প্রেমিক খুঁজছেন স্লাভিন
ভারি
এক যন্ত্রণায় পড়েছেন বৃটেনের সাবেক অ্যাথলেট জেড স্লাভিন। তিনি প্রেম করার
জন্য পুরুষ খুঁজছেন। মন মতো পাচ্ছেন না। বিয়ে করবেন সে অবস্থাও নেই। তার
উপযুক্ত কাউকে না পেয়ে ভীষণ মনোকষ্টে ভুগছেন তিনি। কারণ কী? কারণ আর কিছুই
নয়, তার উচ্চতা। স্লাভিনের দিকে তাকালে যে কাউকে মাথা উচু করে তাকাতে হবে।
কারণ আকাশচুম্বী টাওয়ারের মতো তার উচ্চতা।
সাধারণ কোনো মানুষকে তার চোখমুখের দিকে তাকাতে হলে আকাশের চাঁদ দেখার মতো করে তাকাতে হয়। স্লাভিনের উচ্চতা ৬ ফুট ৪ ইঞ্চি। কাউন্টি ডারহামের এই যুবতী অ্যাথলেটিক্সে স্বর্ণপদক বিজয়ী। শুধু স্পোর্টসের মধ্যে ডুবে থাকলে তো আর জীবন চলে না। এর বাইরেও মানুষের জীবন আছে। প্রতিটি মানুষ সংসার করার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন দেখে স্বামী, সন্তান নিয়ে একটি স্বর্গ রচনার। সেই স্বপ্ন স্লাভিনের মনে উঁকি দিচ্ছে খুব বেশি। অন্তত এমন একজনের প্রয়োজন তার যার সঙ্গে তিনি চুটিয়ে প্রেম করতে পারেন। কিন্তু তার উচ্চতার কাছাকাছি উচ্চতা সম্পন্ন কাউকে পাচ্ছেন না তিনি। জেড স্লাভিনের বয়স এখন ২৬ বছর। কিন্তু এমন কোনো পুরুষ না পেয়ে তিনি এখন নিজের শারীরিক গঠনের ওপর ক্ষোভ ঝাড়া শুরু করেছেন। বিশেষ করে কেউ কেউ তাকে ‘আগলি’ আবার ‘এ ফ্রেক’ হিসেবে অভিহিত করেন। এসব নিয়ে মনোকষ্টের শেষ নেই তার। জেড স্লাভিন এখন তাইকন্ডো বিষয়ক কোচ ও মধ্যস্থতাকারী। তাতে ২১ বছর বয়সে টিম জিবি-এর তাইকন্ডোতে স্থান করে দেয়া হয়। এতে তিনি কিছুটা স্বস্তি পান। ২০১৪ সালে অংশ নেন গ্লাসগোতে অনুষ্ঠিত কমনওয়েথ চ্যাম্পিয়নশিপে। সেখানে তিনি বিজয়ী হন। দু’বার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হন, ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন। সহসাই তিনি বুঝতে পারেন, এসব সফলতার জন্য তার উচ্চতাই দায়ী। এত বেশি উচ্চতা তাকে খেলায় বেশি সহায়তা দিচ্ছে। তিনি বলেন, আমি যখন স্কুলে পড়াশোনা করতাম তখন আমার উচ্চতার জন্য সবাই আমাকে ঘৃণা করতো। আমার চেহারা নিয়ে সবাই আজেবাজে কথা বলতো। তাতে আমি খুব বেদনাহত হতাম। বিশেষ করে যখন কিছু কেনাকাটা করতে যেতাম তখন মানুষ যেসব মন্তব্য করতো তার বিরুদ্ধে আমার মনকে যুদ্ধ করতে হতো। আমাকে নিয়ে তারা ফিসফাস করতো। আমার অনুমতি ছাড়াই তারা আমার ছবি তুলতো। এতে আমার আত্মবিশ্বাস ভেঙে যেতে থাকে।
সাধারণ কোনো মানুষকে তার চোখমুখের দিকে তাকাতে হলে আকাশের চাঁদ দেখার মতো করে তাকাতে হয়। স্লাভিনের উচ্চতা ৬ ফুট ৪ ইঞ্চি। কাউন্টি ডারহামের এই যুবতী অ্যাথলেটিক্সে স্বর্ণপদক বিজয়ী। শুধু স্পোর্টসের মধ্যে ডুবে থাকলে তো আর জীবন চলে না। এর বাইরেও মানুষের জীবন আছে। প্রতিটি মানুষ সংসার করার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন দেখে স্বামী, সন্তান নিয়ে একটি স্বর্গ রচনার। সেই স্বপ্ন স্লাভিনের মনে উঁকি দিচ্ছে খুব বেশি। অন্তত এমন একজনের প্রয়োজন তার যার সঙ্গে তিনি চুটিয়ে প্রেম করতে পারেন। কিন্তু তার উচ্চতার কাছাকাছি উচ্চতা সম্পন্ন কাউকে পাচ্ছেন না তিনি। জেড স্লাভিনের বয়স এখন ২৬ বছর। কিন্তু এমন কোনো পুরুষ না পেয়ে তিনি এখন নিজের শারীরিক গঠনের ওপর ক্ষোভ ঝাড়া শুরু করেছেন। বিশেষ করে কেউ কেউ তাকে ‘আগলি’ আবার ‘এ ফ্রেক’ হিসেবে অভিহিত করেন। এসব নিয়ে মনোকষ্টের শেষ নেই তার। জেড স্লাভিন এখন তাইকন্ডো বিষয়ক কোচ ও মধ্যস্থতাকারী। তাতে ২১ বছর বয়সে টিম জিবি-এর তাইকন্ডোতে স্থান করে দেয়া হয়। এতে তিনি কিছুটা স্বস্তি পান। ২০১৪ সালে অংশ নেন গ্লাসগোতে অনুষ্ঠিত কমনওয়েথ চ্যাম্পিয়নশিপে। সেখানে তিনি বিজয়ী হন। দু’বার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হন, ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন। সহসাই তিনি বুঝতে পারেন, এসব সফলতার জন্য তার উচ্চতাই দায়ী। এত বেশি উচ্চতা তাকে খেলায় বেশি সহায়তা দিচ্ছে। তিনি বলেন, আমি যখন স্কুলে পড়াশোনা করতাম তখন আমার উচ্চতার জন্য সবাই আমাকে ঘৃণা করতো। আমার চেহারা নিয়ে সবাই আজেবাজে কথা বলতো। তাতে আমি খুব বেদনাহত হতাম। বিশেষ করে যখন কিছু কেনাকাটা করতে যেতাম তখন মানুষ যেসব মন্তব্য করতো তার বিরুদ্ধে আমার মনকে যুদ্ধ করতে হতো। আমাকে নিয়ে তারা ফিসফাস করতো। আমার অনুমতি ছাড়াই তারা আমার ছবি তুলতো। এতে আমার আত্মবিশ্বাস ভেঙে যেতে থাকে।
No comments