জেরুজালেমে ইসলামের নিশানা মুছে ফেলতে চায় ইসরায়েল: এরদোয়ান
গত
৫০ বছর ধরে ইসরায়েল জেরুজালেমে থাকা ইসলামী ঐতিহ্যের নিশানা মুছে ফেলছে
বলে অভিযোগ করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ান। শুক্রবার
ইস্তানবুলে জেরুজালেম ইস্যুতে একটি আন্তঃপার্লামেন্ট আলোচনায় তিনি এই
অভিযোগ করেন। এরদোয়ান বলেন, ইসরায়েল কখনোই এই নিশানা মুছে ফেলতে পারবে না।
তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদোলু এই খবর জানিয়েছে।
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের অন্যতম ইস্যু জেরুজালেমের মর্যাদা। পশ্চিম জেরুজালেমে নিজেদের ভবিষ্যত রাষ্ট্রের রাজধানী বানাতে চায় ফিলিস্তিনিরা। আর দখলকৃত পুরো জেরুজালেমকে নিজেদের রাজধানী দাবি করে থাকে ইসরায়েল। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইসরায়েলের দাবিকে বেআইনি বলে মনে করে। দীর্ঘদিন চলে আসা এই বিরোধ গত বছর নতুন মাত্রা পায় যখন দীর্ঘ দিনের মার্কিন নীতির বদল ঘটিয়ে জেরুজালেমকে ইসরায়েলের স্বীকৃতি দেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
শুক্রবার ইস্তানবুলে এরদোয়ান বলেন, ‘যদি ভেবে থাকো কয়েকটি দূতাবাস আর কনস্যুলেট সরিয়ে নিয়ে জেরুজালেমের আধ্যাত্মিক পরিচয় নষ্ট করতে পারবে তাহলে নিজেদেরকেই ধোঁকা দিচ্ছো’।
মুসলিম, খ্রীষ্টান ও ইহুদি তিন ধর্মাবলম্বীদের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ শহর জেরুজালেম। তিন ধর্ম বিশ্বাসীদের ঐতিহাসিক নিদর্শনের উপস্থিতি রয়েছে সেখানে। জেরুজালেমসহ পশ্চিমতীর জুড়ে দখল সম্প্রসারণ করতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সেখানকার ইসলামী নিদর্শন নষ্টেরও অভিযোগ তুললেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট।
তিনি বলেন, ইসরায়েলের অসদাচারণের সমালোচনার অর্থ কোনোভাবেই ইহুদি-বিদ্বেষ নয়। এরদোয়ান বলেন, কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ নিয়েছে আর ইসরায়েলের দখলদারিত্ব নীতির কারণে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মতো লজ্জাজনক ঘটনা ঘটিয়ে চললেও তারা কোনও কথা বলছে না। তিনি বলেন, গাজা উপত্যকায় ফুটবল খেলতে থাকা শিশুদের ওপর বোমা হামলা চালানো হলোকাস্টের মতোই মানবতাবিরোধী অপরাধ।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বলেন, জেরুজালেম শুধু ফিলিস্তিনে বসবাসকারী মুসলমানদের জন্য নয় এটা আমাদের সাধারণ ইস্যু। যে সমস্ত ‘বীর’ জেরুজালেমের সম্মান ও মানবিকতা এবং দখলদারদের বিরুদ্ধে মুসলিম সম্প্রদায়ের মর্যাদাকে সমুন্নত রেখেছেন তাদের ধন্যবাদ জানান এরদোয়ান। তিনি বলেন ফিলিস্তিনিদের নিজেদের মধ্যকার ভেদাভেদ শেষ করে তাদের মিত্রদের পদক্ষেপের ফলাফল দেখতে এগিয়ে আসতে হবে।
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের অন্যতম ইস্যু জেরুজালেমের মর্যাদা। পশ্চিম জেরুজালেমে নিজেদের ভবিষ্যত রাষ্ট্রের রাজধানী বানাতে চায় ফিলিস্তিনিরা। আর দখলকৃত পুরো জেরুজালেমকে নিজেদের রাজধানী দাবি করে থাকে ইসরায়েল। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইসরায়েলের দাবিকে বেআইনি বলে মনে করে। দীর্ঘদিন চলে আসা এই বিরোধ গত বছর নতুন মাত্রা পায় যখন দীর্ঘ দিনের মার্কিন নীতির বদল ঘটিয়ে জেরুজালেমকে ইসরায়েলের স্বীকৃতি দেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
শুক্রবার ইস্তানবুলে এরদোয়ান বলেন, ‘যদি ভেবে থাকো কয়েকটি দূতাবাস আর কনস্যুলেট সরিয়ে নিয়ে জেরুজালেমের আধ্যাত্মিক পরিচয় নষ্ট করতে পারবে তাহলে নিজেদেরকেই ধোঁকা দিচ্ছো’।
মুসলিম, খ্রীষ্টান ও ইহুদি তিন ধর্মাবলম্বীদের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ শহর জেরুজালেম। তিন ধর্ম বিশ্বাসীদের ঐতিহাসিক নিদর্শনের উপস্থিতি রয়েছে সেখানে। জেরুজালেমসহ পশ্চিমতীর জুড়ে দখল সম্প্রসারণ করতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সেখানকার ইসলামী নিদর্শন নষ্টেরও অভিযোগ তুললেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট।
তিনি বলেন, ইসরায়েলের অসদাচারণের সমালোচনার অর্থ কোনোভাবেই ইহুদি-বিদ্বেষ নয়। এরদোয়ান বলেন, কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ নিয়েছে আর ইসরায়েলের দখলদারিত্ব নীতির কারণে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মতো লজ্জাজনক ঘটনা ঘটিয়ে চললেও তারা কোনও কথা বলছে না। তিনি বলেন, গাজা উপত্যকায় ফুটবল খেলতে থাকা শিশুদের ওপর বোমা হামলা চালানো হলোকাস্টের মতোই মানবতাবিরোধী অপরাধ।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বলেন, জেরুজালেম শুধু ফিলিস্তিনে বসবাসকারী মুসলমানদের জন্য নয় এটা আমাদের সাধারণ ইস্যু। যে সমস্ত ‘বীর’ জেরুজালেমের সম্মান ও মানবিকতা এবং দখলদারদের বিরুদ্ধে মুসলিম সম্প্রদায়ের মর্যাদাকে সমুন্নত রেখেছেন তাদের ধন্যবাদ জানান এরদোয়ান। তিনি বলেন ফিলিস্তিনিদের নিজেদের মধ্যকার ভেদাভেদ শেষ করে তাদের মিত্রদের পদক্ষেপের ফলাফল দেখতে এগিয়ে আসতে হবে।
No comments