মহাসমাবেশ থেকে জোট সম্প্রসারণের ঘোষণা দেবেন খালেদা জিয়া
১২ মার্চের মহাসমাবেশ থেকে সরকারের বিরুদ্ধে আলটিমেটাম দেওয়ার পাশাপাশি চারদলীয় জোট সম্প্রসারণের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। গতকাল বুধবার রাতে গুলশানের কার্যালয়ে জোটের শরিক, সমমনা দল ও এলডিপির শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে প্রথমে জোটের শরিক দল, দ্বিতীয় পর্যায়ে সমমনা দল এবং শেষে এলডিপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক হয়। বৈঠকে জোট সম্প্রসারণের ব্যাপারে একটি ঘোষণাপত্র তৈরি করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রটি পাঠ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ঘোষণাপত্রে কিছু সংশোধনীও আনা হয়েছে। জোটের নাম জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট কিংবা জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট হতে পারে। তবে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে চূড়ান্ত করে একটি খসড়া তৈরি করা হবে। ওই খসড়াপত্রে ১১ মার্চ আবার জোটের শরিক, সমমনা দল ও এলডিপির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন খালেদা জিয়া। ওই দিন ঘোষণাপত্রে সবাই স্বাক্ষর করবেন। সব দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা স্বাক্ষরের পর ১২ মার্চ সমাবেশ থেকে চারদলীয় জোট সম্প্রসারণের ঘোষণা দেবেন খালেদা জিয়া। অনুষ্ঠিত বৈঠকে অংশ নেওয়া নেতারা এ তথ্য জানান।
বৈঠক শেষে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা আবদুস সুবহান সাংবাদিকদের বলেন, 'জোট সস্প্রসারণের খসড়া ঘোষণাপত্র নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা কিছু পরামর্শ দিয়েছি। আগামী ১২ মার্চ চারদলীয় জোট সম্প্রসারণের ঘোষণা আসবে।'
অন্য শরিক বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, নতুন কর্মসূচি নিয়ে এবং সরকারকে আলটিমেটাম দেওয়া হবে কি না, সমাবেশে সরকার বাধা দিলে তাৎক্ষণিক কী কী কর্মসূচি দেওয়া যায় ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
গতকালের বৈঠকে এলডিপি নেতাদের মধ্যে ছিলেন এলডিপির সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য রেদোয়ান আহমেদ, মহাসচিব জাহানারা বেগম ও যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম। চারদলীয় ঐক্যজোটের শরিক দলের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা আবদুস সুবহান, নির্বাহী পরিষদের সদস্য মিয়া গোলাম পরওয়ার, আবদুল্লাহ মো. তাহের, নুরুল ইসলাম বুলবুল, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, মহাসচিব শামীম আল মামুন, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আবদুল লতিফ নেজামী, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মো. ফয়েজুল্লাহ, কেন্দ্রীয় নেতা আলতাফ হোসাইন, খেলাফত মজলিসের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইসহাক, মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদের, জমিয়তে উলামা ইসলামীর মহাসচিব মুফতি মো. ওয়াক্কাস প্রমুখ।
বৈঠকের পর আন্দালিব রহমান পার্থ জানান, চারদলীয় জোটে নতুন দল অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এর নাম পরিবর্তন হবে। বৈঠকে জাতীয়তাবাদী জোট, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টসহ বেশ কয়েকটি নামের প্রস্তাব এসেছে। তবে নাম চূড়ান্ত করার ব্যাপারটি বিএনপি চেয়ারপারসনের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মহাসমাবেশে বাধা দিলে কর্মসূচি কী হবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। তিনি জানান, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মানতে সরকারের বিরুদ্ধে কর্মসূচি এবং কী ধরনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হবে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
এ ছাড়া বৈঠকে আগামী মাসে এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়টিও মাথায় রেখে আন্দোলনের কর্মসূচির ব্যাপারে নেতারা আলোচনা করেন বলে সূত্র জানায়।
সমমনা দল ১০টি সংগঠনের নেতাদের মধ্যে ছিলেন ন্যাশনাল পিপলস পার্টির শেখ শওকত হোসেন নিলু, ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, এম অহিদুর রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, লুৎফর রহমান, ইসলামিক পার্টির আবদুল মবিন, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির খন্দকার গোলাম মূর্তজা, আলমগীর মজুমদার, ন্যাপের জেবেল রহমান গানি, গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, ন্যাপ-ভাসানীর মুসলিম লীগের এম কামরুজ্জামান খান প্রমুখ। এসব বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
বৈঠক শেষে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা আবদুস সুবহান সাংবাদিকদের বলেন, 'জোট সস্প্রসারণের খসড়া ঘোষণাপত্র নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা কিছু পরামর্শ দিয়েছি। আগামী ১২ মার্চ চারদলীয় জোট সম্প্রসারণের ঘোষণা আসবে।'
অন্য শরিক বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, নতুন কর্মসূচি নিয়ে এবং সরকারকে আলটিমেটাম দেওয়া হবে কি না, সমাবেশে সরকার বাধা দিলে তাৎক্ষণিক কী কী কর্মসূচি দেওয়া যায় ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
গতকালের বৈঠকে এলডিপি নেতাদের মধ্যে ছিলেন এলডিপির সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য রেদোয়ান আহমেদ, মহাসচিব জাহানারা বেগম ও যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম। চারদলীয় ঐক্যজোটের শরিক দলের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা আবদুস সুবহান, নির্বাহী পরিষদের সদস্য মিয়া গোলাম পরওয়ার, আবদুল্লাহ মো. তাহের, নুরুল ইসলাম বুলবুল, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, মহাসচিব শামীম আল মামুন, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আবদুল লতিফ নেজামী, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মো. ফয়েজুল্লাহ, কেন্দ্রীয় নেতা আলতাফ হোসাইন, খেলাফত মজলিসের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইসহাক, মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদের, জমিয়তে উলামা ইসলামীর মহাসচিব মুফতি মো. ওয়াক্কাস প্রমুখ।
বৈঠকের পর আন্দালিব রহমান পার্থ জানান, চারদলীয় জোটে নতুন দল অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এর নাম পরিবর্তন হবে। বৈঠকে জাতীয়তাবাদী জোট, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টসহ বেশ কয়েকটি নামের প্রস্তাব এসেছে। তবে নাম চূড়ান্ত করার ব্যাপারটি বিএনপি চেয়ারপারসনের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মহাসমাবেশে বাধা দিলে কর্মসূচি কী হবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। তিনি জানান, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মানতে সরকারের বিরুদ্ধে কর্মসূচি এবং কী ধরনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হবে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
এ ছাড়া বৈঠকে আগামী মাসে এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়টিও মাথায় রেখে আন্দোলনের কর্মসূচির ব্যাপারে নেতারা আলোচনা করেন বলে সূত্র জানায়।
সমমনা দল ১০টি সংগঠনের নেতাদের মধ্যে ছিলেন ন্যাশনাল পিপলস পার্টির শেখ শওকত হোসেন নিলু, ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, এম অহিদুর রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, লুৎফর রহমান, ইসলামিক পার্টির আবদুল মবিন, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির খন্দকার গোলাম মূর্তজা, আলমগীর মজুমদার, ন্যাপের জেবেল রহমান গানি, গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, ন্যাপ-ভাসানীর মুসলিম লীগের এম কামরুজ্জামান খান প্রমুখ। এসব বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
No comments