চীনের কয়লাখনিতে আটকে পড়া সব শ্রমিকের মৃত্যু
চীনের কয়লাখনিতে বিস্ফোরণের ঘটনায় আটকে পড়া ৩৭ জন শ্রমিকের সবাই মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার সর্বশেষ পাঁচ শ্রমিকের লাশ উদ্ধার করা হয়। সে দেশের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এ কথা জানায়।
গত শনিবার হেনান প্রদেশের ইউঝু শহরে কয়লাখনিতে গ্যাস বিস্ফোরণের পর ২৩৯ জন শ্রমিক নিরাপদে বেরিয়ে আসতে পারলেও বাকি ৩৭ জন আটকে পড়েন। এর পর থেকে ৩০০ উদ্ধারকর্মী তাঁদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছিলেন।
আটকে পড়া শ্রমিকদের মধ্যে ২৬ জনের মৃত্যুর খবর জানা গেলেও ১১ জনের কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছিল না। চায়না ডেইলি গত সোমবার এক প্রতিবেদনে জানায়, ওই ১১ জন শ্রমিকও মারা গেছেন। ২০০৮ সালেও ওই খনিতে গ্যাস বিস্ফোরণে ২৩ জনের মৃত্যু হয় বলে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে।
নিরাপত্তাহীনতার কারণে চীনের খনিগুলো বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক বলে স্বীকৃত। গত বছর দেশটিতে খনি-দুর্ঘটনায় দুই হাজার ৬০০ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়।
এ বছর চীন সরকার এক হাজারের বেশি অবৈধ খনি বন্ধ করে দিয়েছে। তবে চীন তাদের খনিশিল্পের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। চীনের খনিতে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের অনেকেই অভিবাসী শ্রমিক।
গত শনিবার হেনান প্রদেশের ইউঝু শহরে কয়লাখনিতে গ্যাস বিস্ফোরণের পর ২৩৯ জন শ্রমিক নিরাপদে বেরিয়ে আসতে পারলেও বাকি ৩৭ জন আটকে পড়েন। এর পর থেকে ৩০০ উদ্ধারকর্মী তাঁদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছিলেন।
আটকে পড়া শ্রমিকদের মধ্যে ২৬ জনের মৃত্যুর খবর জানা গেলেও ১১ জনের কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছিল না। চায়না ডেইলি গত সোমবার এক প্রতিবেদনে জানায়, ওই ১১ জন শ্রমিকও মারা গেছেন। ২০০৮ সালেও ওই খনিতে গ্যাস বিস্ফোরণে ২৩ জনের মৃত্যু হয় বলে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে।
নিরাপত্তাহীনতার কারণে চীনের খনিগুলো বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক বলে স্বীকৃত। গত বছর দেশটিতে খনি-দুর্ঘটনায় দুই হাজার ৬০০ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়।
এ বছর চীন সরকার এক হাজারের বেশি অবৈধ খনি বন্ধ করে দিয়েছে। তবে চীন তাদের খনিশিল্পের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। চীনের খনিতে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের অনেকেই অভিবাসী শ্রমিক।
No comments