ভবিষ্যৎ ভয়ংকর!
স্টিভ ওজনিয়াক |
মানুষের
জন্য ভয়াল ও খারাপ ভবিষ্যৎই নাকি অপেক্ষা করে আছে। কারণ, ভবিষ্যতে
মানুষের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেবে কম্পিউটার। কৃত্রিম বুদ্ধিমান
যন্ত্রগুলো মানুষের জন্য অশুভ হয়ে দাঁড়াবে। এ আশঙ্কাই প্রকাশ করেছেন
প্রকৌশল জগতের বিখ্যাত ব্যক্তি অ্যাপল গুরু খ্যাত স্টিভ ওজনিয়াক।
স্টিভ জবস ও স্টিভ ওজনিয়াক মিলে সত্তরের দশকে গড়ে তুলেছিলেন অ্যাপল। ১৯৮০ সালে অ্যাপল ছেড়ে দেন ওজনিয়াক। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ব্যবস্থাপনার চেয়ে প্রকৌশল নিয়ে কাজ করতেই বেশি ভালো লাগে তাঁর। এর পর থেকে নানা স্টার্টআপ বা উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান ও দাতব্য কাজে ব্যস্ত আছেন তিনি। তিনি অ্যাপলে একজন সম্মানসূচক কর্মকর্তার পদে রয়েছেন এবং বাৎসরিক বৃত্তি দেন।
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ান ফাইন্যান্সিয়াল রিভিউকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কৃত্রিম বুদ্ধিমান কম্পিউটার নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্টিভ ওজনিয়াক। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘নিঃসন্দেহে মানুষকে ছাপিয়ে যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমান কম্পিউটার। এতে মানুষের ভবিষ্যৎ হবে ভীতিকর ও খুবই খারাপ।’
স্টিভ ওজনিয়াক বলেন, ‘শক্তিশালী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন যন্ত্র সফটওয়্যারের মধ্যে মানুষের মতো সৃজনশীল ও শক্তিমত্তা সৃষ্টি করবে যা গবেষকেদের জন্য নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। স্টিফেন হকিং কিংবা এলন মাস্কের মতো মানুষও কৃত্রিম বুদ্ধিমানদের নিয়ে তাঁদের আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন। আমিও তাঁদের ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে একমত যে, মানুষের ভবিষ্যৎ ভীতিকর। আমাদের সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য যদি আমরা এ ধরনের যন্ত্র বানাতে থাকি, সেই যন্ত্রগুলো আমাদের চেয়ে দ্রুত চিন্তা করবে এবং ধীরগতির মানুষের কাছ থেকে মুক্ত হয়ে নিজেরাই দক্ষতার সঙ্গে প্রতিষ্ঠান চালানো শুরু করবে।’
স্টিভ ওজনিয়াক আরও বলেন, ‘আমরা কী প্রভু থাকব নাকি গৃহপালিত পশুতে পরিণত হব বা আমাদের পিঁপড়ার মতো পিষে মারা হবে? এই প্রশ্নের উত্তর আমার জানা নেই। আমি যখন ভাবি, ভবিষ্যতে আমি এই স্মার্ট মেশিনগুলোর কাছে গৃহপালিত পশুর মতো আচরণ পাচ্ছি তখন আমি আমার পোষা কুকুরটির প্রতি নিঃসন্দেহে আরও ভালো আচরণ করব।’
এর আগে বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ ও তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং কৃত্রিম বুদ্ধিমানরা মানুষের অস্তিত্বের জন্য হুমকি হবে বলে আশঙ্কার কথা প্রকাশ করেছিলেন।
বিবিসিকে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার শুরুর ধাপটি কতটা কার্যকর তার প্রমাণ রেখেছে। পূর্ণ কৃত্রিম বুদ্ধিমান যন্ত্র তৈরি করতে মানব প্রজাতি অস্তিত্ব সংকটে পড়ে যাবে।’
এলন মাস্কও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের অস্তিত্ব হুমকির মুখে ফেলবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
স্টিভ জবস ও স্টিভ ওজনিয়াক মিলে সত্তরের দশকে গড়ে তুলেছিলেন অ্যাপল। ১৯৮০ সালে অ্যাপল ছেড়ে দেন ওজনিয়াক। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ব্যবস্থাপনার চেয়ে প্রকৌশল নিয়ে কাজ করতেই বেশি ভালো লাগে তাঁর। এর পর থেকে নানা স্টার্টআপ বা উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান ও দাতব্য কাজে ব্যস্ত আছেন তিনি। তিনি অ্যাপলে একজন সম্মানসূচক কর্মকর্তার পদে রয়েছেন এবং বাৎসরিক বৃত্তি দেন।
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ান ফাইন্যান্সিয়াল রিভিউকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কৃত্রিম বুদ্ধিমান কম্পিউটার নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্টিভ ওজনিয়াক। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘নিঃসন্দেহে মানুষকে ছাপিয়ে যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমান কম্পিউটার। এতে মানুষের ভবিষ্যৎ হবে ভীতিকর ও খুবই খারাপ।’
স্টিভ ওজনিয়াক বলেন, ‘শক্তিশালী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন যন্ত্র সফটওয়্যারের মধ্যে মানুষের মতো সৃজনশীল ও শক্তিমত্তা সৃষ্টি করবে যা গবেষকেদের জন্য নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। স্টিফেন হকিং কিংবা এলন মাস্কের মতো মানুষও কৃত্রিম বুদ্ধিমানদের নিয়ে তাঁদের আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন। আমিও তাঁদের ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে একমত যে, মানুষের ভবিষ্যৎ ভীতিকর। আমাদের সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য যদি আমরা এ ধরনের যন্ত্র বানাতে থাকি, সেই যন্ত্রগুলো আমাদের চেয়ে দ্রুত চিন্তা করবে এবং ধীরগতির মানুষের কাছ থেকে মুক্ত হয়ে নিজেরাই দক্ষতার সঙ্গে প্রতিষ্ঠান চালানো শুরু করবে।’
স্টিভ ওজনিয়াক আরও বলেন, ‘আমরা কী প্রভু থাকব নাকি গৃহপালিত পশুতে পরিণত হব বা আমাদের পিঁপড়ার মতো পিষে মারা হবে? এই প্রশ্নের উত্তর আমার জানা নেই। আমি যখন ভাবি, ভবিষ্যতে আমি এই স্মার্ট মেশিনগুলোর কাছে গৃহপালিত পশুর মতো আচরণ পাচ্ছি তখন আমি আমার পোষা কুকুরটির প্রতি নিঃসন্দেহে আরও ভালো আচরণ করব।’
এর আগে বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ ও তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং কৃত্রিম বুদ্ধিমানরা মানুষের অস্তিত্বের জন্য হুমকি হবে বলে আশঙ্কার কথা প্রকাশ করেছিলেন।
বিবিসিকে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার শুরুর ধাপটি কতটা কার্যকর তার প্রমাণ রেখেছে। পূর্ণ কৃত্রিম বুদ্ধিমান যন্ত্র তৈরি করতে মানব প্রজাতি অস্তিত্ব সংকটে পড়ে যাবে।’
এলন মাস্কও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের অস্তিত্ব হুমকির মুখে ফেলবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
No comments