কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ চায় হুররিয়াত
কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে এবার তৃতীয় পক্ষ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ চাইছে জম্মু ও কাশ্মীরের সর্বদলীয় হুররিয়াত কনফারেন্সের নেতা-কর্মীরা। এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে গত সোমবার থেকে স্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে বলে জানান হুররিয়াত কনফারেন্সের চেয়ারম্যান মিরওয়াইজ ওমর ফারুক।
এ দিকে কাশ্মীরের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগরে গতকাল মঙ্গলবার আহত এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সেনাদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ চলাকালে তিনি আহত হন বলে পুলিশ জানিয়েছে। তাঁর পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। একই দিন শ্রীনগরে একজন কট্টরপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মাসরাত আলম নামের এই নেতা চলমান ভারতবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন বলে পুলিশ জানায়।
গত রোববার হুররিয়াত কনফারেন্সের সাধারণ সভায় কাশ্মীরের সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সভায় সবাই একমত হয়েছেন যে কাশ্মীর নিয়ে সঠিক সমাধানে পৌঁছাতে ভারত ও পাকিস্তান ব্যর্থ হওয়ায় তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ চাইবেন।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ভারত সফরে আসার আগে তাঁরা এ ব্যাপারে স্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান শেষ করবেন। ওমর ফারুক বলেন, জন্মু ও কাশ্মীরের জনগণের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী এই সমস্যা সমাধানে দুই দেশ ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্য তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ লাগবে। তাঁর মতে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে আরেকটি যুদ্ধ বাধলে তা বিশ্বের শান্তি নষ্ট করবে।
হুররিয়াতের চেয়ারম্যান মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু বিশ্বের অনেক গোলযোগপূর্ণ এলাকায় প্রতিনিধি পাঠিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে, তাই কাশ্মীরের ক্ষেত্রেও তারা প্রতিনিধি নিয়োগ করুক।
হুররিয়াতের পক্ষ থেকে ২৭ অক্টোবরকে কালো দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১৯৪৭ সালের এই দিনে কাশ্মীরে প্রথম সেনাবাহিনী প্রবেশ করে। ওই দিন জম্মু ও কাশ্মীরজুড়ে বন্ধ্ পালনেরও ডাক দিয়েছে তারা।
এ দিকে পুলিশ জানায়, উত্তরাঞ্চলীয় বান্দিপোড়া জেলায় সোমবারের বন্দুকযুদ্ধে আহত ওই জঙ্গি একটি মসজিদে গিয়ে আশ্রয় নেন। তবে সেনারা ওই মসজিদে অভিযান চালায়নি বা সেখানে গুলিবিনিময়ের কোনো ঘটনা ঘটেনি। মসজিদে অবস্থানকালে রক্তক্ষরণে জঙ্গি মারা যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘ভারতবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া মাসরাতকে গ্রেপ্তারে আমরা সফল হয়েছি। তাঁর বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলা রয়েছে।’
এ দিকে কাশ্মীরের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগরে গতকাল মঙ্গলবার আহত এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সেনাদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ চলাকালে তিনি আহত হন বলে পুলিশ জানিয়েছে। তাঁর পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। একই দিন শ্রীনগরে একজন কট্টরপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মাসরাত আলম নামের এই নেতা চলমান ভারতবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন বলে পুলিশ জানায়।
গত রোববার হুররিয়াত কনফারেন্সের সাধারণ সভায় কাশ্মীরের সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সভায় সবাই একমত হয়েছেন যে কাশ্মীর নিয়ে সঠিক সমাধানে পৌঁছাতে ভারত ও পাকিস্তান ব্যর্থ হওয়ায় তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ চাইবেন।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ভারত সফরে আসার আগে তাঁরা এ ব্যাপারে স্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান শেষ করবেন। ওমর ফারুক বলেন, জন্মু ও কাশ্মীরের জনগণের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী এই সমস্যা সমাধানে দুই দেশ ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্য তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ লাগবে। তাঁর মতে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে আরেকটি যুদ্ধ বাধলে তা বিশ্বের শান্তি নষ্ট করবে।
হুররিয়াতের চেয়ারম্যান মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু বিশ্বের অনেক গোলযোগপূর্ণ এলাকায় প্রতিনিধি পাঠিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে, তাই কাশ্মীরের ক্ষেত্রেও তারা প্রতিনিধি নিয়োগ করুক।
হুররিয়াতের পক্ষ থেকে ২৭ অক্টোবরকে কালো দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১৯৪৭ সালের এই দিনে কাশ্মীরে প্রথম সেনাবাহিনী প্রবেশ করে। ওই দিন জম্মু ও কাশ্মীরজুড়ে বন্ধ্ পালনেরও ডাক দিয়েছে তারা।
এ দিকে পুলিশ জানায়, উত্তরাঞ্চলীয় বান্দিপোড়া জেলায় সোমবারের বন্দুকযুদ্ধে আহত ওই জঙ্গি একটি মসজিদে গিয়ে আশ্রয় নেন। তবে সেনারা ওই মসজিদে অভিযান চালায়নি বা সেখানে গুলিবিনিময়ের কোনো ঘটনা ঘটেনি। মসজিদে অবস্থানকালে রক্তক্ষরণে জঙ্গি মারা যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘ভারতবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া মাসরাতকে গ্রেপ্তারে আমরা সফল হয়েছি। তাঁর বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলা রয়েছে।’
No comments