পরমাণু সমঝোতা ত্যাগ করা হবে ‘ভুল’: রিপাবলিকান প্রতিনিধি
মার্কিন সিনেটের সশস্ত্র বাহিনী বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান ম্যাক থর্নবেরি |
ছয়
জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে ইরানের স্বাক্ষরিত পরমাণু সমঝোতা থেকে আমেরিকাকে বের
করে নেয়ার বিরোধিতা করেছেন মার্কিন সিনেটের সশস্ত্র বাহিনী বিষয়ক কমিটির
চেয়ারম্যান ম্যাক থর্নবেরি।
তিনি বলেছেন, এ সমঝোতা থেকে বেরিয়ে যাওয়া হবে ‘ভুল সিদ্ধান্ত’ এবং তা করা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উচিত হবে না। এ ভুল সিদ্ধান্ত যাতে নেয়া না হয় সেজন্য চেষ্টা চালানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি।
থর্নবেরি রোববার আমেরিকার ফক্স নিউজকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ট্রাম্প যাতে পরমাণু সমঝোতা থেকে বেরিয়ে না যান সেজন্য তিনি তাকে পরামর্শ দেবেন। তিনি বলেন, ইরানের পরমাণু সমঝোতায় ইউরোপীয় দেশগুলো পরিবর্তন আনতে পারে কিনা- সেজন্য ট্রাম্পের উচিত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণার বিষয়টিকে আরেকটু পিছিয়ে দেয়া।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন আর এক সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে ইরানের পরমাণু সমঝোতা থেকে আমেরিকাকে বের নেয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে যাচ্ছেন তখন শীর্ষস্থানীয় মার্কিন রিপাবলিকান প্রতিনিধি এসব কথা বললেন।
ইরানের শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচির ওপর সীমাবদ্ধতা আরোপ করে দেশটির বিরুদ্ধে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার লক্ষ্যে ২০১৫ সালের জুলাই মাসে পরমাণু সমঝোতা সই হয়। এতে আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি, চীন ও রাশিয়া সই করে।
কিন্তু সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার শাসনামলে স্বাক্ষরিত পরমাণু সমঝোতায় আমেরিকার স্বার্থ রক্ষিত হয়নি- দাবি করে তাতে পরিবর্তন আনার দাবি জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, পরমাণু সমঝোতায় তার কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আনা না হলে তিনি আমেরিকাকে এ সমঝোতা থেকে বের করে নেবেন। আগামী ১২ মে তার এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
তবে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান এ ব্যাপারে নিজের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বলেছে, পরমাণু সমঝোতা যেরকম আছে সেভাবেই তা বাস্তবায়ন করতে হবে। এটিতে পরিবর্তন আনা সম্ভব নয়।
তিনি বলেছেন, এ সমঝোতা থেকে বেরিয়ে যাওয়া হবে ‘ভুল সিদ্ধান্ত’ এবং তা করা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উচিত হবে না। এ ভুল সিদ্ধান্ত যাতে নেয়া না হয় সেজন্য চেষ্টা চালানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি।
থর্নবেরি রোববার আমেরিকার ফক্স নিউজকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ট্রাম্প যাতে পরমাণু সমঝোতা থেকে বেরিয়ে না যান সেজন্য তিনি তাকে পরামর্শ দেবেন। তিনি বলেন, ইরানের পরমাণু সমঝোতায় ইউরোপীয় দেশগুলো পরিবর্তন আনতে পারে কিনা- সেজন্য ট্রাম্পের উচিত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণার বিষয়টিকে আরেকটু পিছিয়ে দেয়া।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন আর এক সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে ইরানের পরমাণু সমঝোতা থেকে আমেরিকাকে বের নেয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে যাচ্ছেন তখন শীর্ষস্থানীয় মার্কিন রিপাবলিকান প্রতিনিধি এসব কথা বললেন।
ইরানের শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচির ওপর সীমাবদ্ধতা আরোপ করে দেশটির বিরুদ্ধে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার লক্ষ্যে ২০১৫ সালের জুলাই মাসে পরমাণু সমঝোতা সই হয়। এতে আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি, চীন ও রাশিয়া সই করে।
কিন্তু সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার শাসনামলে স্বাক্ষরিত পরমাণু সমঝোতায় আমেরিকার স্বার্থ রক্ষিত হয়নি- দাবি করে তাতে পরিবর্তন আনার দাবি জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, পরমাণু সমঝোতায় তার কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আনা না হলে তিনি আমেরিকাকে এ সমঝোতা থেকে বের করে নেবেন। আগামী ১২ মে তার এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
তবে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান এ ব্যাপারে নিজের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বলেছে, পরমাণু সমঝোতা যেরকম আছে সেভাবেই তা বাস্তবায়ন করতে হবে। এটিতে পরিবর্তন আনা সম্ভব নয়।
No comments