সিয়াওবোকে ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হয়নি
এবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী চীনের কারাবন্দী মানবাধিকারকর্মী লিউ সিয়াওবোর সঙ্গে তাঁর ভাইকে দেখা করতে দেয়নি কর্তৃপক্ষ। হংকংভিত্তিক একটি মানবাধিকার সংগঠন গতকাল মঙ্গলবার এ কথা জানায়।
ইনফরমেশন সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেমোক্রেসি জানায়, কারাগারের একটি কক্ষে অন্য পাঁচজনের সঙ্গে বন্দী সিয়াওবোর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তাঁর ভাই লিউ সিয়াওগুয়াং। সিয়াওবোর মুক্তির দাবি জানিয়েছেন তিনি। মুক্তি দেওয়া না হলে অন্তত তাঁকে বেইজিংয়ের কোনো ভালো কারাগারে স্থানান্তরের দাবি জানিয়েছেন সিয়াওগুয়াং।
মানবাধিকার সংগঠনটি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘লিউ সিয়াওগুয়াং আমাদের জানিয়েছেন, চলতি মাসেই তিনি কারাগারে ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু কর্তৃপক্ষ তাঁকে অনুমতি দেয়নি।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘চীনের লিয়াওনিং প্রদেশের জিনঝু কারাগারে বন্দী আছেন সিয়াওবো। সেখানকার বন্দীদের সঙ্গে প্রতি মাসে নিকটস্থ আত্মীয়দের প্রত্যেককে একবার দেখা করতে দেওয়া হয়। কাজেই সিয়াওবোর সঙ্গে তাঁর ভাইকে দেখা করতে না দেওয়া নিয়ম-নীতির লঙ্ঘন।’
মানবাধিকার সংগঠনটি আরও জানায়, লিউ সিয়াওগুয়াং সর্বশেষ তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করেছেন গত জুলাই মাসে। তাঁদের ৮২ বছর বয়সী বাবা খুবই অসুস্থ। সিয়াওবোকে মুক্তি দেওয়া না হলে তিনি ছেলের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না।
সিয়াওবোর স্ত্রীও বেইজিংয়ে কারাবন্দী আছেন। নোবেল পুরস্কার ঘোষণার দুই দিন পর ১০ অক্টোবর তিনি স্বামীর সঙ্গে দেখা করেন।
ইনফরমেশন সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেমোক্রেসি জানায়, কারাগারের একটি কক্ষে অন্য পাঁচজনের সঙ্গে বন্দী সিয়াওবোর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তাঁর ভাই লিউ সিয়াওগুয়াং। সিয়াওবোর মুক্তির দাবি জানিয়েছেন তিনি। মুক্তি দেওয়া না হলে অন্তত তাঁকে বেইজিংয়ের কোনো ভালো কারাগারে স্থানান্তরের দাবি জানিয়েছেন সিয়াওগুয়াং।
মানবাধিকার সংগঠনটি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘লিউ সিয়াওগুয়াং আমাদের জানিয়েছেন, চলতি মাসেই তিনি কারাগারে ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু কর্তৃপক্ষ তাঁকে অনুমতি দেয়নি।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘চীনের লিয়াওনিং প্রদেশের জিনঝু কারাগারে বন্দী আছেন সিয়াওবো। সেখানকার বন্দীদের সঙ্গে প্রতি মাসে নিকটস্থ আত্মীয়দের প্রত্যেককে একবার দেখা করতে দেওয়া হয়। কাজেই সিয়াওবোর সঙ্গে তাঁর ভাইকে দেখা করতে না দেওয়া নিয়ম-নীতির লঙ্ঘন।’
মানবাধিকার সংগঠনটি আরও জানায়, লিউ সিয়াওগুয়াং সর্বশেষ তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করেছেন গত জুলাই মাসে। তাঁদের ৮২ বছর বয়সী বাবা খুবই অসুস্থ। সিয়াওবোকে মুক্তি দেওয়া না হলে তিনি ছেলের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না।
সিয়াওবোর স্ত্রীও বেইজিংয়ে কারাবন্দী আছেন। নোবেল পুরস্কার ঘোষণার দুই দিন পর ১০ অক্টোবর তিনি স্বামীর সঙ্গে দেখা করেন।
No comments