ক্ষমতাসীন দলের শোভাযাত্রায় সচিবালয়ের কর্মচারীরা
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে সরকারি দল আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত গতকাল বুধবারের শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছেন সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তবে এ বিষয়ে আগেই গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ায় তাঁরা সচিবালয়ের ফটক থেকে মিছিল নিয়ে বের হননি।
গতকাল দুপুর আড়াইটার দিকে দুটি ব্যানার গুটিয়ে নিয়ে হাইকোর্টের প্রধান ফটকের সামনে এসে একত্র হন বেশ কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী। সেখান থেকে ব্যানার উঁচিয়ে মিছিল করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যান তাঁরা। ব্যানার দুটি ছিল ‘বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদ’ এবং ‘বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী ঐক্য পরিষদ’-এর নামে।
বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদের সদস্যসচিব মো. রুহুল আমিন, সচিবালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি হীরণ মিয়াসহ নেতারা ওই মিছিলে নেতৃত্ব দেন। হীরণ মিয়া প্রথম আলোকে বলেন, তাঁকে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। আবারও বিএনপি ক্ষমতায় এলে একই কাজ করবে বলে তাঁর আশঙ্কা। তাই রাখঢাক করে কোনো লাভ নেই বলে জানান তিনি।
ক্ষমতাসীন দলের শোভাযাত্রায় সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অংশ নেওয়ার বিষয়ে গত সোমবার সচিবালয়ে একটি প্রস্তুতি সভা হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর একজন একান্ত সচিব, যিনি একজন উপসচিব মর্যাদার কর্মকর্তা। শোভাযাত্রায় যোগ দেওয়ার কারণে গতকাল দুপুরের পর থেকে সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা কমতে থাকে। একাধিক কর্মচারী জানান, প্রায় সব মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীরা শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়ার জন্য আগে আগে দপ্তর ছেড়েছেন। তাই কর্মচারীরাও অনেকে শোভাযাত্রায় গেছেন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের এক কর্মচারী বলেন, অনেক কর্মচারী মিছিলে অংশ নেওয়ার কথা বলে আগেভাগে বাসায়ও চলে গেছেন।
শোভাযাত্রায় অংশ নিতে রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংকগুলোর কর্মচারীরাও দলবেঁধে অফিস ত্যাগ করেছেন। দুপুরের পরই বিভিন্ন ব্যাংকের শাখাগুলো খালি হতে থাকে।
বেলা দুইটার দিকে জনতা ব্যাংক সিবিএর ব্যানারে একটি মিছিল যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। মিছিলে অংশ নেওয়া ইসমাইল বলেন, প্রধান কার্যালয়সহ ঢাকার আশপাশ থেকে তাঁদের ব্যাংকের প্রায় দেড় হাজার কর্মচারী শোভাযাত্রায় এসেছেন। মাহবুবুল হক নামে আরেক কর্মচারী জানান, মিছিলে আসার জন্য মৌখিকভাবে শ্রমিকনেতারা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বলে ছুটির ব্যবস্থা করেছেন।
বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদের সদস্যসচিব মো. রুহুল আমিন, সচিবালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি হীরণ মিয়াসহ নেতারা ওই মিছিলে নেতৃত্ব দেন। হীরণ মিয়া প্রথম আলোকে বলেন, তাঁকে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। আবারও বিএনপি ক্ষমতায় এলে একই কাজ করবে বলে তাঁর আশঙ্কা। তাই রাখঢাক করে কোনো লাভ নেই বলে জানান তিনি।
ক্ষমতাসীন দলের শোভাযাত্রায় সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অংশ নেওয়ার বিষয়ে গত সোমবার সচিবালয়ে একটি প্রস্তুতি সভা হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর একজন একান্ত সচিব, যিনি একজন উপসচিব মর্যাদার কর্মকর্তা। শোভাযাত্রায় যোগ দেওয়ার কারণে গতকাল দুপুরের পর থেকে সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা কমতে থাকে। একাধিক কর্মচারী জানান, প্রায় সব মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীরা শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়ার জন্য আগে আগে দপ্তর ছেড়েছেন। তাই কর্মচারীরাও অনেকে শোভাযাত্রায় গেছেন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের এক কর্মচারী বলেন, অনেক কর্মচারী মিছিলে অংশ নেওয়ার কথা বলে আগেভাগে বাসায়ও চলে গেছেন।
শোভাযাত্রায় অংশ নিতে রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংকগুলোর কর্মচারীরাও দলবেঁধে অফিস ত্যাগ করেছেন। দুপুরের পরই বিভিন্ন ব্যাংকের শাখাগুলো খালি হতে থাকে।
বেলা দুইটার দিকে জনতা ব্যাংক সিবিএর ব্যানারে একটি মিছিল যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। মিছিলে অংশ নেওয়া ইসমাইল বলেন, প্রধান কার্যালয়সহ ঢাকার আশপাশ থেকে তাঁদের ব্যাংকের প্রায় দেড় হাজার কর্মচারী শোভাযাত্রায় এসেছেন। মাহবুবুল হক নামে আরেক কর্মচারী জানান, মিছিলে আসার জন্য মৌখিকভাবে শ্রমিকনেতারা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বলে ছুটির ব্যবস্থা করেছেন।
No comments