বদলে দাও বদলে যাও মিছিল-ব্লগ থেকে...
নির্বাচিত প্রস্তাব চুরি-ডাকাতি বা খুনের চেয়ে ইভ টিজিং কোনো দিক দিয়ে কম নয়। এর কারণে দেশের বহু মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। তাই কিশোর থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত, সবাইকে এটা বোঝাতে হবে যে এটি কত জঘন্য অপরাধ। যারা এই অপরাধের সঙ্গে জড়িত, তারা ভালো পথে ফিরে আসবে। আর যারা জড়িত নয়, তারাও বাকিদের বোঝাবে।
এই কাউন্সেলিং-সুবিধা আমরা সবাইকে বিনা মূল্যে দেব। আর এর জন্যও আমাদের সরকার বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রয়োজন নেই। এই সেবা আমরা ‘বন্ধুসভা’র মাধ্যমে খুব সহজেই করতে পারি। যদি এই লেখা বন্ধুসভার বন্ধু পড়ে থাকেন, আশা করব অতি দ্রুত যথাযথ কর্মসূচি গ্রহণ করবেন।
সেহজাদ সিকান্দার
badsha_eee@yahoo.com
সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আমাদের সবারই কিছু করার আছে। এখানে নতুন প্রজন্মের মেধাবী প্রকৌশলীদের অবশ্যই কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। এ ছাড়া রাজনীতিবিদদের পরিবহন-ব্যবসা থেকে সরে আসা জরুরি। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়ার মতো নয়। আমাদের উচিত, যাত্রী হিসেবে অনিয়মের তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করা। আমি একা না পারি। তবে সঠিক কথা বললে জনমত গড়তে সময় লাগে না, সেটা ভোটকেন্দ্রে হোক আর যাত্রীভরা বাসে হোক।
ডি এম সিরাজ
dmseraj@yahoo.com
নির্বাচিত মন্তব্য
বাংলাদেশের মহাসড়গুলিতে দিন দিন যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু সে তুলনায় সড়কের মান উন্নয়ন করা হচ্ছে না। সেই পূর্বের অবস্থাতেই রয়ে গেছে। এজন্য চার ঘন্টার যাত্রাপথ এখন দশ ঘন্টা লাগছে। সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে হলে সর্বপ্রথম মহাসড়কগুলোর বিজ্ঞানভিত্তিক সংস্কার প্রয়োজন। কোন চালক চায় না যে তার বাহনটি দুর্ঘটনায় পড়ুক। মহাসড়কের বেহাল দশা চালকের মানসিক অবস্থাকে মারাত্মকভাবে অসুস্থ করে তোলে। এই মানসিক দিকটির কথা কেউ গুরুত্ব দিচ্ছেনা। অথচ এটি অত্যন্ত জরুরি বিষয়। সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধের ক্ষেত্রে আইন আরও কঠোর করা অপরিহার্য।
মোস্তফা নিরব
mastofanirob@gmail.com
পড়াশোনায় ফাঁকিবাজি কমবেশি সব ছাত্রই করে, এটা শুধু নিজের ইচ্ছেতেই হয়। কিন্তু এখন তো মনে হচ্ছে রাষ্ট্রের ইচ্ছায় ফাঁকিবাজি করতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস যাই, ক্লাস হয় তিন ঘণ্টা আর যেতে-আসতে লেগে যাচ্ছে পাঁচ ঘণ্টা। যদি দূরত্ব বেশি হতো, মনকে বোঝাতে পারতাম। এখন মনে হচ্ছে, রাষ্ট্রের ইচ্ছায় প্রতিদিন রাজপথে ঘোরাঘুরি করি।
সাজ্জাদ হোসাইন
নিজের মত দিন.... ব্লগে
www.bodlejaobodledao.com
চলতি বিষয়—
গণমাধ্যমে শিশুদের জন্য বাংলায়বিনোদন চাই
ইভ টিজিংমুক্ত বাংলাদেশ চাই
সড়ক দুর্ঘটনা কি চলতেই থাকবে?
সেহজাদ সিকান্দার
badsha_eee@yahoo.com
সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আমাদের সবারই কিছু করার আছে। এখানে নতুন প্রজন্মের মেধাবী প্রকৌশলীদের অবশ্যই কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। এ ছাড়া রাজনীতিবিদদের পরিবহন-ব্যবসা থেকে সরে আসা জরুরি। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়ার মতো নয়। আমাদের উচিত, যাত্রী হিসেবে অনিয়মের তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করা। আমি একা না পারি। তবে সঠিক কথা বললে জনমত গড়তে সময় লাগে না, সেটা ভোটকেন্দ্রে হোক আর যাত্রীভরা বাসে হোক।
ডি এম সিরাজ
dmseraj@yahoo.com
নির্বাচিত মন্তব্য
বাংলাদেশের মহাসড়গুলিতে দিন দিন যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু সে তুলনায় সড়কের মান উন্নয়ন করা হচ্ছে না। সেই পূর্বের অবস্থাতেই রয়ে গেছে। এজন্য চার ঘন্টার যাত্রাপথ এখন দশ ঘন্টা লাগছে। সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে হলে সর্বপ্রথম মহাসড়কগুলোর বিজ্ঞানভিত্তিক সংস্কার প্রয়োজন। কোন চালক চায় না যে তার বাহনটি দুর্ঘটনায় পড়ুক। মহাসড়কের বেহাল দশা চালকের মানসিক অবস্থাকে মারাত্মকভাবে অসুস্থ করে তোলে। এই মানসিক দিকটির কথা কেউ গুরুত্ব দিচ্ছেনা। অথচ এটি অত্যন্ত জরুরি বিষয়। সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধের ক্ষেত্রে আইন আরও কঠোর করা অপরিহার্য।
মোস্তফা নিরব
mastofanirob@gmail.com
পড়াশোনায় ফাঁকিবাজি কমবেশি সব ছাত্রই করে, এটা শুধু নিজের ইচ্ছেতেই হয়। কিন্তু এখন তো মনে হচ্ছে রাষ্ট্রের ইচ্ছায় ফাঁকিবাজি করতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস যাই, ক্লাস হয় তিন ঘণ্টা আর যেতে-আসতে লেগে যাচ্ছে পাঁচ ঘণ্টা। যদি দূরত্ব বেশি হতো, মনকে বোঝাতে পারতাম। এখন মনে হচ্ছে, রাষ্ট্রের ইচ্ছায় প্রতিদিন রাজপথে ঘোরাঘুরি করি।
সাজ্জাদ হোসাইন
নিজের মত দিন.... ব্লগে
www.bodlejaobodledao.com
চলতি বিষয়—
গণমাধ্যমে শিশুদের জন্য বাংলায়বিনোদন চাই
ইভ টিজিংমুক্ত বাংলাদেশ চাই
সড়ক দুর্ঘটনা কি চলতেই থাকবে?
No comments