যুক্তরাজ্যে ৬৬ ভাগ ছাত্রী অবাঞ্ছিত শারীরিক স্পর্শের শিকার
যুক্তরাজ্যে
প্রতি তিন জনে একজন ছাত্রী স্কুলের পোশাক পরিহিত অবস্থায় প্রকাশ্যে যৌন
হয়রানির শিকার হন। আর প্রতি তিন জনের মধ্যে দুই জনই অবাঞ্ছিত যৌন মনোযোগের
অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন বলে চিলড্রেনস চ্যারিটি প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল ইউকে
নামের একটি সংস্থার জরিপে উঠে এসেছে। জরিপটি প্রকাশ হয়েছে বিবিসি’র এক
প্রতিবেদনে। কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেখলে নীরব দর্শকের ভমিকা পালন না
করে তৎক্ষণাৎ এর প্রতিবাদ করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
এই জরিপটি ১৪ থেকে ২১ বছর বয়সী এক হাজার টিনেজার ছাত্রীর মধ্যে চালানো হয়েছে এবং ছাত্রীদের সাক্ষাতকার নেয়া হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যে ৬৬ শতাংশ ছাত্রীর অবাঞ্ছিত যৌন মনোযোগ অথবা অবাঞ্ছিত শারীরিক স্পর্শের অভিজ্ঞতা হয়েছে। এমনকি আট বছরের শিশুও এমন দৃশ্য দেখা বা এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়ার কথা জানিয়েছে। আর তিন জনে একজন ছাত্রী স্কুলের পোশাক পরিহিত অবস্থায় অনাকাক্সিক্ষতস্পর্শ, তাকিয়ে থাকা, শিস দেয়ার মত অবাঞ্ছিত যৌন মনোযোগের শিকার হয়েছেন।
প্রতি চারজনের মধ্যে একজন ছাত্রী বলেছেন, তাদের অনুমতি না নিয়ে রাস্তায় অপরিচিত মানুষ তাদের ছবি তুলেছেন বা ভিডিও করেছেন এমন ঘটনাও ঘটেছে।
এ স¤পর্কিত সাক্ষাতকারে উনিশ বছর বয়সী এক ছাত্রী জানান, রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় আমাকে একবার গাড়ি থেকে আমাকে অনুসরণ করা হচ্ছিল। বিষয়টি বুঝতে পেরে আমি আমার মোবাইল হাতে নিয়ে তাকে বুঝানোর চেষ্টা করছিলাম যে আমাকে কেউ নিতে আসছে। আপর এক ছাত্রী জানান, এখন তার বাবা-মা তার বাড়িতে ফেরা এবং সন্ধ্যার পর বাড়ি থেকে বের হবার ব্যাপারে অনেক সতর্ক থাকেন। আঠার বছর বয়সী আরেক ছাত্রী বলেন, তিনি ভাবতেন রাস্তায় হয়রানি খুবই স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু তার বাবা তাকে বিষয়টি সম্পর্কে ¯পষ্ট ধারনা দেন।
এ জরিপে উত্ত্যক্তকারীদের প্রতিউত্তর দিতে চাইলে কিছু সে সম্পর্কিত কিছু পরামর্শ দেয়া হয়েছে। সেগুলো হলঃ
তাদের চোখের দিকে তারিয়ে কঠোর ও ¯পষ্টভাবে তাদের আচরণের নিন্দা জানান, আপনি আপনার প্রতিউত্তরের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী বা কৈফিয়তমূলক আচরণ করবেন না, উত্ত্যক্তকারী তর্কাতর্কি বা আপনাকে নিয়ে মজা করার চেষ্টা করলে সে পথে অগ্রসর হবেন না। কারণ তাদের উদ্দেশ্য অবমাননাকর ব্যবহার করাও হতে পারে। নিজের বক্তব্য শেষে সে স্থান ত্যাগ করুন। কেননা তারা কোনোভাবেই আপনার সঙ্গ পাওয়ার যোগ্য নয়।
এই জরিপটি ১৪ থেকে ২১ বছর বয়সী এক হাজার টিনেজার ছাত্রীর মধ্যে চালানো হয়েছে এবং ছাত্রীদের সাক্ষাতকার নেয়া হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যে ৬৬ শতাংশ ছাত্রীর অবাঞ্ছিত যৌন মনোযোগ অথবা অবাঞ্ছিত শারীরিক স্পর্শের অভিজ্ঞতা হয়েছে। এমনকি আট বছরের শিশুও এমন দৃশ্য দেখা বা এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়ার কথা জানিয়েছে। আর তিন জনে একজন ছাত্রী স্কুলের পোশাক পরিহিত অবস্থায় অনাকাক্সিক্ষতস্পর্শ, তাকিয়ে থাকা, শিস দেয়ার মত অবাঞ্ছিত যৌন মনোযোগের শিকার হয়েছেন।
প্রতি চারজনের মধ্যে একজন ছাত্রী বলেছেন, তাদের অনুমতি না নিয়ে রাস্তায় অপরিচিত মানুষ তাদের ছবি তুলেছেন বা ভিডিও করেছেন এমন ঘটনাও ঘটেছে।
এ স¤পর্কিত সাক্ষাতকারে উনিশ বছর বয়সী এক ছাত্রী জানান, রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় আমাকে একবার গাড়ি থেকে আমাকে অনুসরণ করা হচ্ছিল। বিষয়টি বুঝতে পেরে আমি আমার মোবাইল হাতে নিয়ে তাকে বুঝানোর চেষ্টা করছিলাম যে আমাকে কেউ নিতে আসছে। আপর এক ছাত্রী জানান, এখন তার বাবা-মা তার বাড়িতে ফেরা এবং সন্ধ্যার পর বাড়ি থেকে বের হবার ব্যাপারে অনেক সতর্ক থাকেন। আঠার বছর বয়সী আরেক ছাত্রী বলেন, তিনি ভাবতেন রাস্তায় হয়রানি খুবই স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু তার বাবা তাকে বিষয়টি সম্পর্কে ¯পষ্ট ধারনা দেন।
এ জরিপে উত্ত্যক্তকারীদের প্রতিউত্তর দিতে চাইলে কিছু সে সম্পর্কিত কিছু পরামর্শ দেয়া হয়েছে। সেগুলো হলঃ
তাদের চোখের দিকে তারিয়ে কঠোর ও ¯পষ্টভাবে তাদের আচরণের নিন্দা জানান, আপনি আপনার প্রতিউত্তরের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী বা কৈফিয়তমূলক আচরণ করবেন না, উত্ত্যক্তকারী তর্কাতর্কি বা আপনাকে নিয়ে মজা করার চেষ্টা করলে সে পথে অগ্রসর হবেন না। কারণ তাদের উদ্দেশ্য অবমাননাকর ব্যবহার করাও হতে পারে। নিজের বক্তব্য শেষে সে স্থান ত্যাগ করুন। কেননা তারা কোনোভাবেই আপনার সঙ্গ পাওয়ার যোগ্য নয়।
No comments