দেশদ্রোহের অভিযোগে বনগাঁ আদালতে লস্কর জঙ্গির ফাঁসির আদেশ
আদালত চত্বরে শেখ নঈম ওরফে শেখ সামির |
ভারতের
পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বনগাঁর একটি আদালত দেশদ্রোহিতা,
রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাসহ একাধিক অভিযোগে শেখ নঈম ওরফে শেখ সামির
নামে এক লস্কর জঙ্গির ফাঁসির আদেশ দিয়েছে। শনিবার বনগাঁ মহকুমা
আদালতের ফাস্ট ট্র্যাক-১ বিচারক বিনয়কুমার পাঠক ওই নির্দেশ দেন।
গত (মঙ্গলবার) বিচারক বিনয়কুমার পাঠক মহারাষ্ট্রের আওরঙ্গাবাদের বাসিন্দা শেখ নঈম ওরফে সামিরকে বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন।
পুলিশ সূত্রে প্রকাশ, ২০০৭ সালের এপ্রিলে বনগাঁর পেট্রাপোল সীমান্ত থেকে সীমান্ত রক্ষিবাহিনী বিএসএফ জঙ্গি সন্দেহে শেখ নঈম, মুহাম্মাদ ইউনূস, শেখ আবদুল্লাহ ও মুজাফফর আহমেদ রাঠোর নামে চারজনকে আটক করে। এদের বাড়ি মহারাষ্ট্র, কাশ্মির ও পাকিস্তানে। বনগাঁ থানার পুলিশ সেসময় তাদের গ্রেফতার করে এবং পরে সিআইডি ওই মামলার তদন্ত শুরু করে।
ওই মামলার সরকারি আইনজীবী সমীর দাস শনিবার গণমাধ্যমকে জানান, ‘শেখ সামীরের আজ সাজা ঘোষণা হয়েছে। সে ছত্তিশগড় থেকে পালিয়ে গিয়েছিল। পরে এনআইয়ের ধরা পড়ে। গত ১০ অক্টোবরে তাকে এখানে হাজির করা হয়। সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে মাত্র দুই মাস পাঁচ দিনের মধ্যে সাজা দেয়া হয়েছে। দেশদ্রোহিতার অভিযোগে তাকে ফাঁসিতে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেয়া হয়েছে। বনগাঁ সীমান্তে ২০০৭ সালে যে ঘটনা ঘটেছিল, তাতে সে লস্কর জঙ্গিদের নিয়ে এসে ভারতের গুরুত্বপূর্ণস্থান ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে। মুম্বাই, হায়দারাবাদ ও দিল্লিতে ওর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা আছে।’
আজ আদালত চত্বরে শেখ নঈম ওরফে শেখ সামির তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছে। সরকারী আইনজীবী সমীর দাস অবশ্য তার ওই দাবিকে নাকচ করে দিয়েছেন।
গত (মঙ্গলবার) বিচারক বিনয়কুমার পাঠক মহারাষ্ট্রের আওরঙ্গাবাদের বাসিন্দা শেখ নঈম ওরফে সামিরকে বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন।
পুলিশ সূত্রে প্রকাশ, ২০০৭ সালের এপ্রিলে বনগাঁর পেট্রাপোল সীমান্ত থেকে সীমান্ত রক্ষিবাহিনী বিএসএফ জঙ্গি সন্দেহে শেখ নঈম, মুহাম্মাদ ইউনূস, শেখ আবদুল্লাহ ও মুজাফফর আহমেদ রাঠোর নামে চারজনকে আটক করে। এদের বাড়ি মহারাষ্ট্র, কাশ্মির ও পাকিস্তানে। বনগাঁ থানার পুলিশ সেসময় তাদের গ্রেফতার করে এবং পরে সিআইডি ওই মামলার তদন্ত শুরু করে।
ওই মামলার সরকারি আইনজীবী সমীর দাস শনিবার গণমাধ্যমকে জানান, ‘শেখ সামীরের আজ সাজা ঘোষণা হয়েছে। সে ছত্তিশগড় থেকে পালিয়ে গিয়েছিল। পরে এনআইয়ের ধরা পড়ে। গত ১০ অক্টোবরে তাকে এখানে হাজির করা হয়। সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে মাত্র দুই মাস পাঁচ দিনের মধ্যে সাজা দেয়া হয়েছে। দেশদ্রোহিতার অভিযোগে তাকে ফাঁসিতে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেয়া হয়েছে। বনগাঁ সীমান্তে ২০০৭ সালে যে ঘটনা ঘটেছিল, তাতে সে লস্কর জঙ্গিদের নিয়ে এসে ভারতের গুরুত্বপূর্ণস্থান ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে। মুম্বাই, হায়দারাবাদ ও দিল্লিতে ওর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা আছে।’
আজ আদালত চত্বরে শেখ নঈম ওরফে শেখ সামির তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছে। সরকারী আইনজীবী সমীর দাস অবশ্য তার ওই দাবিকে নাকচ করে দিয়েছেন।
No comments