলীয় স্থানীয় নেতাকর্মী ও অনলাইনের মাধ্যমে সংগৃহীত ৩ কেন্দ্রের মৃত ও প্রবাসী ৫৬৩ জন ভোটার বাদ দিলে বাকি থাকে ১০০১১ ভোট। যা আবদুস সাত্তারের এগিয়ে থাকা ১০১৫৯ ভোট থেকে ১৪৮ ভোট কম। অর্থাৎ বিএনপির প্রার্থী আবদুস সাত্তার ভূঁইয়ার দেয়া হিসাব মতে আগামী ৯ই জানুয়ারির পুনঃনির্বাচন ছাড়াই তিনি জয়লাভ করে আছেন। ভোটের এমন সমীকরণ জেনেও প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র প্রার্থীর কিছু দুষ্কৃতকারী আমার কর্মী-সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে এজেন্ট দেয়া থেকে বিরত থেকে ভোটের দিন কেন্দ্রে না যাওয়ারও হুমকি দিচ্ছে। সেই সঙ্গে তাদের জানমালের ক্ষতি ও মামলা মোকদ্দমার ভয়ও দেখানো হচ্ছে। তিনি আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার পক্ষপাতমূলক আচরণেরও সমালোচনা করেছেন। ৯ই জানুয়ারির ভোটের দিনে ৩ কেন্দ্রে প্রশাসনিক ব্যবস্থা উল্লেখযোগ্য ভাবে জোরদার করে প্রার্থী-সমর্থক সহ সেখানকার সকল জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধান ও সুষ্ঠু পরিবেশে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে ভোট প্রদানে মিডিয়া এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন সাত্তার ভুঁইয়াসহ উপস্থিত বিএনপি নেতারা।
বলেন, স্থগিত ৩টি কেন্দ্র অনেক দিন আগে থেকেই বিএনপির ঘাঁটি। তাই সেখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী ভোট ছাপাতে গিয়ে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্তা ব্যক্তিরা কৌশলে ভোটগ্রহণ স্থগিত করে দিয়েছেন। ৫৬৩ ভোট বাদে অনিয়ম করে শতভাগ ভোট কাস্ট করলেও আমিই বিজয়ী। এরপরও এ নাটকের অর্থ বোধগম্য হচ্ছে না। গতকাল সকালে নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া এসব কথা বলেন। এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন- জেলা বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাধারণ সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলাম খোকন, সরাইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান, সহ-সভাপতি মো. আনিছুল ইসলাম ঠাকুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন। বলেন, গত ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন সরকারের সকল সংস্থাকে ব্যবহার করে দেশের অতীতের সকল ইতিহাসকে মাটিচাপা দিয়েছে। সরাইল ও আশুগঞ্জ দুটো উপজেলায় প্রশাসনের সহযোগিতায় বিএনপির এজেন্টদের জোরপূর্বক বের করে দেয়া ও কেন্দ্র দখল করে ইচ্ছেমতো সিল দেয় স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজন। তারপরও দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের নিরলস প্রচেষ্টায় মোট ৮২,৭২৩ ভোট পেয়েছে বিএনপি। অপরদিকে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মঈন উদ্দিন পেয়েছে ৭২,৫৬৪ ভোট। প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র প্রার্থীর অন্যায় কর্মকাণ্ডের কারণে আশুগঞ্জ উপজেলায় বিএনপির দুর্গখ্যাত তিনটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত করে দেয়া হয়। ধানের শীষের প্রার্থী ১০১৫৯ ভোটে এখনো এগিয়ে আছে। স্থগিত কেন্দ্র হচ্ছে- ৯৪ নং যাত্রাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১০৯ নং বাহাদুরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১১০ নং সোহাগপুর দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। আগামী ৯ই জানুয়ারি স্থগিত ৩ কেন্দ্রে পুনঃভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নির্বাচন কমিশন। ওই তিনটি কেন্দ্রে মোট ভোটার ১০৫৭৪ জন। দলীয় স্থানীয় নেতাকর্মী ও অনলাইনের মাধ্যমে সংগৃহীত ৩ কেন্দ্রের মৃত ও প্রবাসী ৫৬৩ জন ভোটার বাদ দিলে বাকি থাকে ১০০১১ ভোট। যা আবদুস সাত্তারের এগিয়ে থাকা ১০১৫৯ ভোট থেকে ১৪৮ ভোট কম। অর্থাৎ বিএনপির প্রার্থী আবদুস সাত্তার ভূঁইয়ার দেয়া হিসাব মতে আগামী ৯ই জানুয়ারির পুনঃনির্বাচন ছাড়াই তিনি জয়লাভ করে আছেন। ভোটের এমন সমীকরণ জেনেও প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র প্রার্থীর কিছু দুষ্কৃতকারী আমার কর্মী-সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে এজেন্ট দেয়া থেকে বিরত থেকে ভোটের দিন কেন্দ্রে না যাওয়ারও হুমকি দিচ্ছে। সেই সঙ্গে তাদের জানমালের ক্ষতি ও মামলা মোকদ্দমার ভয়ও দেখানো হচ্ছে। তিনি আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার পক্ষপাতমূলক আচরণেরও সমালোচনা করেছেন। ৯ই জানুয়ারির ভোটের দিনে ৩ কেন্দ্রে প্রশাসনিক ব্যবস্থা উল্লেখযোগ্য ভাবে জোরদার করে প্রার্থী-সমর্থক সহ সেখানকার সকল জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধান ও সুষ্ঠু পরিবেশে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে ভোট প্রদানে মিডিয়া এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন সাত্তার ভুঁইয়াসহ উপস্থিত বিএনপি নেতারা।
No comments