ছাত্রলীগের বিলবোর্ড দখল
ছাত্রলীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিলবোর্ডে প্রচার চালাচ্ছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। ছবিটি আজ বিকেলে কারওয়ান বাজার মোড় থেকে তোলা। ছবি: আবদুস সালাম |
সম্মেলনকে
কেন্দ্র করে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কের বাণিজ্যিক বিলবোর্ডের ওপর আত্ম
প্রচারণামূলক ব্যানার সেঁটে দিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ছাত্রলীগের
পদপ্রত্যাশী নেতারা। তাঁদের ব্যানারের কারণে ঢেকে গেছে বিভিন্ন কোম্পানির
দেওয়া বিজ্ঞাপন।
ইজারাপ্রাপ্ত বিজ্ঞাপনী সংস্থাগুলোকে নেতারা বিলবোর্ডের ভাড়া তো দেনইনি; তাঁদের অনুমতি নেওয়ারও প্রয়োজন বোধ করেননি। বিষয়টি স্বীকারও করেছেন মহানগর ছাত্রলীগের দুই অংশের সভাপতিরা। তবে তাঁরা বিলবোর্ড মালিকদের আশ্বস্ত করেছেন, সম্মেলন শেষে তাঁরা ব্যানারগুলো খুলে ফেলবেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ছাত্রলীগের ঢাকা মহানগরের একজন নেতা বলেন, ‘ভাই বোঝেন না কেন? ক্ষমতাসীন দলের একটু অনিয়ম সহ্য করতেই হবে। এটা নিয়ে লেখার কিছু নেই। সম্মেলনের পর তো ব্যানারগুলো খুলে ফেলা হবে।’
জানতে চাইলে ঢাকা উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম রবিউল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘যেসব প্রার্থী বিলবোর্ডের ওপরে ব্যানার লাগিয়েছেন তারা কোনো অনুমতি নেয়নি। নিজ দায়িত্বে লাগিয়েছে। তবে সম্মেলনের পরের দিনই সব ব্যানার খুলে ফেলা হবে।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি আনিসুর রহমান (আনিস) প্রথম আলোকে বলেন, ‘সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রচার চালাচ্ছেন। সম্মেলনের পর এটা তারা খুলে ফেলবেন। এ জন্য আমরা অনুমতি নেইনি, কেউ আমাদের অনুমতিও দেয়নি।’
ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের বিভিন্ন সারির নেতারা রাজধানীর মিরপুর রোড, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার নীলক্ষেত মোড়, কার্জন হল, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তন এলাকা, ধানমন্ডি, মতিঝিল, দৈনিক বাংলা, পল্টনসহ বিভিন্ন এলাকায় বিলবোর্ডের ওপর ব্যানার লাগানো দেখা গেছে।
ছাত্রলীগের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সম্মেলন ২৮ মে বৃহস্পতিবার রাজধানীর কলাবাগান মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে প্রধান অতিথি থাকবেন বাণিজ্যমন্ত্রী ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি তোফায়েল আহমেদ। আর ঢাকা মহানগরর দক্ষিণের সম্মেলনে হবে ৩০ মে শনিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে। সেখানে প্রধান অতিথি থাকবেন ছাত্রলীগের আরেক সাবেক সভাপতি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
ইজারাপ্রাপ্ত বিজ্ঞাপনী সংস্থাগুলোকে নেতারা বিলবোর্ডের ভাড়া তো দেনইনি; তাঁদের অনুমতি নেওয়ারও প্রয়োজন বোধ করেননি। বিষয়টি স্বীকারও করেছেন মহানগর ছাত্রলীগের দুই অংশের সভাপতিরা। তবে তাঁরা বিলবোর্ড মালিকদের আশ্বস্ত করেছেন, সম্মেলন শেষে তাঁরা ব্যানারগুলো খুলে ফেলবেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ছাত্রলীগের ঢাকা মহানগরের একজন নেতা বলেন, ‘ভাই বোঝেন না কেন? ক্ষমতাসীন দলের একটু অনিয়ম সহ্য করতেই হবে। এটা নিয়ে লেখার কিছু নেই। সম্মেলনের পর তো ব্যানারগুলো খুলে ফেলা হবে।’
জানতে চাইলে ঢাকা উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম রবিউল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘যেসব প্রার্থী বিলবোর্ডের ওপরে ব্যানার লাগিয়েছেন তারা কোনো অনুমতি নেয়নি। নিজ দায়িত্বে লাগিয়েছে। তবে সম্মেলনের পরের দিনই সব ব্যানার খুলে ফেলা হবে।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি আনিসুর রহমান (আনিস) প্রথম আলোকে বলেন, ‘সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রচার চালাচ্ছেন। সম্মেলনের পর এটা তারা খুলে ফেলবেন। এ জন্য আমরা অনুমতি নেইনি, কেউ আমাদের অনুমতিও দেয়নি।’
ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের বিভিন্ন সারির নেতারা রাজধানীর মিরপুর রোড, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার নীলক্ষেত মোড়, কার্জন হল, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তন এলাকা, ধানমন্ডি, মতিঝিল, দৈনিক বাংলা, পল্টনসহ বিভিন্ন এলাকায় বিলবোর্ডের ওপর ব্যানার লাগানো দেখা গেছে।
ছাত্রলীগের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সম্মেলন ২৮ মে বৃহস্পতিবার রাজধানীর কলাবাগান মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে প্রধান অতিথি থাকবেন বাণিজ্যমন্ত্রী ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি তোফায়েল আহমেদ। আর ঢাকা মহানগরর দক্ষিণের সম্মেলনে হবে ৩০ মে শনিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে। সেখানে প্রধান অতিথি থাকবেন ছাত্রলীগের আরেক সাবেক সভাপতি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
No comments