১৪ বছর পর দেশে ফিরলেন পাচারের শিকার ৩ নারী
ভারতে
পাচারের শিকার তিন নারীকে ১৪ বছর পর বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়েছে বিএসএফর
সদস্যরা। সোমবার বিকাল ৫টার দিকে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে তাদের তিন জনকে
বিজিবি সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করে পেট্রাপোল বিওপির বিএসএফ সদস্যরা। ফেরত
আসা ৩ নারী হলেন, খুলনার ইমান আলীর মেয়ে মাফরুজা (৩৫), ফরিদপুরের মহিম
শাহাজুদ্দিনের মেয়ে জোহরা খাতুন (৫৬) ও সাতক্ষীরার শেখ নেসার আলীর মেয়ে মনু
শেখ (৪৭)। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের ভারতের মাদার তেরেসা আশ্রয় কেন্দ্রে
রাখা হয়েছিল।
বেনাপোল চেকপোস্টের আইসিপি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার নজরুল ইসলাম জানান, ১৪ বছর আগে অবৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে এই ৩ নারী কাজের সন্ধানে দালালের মাধ্যমে ভারতে যায়। দালালরা তাদেরকে ভারতের মুম্বাই শহরের দালালদের হাতে তুলে দেয়। তারপর তাদের ভাগ্যে যা ছিল তাই হয়েছে। একপর্যায়ে মুম্বাই পুলিশ তাদের উদ্ধার করে জেল হাজতে পাঠায়। জেল জীবন শেষে তাদের ঠাঁই হয় দিল্লির মাদার তেরেসা আশ্রয় কেন্দ্রে । শেষ পর্যন্ত দুই দেশের মধ্যে চিঠি চালাচালি শেষে আজ বিকালে ৩ নারীকে বিএসএফ সদস্যরা বেনাপোল চেকপোষ্ট দিয়ে দেশে ফেরত পাঠায়। দেশে ফেরত আসা ওই ৩ নারীকে খুলনা মিশনারি অব চ্যারিটির কর্মীদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। ওই সংগঠন তাদের নিজ নিজ বাড়িতে পৌঁছে দেবে। মাদার তেরেসার কর্মকর্তা সিস্টার জুলেট এমসি জানান, তিন নারী এখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেনি। খুলনাতে তাদের চিকিৎসা শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
বেনাপোল চেকপোস্টের আইসিপি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার নজরুল ইসলাম জানান, ১৪ বছর আগে অবৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে এই ৩ নারী কাজের সন্ধানে দালালের মাধ্যমে ভারতে যায়। দালালরা তাদেরকে ভারতের মুম্বাই শহরের দালালদের হাতে তুলে দেয়। তারপর তাদের ভাগ্যে যা ছিল তাই হয়েছে। একপর্যায়ে মুম্বাই পুলিশ তাদের উদ্ধার করে জেল হাজতে পাঠায়। জেল জীবন শেষে তাদের ঠাঁই হয় দিল্লির মাদার তেরেসা আশ্রয় কেন্দ্রে । শেষ পর্যন্ত দুই দেশের মধ্যে চিঠি চালাচালি শেষে আজ বিকালে ৩ নারীকে বিএসএফ সদস্যরা বেনাপোল চেকপোষ্ট দিয়ে দেশে ফেরত পাঠায়। দেশে ফেরত আসা ওই ৩ নারীকে খুলনা মিশনারি অব চ্যারিটির কর্মীদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। ওই সংগঠন তাদের নিজ নিজ বাড়িতে পৌঁছে দেবে। মাদার তেরেসার কর্মকর্তা সিস্টার জুলেট এমসি জানান, তিন নারী এখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেনি। খুলনাতে তাদের চিকিৎসা শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
No comments