যে বার্তা ছিল মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারির সফরে by মিজানুর রহমান
ঢাকায়
প্রায় ৩ দিন কাটিয়ে গেছেন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও নাগরিক
নিরাপত্তা বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ড. সারাহ সুয়ল ও তার টিম। সফরকালে
সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র
প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে তার। বক্তৃতা করেছেন দেশের
সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে।
মতবিনিময় করেছেন নাগরিক সমাজ ও ইএসএআইডি ঘোষিত শান্তির দূত এবং হিন্দু,
বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে। সব বৈঠকেই তার আলোচনার
বিষয়বস্তু ছিল গণতন্ত্র, মানবাধিকার পরিস্থিতি, সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ দমন তথা
সার্বিক নাগরিক নিরাপত্তা।
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টে এ বিষয়গুলোই দেখভাল করেন ড. সারাহ। বাংলাদেশে আসার আগে ব্যাংককে তিন দিন কাটিয়ে এসেছেন তিনি। এখান থেকে বৃহস্পতিবার সরাসরি ওয়াশিংটনে ফিরে গেছেন। ড. সারাহ যখন ঢাকায় ব্যস্ত ঠিক সেই সময়ে দেশটির হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এলান বার্সিনের নেতৃত্বাধীন আরেকটি টিম আসে। ওই টিমের সদস্যরা এখানে নিরাপত্তা, বিশেষ করে এভিয়েশন সিকিউরিটি নিয়ে আলোচনা করছেন। এটা এ মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। তিনি যেদিন বিমানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন সেদিনই বাংলাদেশের বিমানবন্দরের নিরাপত্তা পরিস্থিতি উন্নয়নে বৃটেন তথা পশ্চিমা দুনিয়ার বেঁধে দেয়া ডেটলাইন শেষ হয়। অবশ্য সরকার পরিস্থিতি উন্নয়নে ত্বরিত ব্যবস্থা হিসেবে বৃটেনের একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আগে চুক্তিবদ্ধ হয়। ওই প্রতিষ্ঠানটি এরই মধ্যে কাজও শুরু করেছে। মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি এবং এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারির নেতৃত্বাধীন উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দলের কাছাকাছি সময়ে ঢাকা সফর নিয়ে কূটনৈতিক অঙ্গনে বিস্তর আলোচনা চলছে।
বাংলাদেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে বৈশ্বিক উদ্বেগের মধ্যে সফর দুটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে কি বার্তার আদান-প্রদান হলো সেটিরও চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে। বিশ্লেষকরা দুটি সফরকেই তাৎপর্যপূর্ণ মনে করছেন। কারণ হিসেবে তারা মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারির ঢাকার তৎপরতাকে বিবেচনায় নিচ্ছেন। আন্ডার সেক্রেটারি ড. সারাহ সরকারি পর্যায়ে বৈঠকের আগে তরুণ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে একটি বক্তৃতা করেছেন। ওই বক্তৃতায় তিনি সন্ত্রাস বা উগ্রপন্থার উত্থানের সঙ্গে যে গণতন্ত্র চর্চা, আইনের শাসন এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার গভীর যোগসূত্র আছে, তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে তিনি তার কাজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেছেন, মাত্রাতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করে ভিন্নমত বা বিরোধীদের ঘায়েল করা, কথায় কথায় জেলে পাঠানো এবং তাদের দমিয়ে রাখার চেষ্টা করা হলে সাধারণ জনগণের মধ্যে উগ্রপন্থার দিকে ধাবিত হওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে। এটি যে এই প্রথম, মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি বললেন তা কিন্তু নয়। কাউন্টার টেরোরিজম নিয়ে কাজ করা বিশেষজ্ঞরা বরাবরই এটি বলেন। সন্ত্রাস বা উগ্রপন্থা ঠেকানোর পাশাপাশি ওই বিষবৃক্ষ যেন নতুন নতুন সম্প্রদায়কে আক্রান্ত করতে না পারে সে জন্য সমাজ বা রাষ্ট্রের সর্বস্তরে সুশাসন নিশ্চিত করার তাগিদ দিয়েছেন ওবামা প্রশাসনের ওই কর্মকর্তা।
তিনি মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং অবাধ গণতন্ত্রচর্চার সুযোগ নিশ্চিত করতে সরকারগুলোর দায়িত্বই বেশি বলে উল্লেখ করেছেন। এটি যে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লাড়াইয়ে সবচেয়ে কার্যকর দাওয়াই সেটি বোঝানোর চেষ্টা করেছেন তিনি। ঢাকা ছাড়ার পর তার বক্তৃতায় সেই অংশটিই টুইট বার্তায় তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, মত প্রকাশের স্বাধীনতা সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় কিভাবে সহায়তা করে সেটিই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বলেছেন ড. সারাহ। তিনি তার ঢাকা সফর নিয়ে একাধিক টুইট করেছেন। সেখানে হিন্দু-বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের একাধিক ছবিও পোস্ট করেছেন। তার সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে করা টুইট বার্তায় মার্কিন ওই কর্মকর্তা ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং বাংলাদেশের চমৎকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রশংসা করেছেন। তবে তার উদ্বেগ সব ধর্মের লোকজনের সুরক্ষায় সমানভাবে আইন প্রয়োগের বিষয়ে। এক বার্তায় তিনি বলেন, ধর্মীয় স্বাধীনতা সমাজগুলোকে শক্তিশালী করে। কিন্তু এটার জন্য দরকার হচ্ছে সব ধর্মের লোকজনের সমান সুরক্ষা। বাংলাদেশের ব্লগার ও ধর্মীয় সমপ্রদায়ের ওপর আক্রমণের ঘটনাগুলোর নিন্দা করেছেন তিনি।
তার মতে, এটি বাংলাদেশে ভিন্ন ধর্ম-বিশ্বাসের লোকজনের শান্তিপূর্ণ বসবাসের যে ঐতিহ্য রয়েছে তার ওপর কঠিন আঘাত। তিনি বাংলাদেশিদের গণতন্ত্র, মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে সরকারের মূল্যায়ন জানতে চেয়েছেন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায়। সেই আলোচনায় ৫ই জানুয়ারির নির্বাচন প্রসঙ্গও ছিল। ওই নির্বাচনটি বিরোধী জোট ও দলগুলোর বর্জনের কারণে একতরফা হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা অনেক দেশ এটি নিয়ে প্রশ্ন তুলে ছিল। সরকারের সঙ্গে ওই দেশগুলো কাজ করলেও নির্বাচন প্রশ্নে তাদের সেই অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে এমন কোনো ঘোষণা এখনও নেই।
আন্ডার সেক্রেটারির সঙ্গে আলোচনায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অবশ্য সরকারের অবস্থান তুলে ধরেছেন। জানিয়েছেন, ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নিলেও এখন তারা স্থানীয় সব নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। আন্ডার সেক্রেটারি এ নিয়ে কোনো বক্তব্য বা মন্তব্য না করে সরকারের ব্যাখ্যা শোনায় বেশি মনোযোগী ছিলেন বলে জানিয়েছেন ওই সব আলোচনায় অংশ নেয়া ঢাকার কর্মকর্তারা। সরকারি প্রতিনিধিরা এ সফরকে অতীতের যে কোনো সফরের চেয়ে ব্যতিক্রম এবং সম্পর্কের নতুন পথচলা হিসেবে দেখছেন। তাদের মতে, অতীতে মার্কিন কর্মকর্তারা বিরোধী দলের প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনা করলেও এবার তারা সরকারের বাইরে নাগরিক সমাজ এবং সংখ্যালঘু নেতাদের সঙ্গে আলোচনায়ই সীমাবদ্ধ ছিলেন। এটি এবারের নতুনত্ব হিসেবেও দেখছেন কেউ কেউ।
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টে এ বিষয়গুলোই দেখভাল করেন ড. সারাহ। বাংলাদেশে আসার আগে ব্যাংককে তিন দিন কাটিয়ে এসেছেন তিনি। এখান থেকে বৃহস্পতিবার সরাসরি ওয়াশিংটনে ফিরে গেছেন। ড. সারাহ যখন ঢাকায় ব্যস্ত ঠিক সেই সময়ে দেশটির হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এলান বার্সিনের নেতৃত্বাধীন আরেকটি টিম আসে। ওই টিমের সদস্যরা এখানে নিরাপত্তা, বিশেষ করে এভিয়েশন সিকিউরিটি নিয়ে আলোচনা করছেন। এটা এ মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। তিনি যেদিন বিমানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন সেদিনই বাংলাদেশের বিমানবন্দরের নিরাপত্তা পরিস্থিতি উন্নয়নে বৃটেন তথা পশ্চিমা দুনিয়ার বেঁধে দেয়া ডেটলাইন শেষ হয়। অবশ্য সরকার পরিস্থিতি উন্নয়নে ত্বরিত ব্যবস্থা হিসেবে বৃটেনের একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আগে চুক্তিবদ্ধ হয়। ওই প্রতিষ্ঠানটি এরই মধ্যে কাজও শুরু করেছে। মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি এবং এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারির নেতৃত্বাধীন উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দলের কাছাকাছি সময়ে ঢাকা সফর নিয়ে কূটনৈতিক অঙ্গনে বিস্তর আলোচনা চলছে।
বাংলাদেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে বৈশ্বিক উদ্বেগের মধ্যে সফর দুটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে কি বার্তার আদান-প্রদান হলো সেটিরও চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে। বিশ্লেষকরা দুটি সফরকেই তাৎপর্যপূর্ণ মনে করছেন। কারণ হিসেবে তারা মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারির ঢাকার তৎপরতাকে বিবেচনায় নিচ্ছেন। আন্ডার সেক্রেটারি ড. সারাহ সরকারি পর্যায়ে বৈঠকের আগে তরুণ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে একটি বক্তৃতা করেছেন। ওই বক্তৃতায় তিনি সন্ত্রাস বা উগ্রপন্থার উত্থানের সঙ্গে যে গণতন্ত্র চর্চা, আইনের শাসন এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার গভীর যোগসূত্র আছে, তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে তিনি তার কাজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেছেন, মাত্রাতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করে ভিন্নমত বা বিরোধীদের ঘায়েল করা, কথায় কথায় জেলে পাঠানো এবং তাদের দমিয়ে রাখার চেষ্টা করা হলে সাধারণ জনগণের মধ্যে উগ্রপন্থার দিকে ধাবিত হওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে। এটি যে এই প্রথম, মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি বললেন তা কিন্তু নয়। কাউন্টার টেরোরিজম নিয়ে কাজ করা বিশেষজ্ঞরা বরাবরই এটি বলেন। সন্ত্রাস বা উগ্রপন্থা ঠেকানোর পাশাপাশি ওই বিষবৃক্ষ যেন নতুন নতুন সম্প্রদায়কে আক্রান্ত করতে না পারে সে জন্য সমাজ বা রাষ্ট্রের সর্বস্তরে সুশাসন নিশ্চিত করার তাগিদ দিয়েছেন ওবামা প্রশাসনের ওই কর্মকর্তা।
তিনি মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং অবাধ গণতন্ত্রচর্চার সুযোগ নিশ্চিত করতে সরকারগুলোর দায়িত্বই বেশি বলে উল্লেখ করেছেন। এটি যে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লাড়াইয়ে সবচেয়ে কার্যকর দাওয়াই সেটি বোঝানোর চেষ্টা করেছেন তিনি। ঢাকা ছাড়ার পর তার বক্তৃতায় সেই অংশটিই টুইট বার্তায় তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, মত প্রকাশের স্বাধীনতা সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় কিভাবে সহায়তা করে সেটিই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বলেছেন ড. সারাহ। তিনি তার ঢাকা সফর নিয়ে একাধিক টুইট করেছেন। সেখানে হিন্দু-বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের একাধিক ছবিও পোস্ট করেছেন। তার সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে করা টুইট বার্তায় মার্কিন ওই কর্মকর্তা ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং বাংলাদেশের চমৎকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রশংসা করেছেন। তবে তার উদ্বেগ সব ধর্মের লোকজনের সুরক্ষায় সমানভাবে আইন প্রয়োগের বিষয়ে। এক বার্তায় তিনি বলেন, ধর্মীয় স্বাধীনতা সমাজগুলোকে শক্তিশালী করে। কিন্তু এটার জন্য দরকার হচ্ছে সব ধর্মের লোকজনের সমান সুরক্ষা। বাংলাদেশের ব্লগার ও ধর্মীয় সমপ্রদায়ের ওপর আক্রমণের ঘটনাগুলোর নিন্দা করেছেন তিনি।
তার মতে, এটি বাংলাদেশে ভিন্ন ধর্ম-বিশ্বাসের লোকজনের শান্তিপূর্ণ বসবাসের যে ঐতিহ্য রয়েছে তার ওপর কঠিন আঘাত। তিনি বাংলাদেশিদের গণতন্ত্র, মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে সরকারের মূল্যায়ন জানতে চেয়েছেন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায়। সেই আলোচনায় ৫ই জানুয়ারির নির্বাচন প্রসঙ্গও ছিল। ওই নির্বাচনটি বিরোধী জোট ও দলগুলোর বর্জনের কারণে একতরফা হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা অনেক দেশ এটি নিয়ে প্রশ্ন তুলে ছিল। সরকারের সঙ্গে ওই দেশগুলো কাজ করলেও নির্বাচন প্রশ্নে তাদের সেই অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে এমন কোনো ঘোষণা এখনও নেই।
আন্ডার সেক্রেটারির সঙ্গে আলোচনায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অবশ্য সরকারের অবস্থান তুলে ধরেছেন। জানিয়েছেন, ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নিলেও এখন তারা স্থানীয় সব নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। আন্ডার সেক্রেটারি এ নিয়ে কোনো বক্তব্য বা মন্তব্য না করে সরকারের ব্যাখ্যা শোনায় বেশি মনোযোগী ছিলেন বলে জানিয়েছেন ওই সব আলোচনায় অংশ নেয়া ঢাকার কর্মকর্তারা। সরকারি প্রতিনিধিরা এ সফরকে অতীতের যে কোনো সফরের চেয়ে ব্যতিক্রম এবং সম্পর্কের নতুন পথচলা হিসেবে দেখছেন। তাদের মতে, অতীতে মার্কিন কর্মকর্তারা বিরোধী দলের প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনা করলেও এবার তারা সরকারের বাইরে নাগরিক সমাজ এবং সংখ্যালঘু নেতাদের সঙ্গে আলোচনায়ই সীমাবদ্ধ ছিলেন। এটি এবারের নতুনত্ব হিসেবেও দেখছেন কেউ কেউ।
No comments