বড় ধরনের অগ্রগতি ছাড়াই শেষ হলো ভারত-পাকিস্তান আলোচনা
ইসলামাবাদে গতকাল শুক্রবার ভারত-পাকিস্তান শান্তি আলোচনার আরেক দফা শেষ হয়েছে কোনো বড় ধরনের অগ্রগতি ছাড়াই। শুধু আগামী মাসে নয়াদিল্লিতে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের সিদ্ধান্তই হয়েছে এই দফার আলোচনায়।
দুই দিনের আলোচনায় পাকিস্তানের পক্ষে নেতৃত্ব দেন সে দেশের পররাষ্ট্রসচিব সালমান বশির এবং ভারতের পক্ষে সে দেশের পররাষ্ট্রসচিব নিরুপমা রাও। দুই দেশের শীর্ষ পর্যায়ের কূটনীতিকেরা এতে যোগ দেন।
বৈঠক শেষে গতকাল একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আগামী জুলাইয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের প্রস্তুতি হিসেবে এর আগে নয়াদিল্লিতে আরেকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। তবে ওই বৈঠকের তারিখ নির্ধারিত হয়নি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আলোচনা খুবই খোলামেলা ও আন্তরিক হয়েছে। গঠনমূলক এই আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে দুই পক্ষই আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
এ ছাড়া বিরোধপূর্ণ কাশ্মীর সীমান্ত বরাবর বাণিজ্য ও ভ্রমণ বাড়ানোসহ পারমাণবিক বিষয়ে পারস্পরিক আস্থা বিনির্মাণে একমত হয়েছে দেশ দুটি। পাকিস্তানের দ্য নেশন ও ডন পত্রিকা জানায়, উভয় পক্ষ পরস্পরের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণা থেকে বিরত থাকতেও রাজি হয়েছে।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে একসঙ্গে দেখা গেছে দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিবকে। বৈঠক শেষে উভয় পক্ষের আলাদাভাবে সংবাদ সম্মেলন করার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তাঁরা একসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
বিবৃতিতে দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ভারত ও পাকিস্তান তাদের পারমাণবিক ও প্রচলিত অস্ত্র বিষয়ে পারস্পরিক আস্থা গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাবে।
বিতর্কিত কাশ্মীর বিষয় নিয়ে আড়াই বছরের মধ্যে বৃহস্পতিবার প্রথম এই আনুষ্ঠানিক বৈঠকে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব নিরুপমা রাও এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব সালমান বশির আলোচনা করেন। এ আলোচনা হয়েছে গঠনমূলক এবং সৌহার্দ্যপূর্ণ।
দুই দেশের মধ্যে আস্থা ও বিশ্বাস গড়ে তোলা এবং শান্তি ও নিরাপত্তায় অগ্রগতির জন্য অতিরিক্ত পদক্ষেপ নিতে বিশেষজ্ঞদের একটি বৈঠক হবে বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে রাও বলেছেন, ‘আমাদের জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণকে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ, ভ্রমণ এবং বাণিজ্য করতে দিতে সহায়তা করা উচিত।’
জম্মু-কাশ্মীর ছাড়াও সন্ত্রাস ও নিরাপত্তা নিয়ে দুই সচিব আলোচনা করেছেন। এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে আগামী মাসে পাক-ভারত পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনার পট প্রস্তুত হলো।
১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার পর থেকেই বিরোধপূর্ণ কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিভক্ত হয়ে পড়ে। কাশ্মীর নিয়ে দুই দেশের মধ্যে দুবার যুদ্ধ হয়েছে।
দুই দিনের আলোচনায় পাকিস্তানের পক্ষে নেতৃত্ব দেন সে দেশের পররাষ্ট্রসচিব সালমান বশির এবং ভারতের পক্ষে সে দেশের পররাষ্ট্রসচিব নিরুপমা রাও। দুই দেশের শীর্ষ পর্যায়ের কূটনীতিকেরা এতে যোগ দেন।
বৈঠক শেষে গতকাল একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আগামী জুলাইয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের প্রস্তুতি হিসেবে এর আগে নয়াদিল্লিতে আরেকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। তবে ওই বৈঠকের তারিখ নির্ধারিত হয়নি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আলোচনা খুবই খোলামেলা ও আন্তরিক হয়েছে। গঠনমূলক এই আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে দুই পক্ষই আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
এ ছাড়া বিরোধপূর্ণ কাশ্মীর সীমান্ত বরাবর বাণিজ্য ও ভ্রমণ বাড়ানোসহ পারমাণবিক বিষয়ে পারস্পরিক আস্থা বিনির্মাণে একমত হয়েছে দেশ দুটি। পাকিস্তানের দ্য নেশন ও ডন পত্রিকা জানায়, উভয় পক্ষ পরস্পরের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণা থেকে বিরত থাকতেও রাজি হয়েছে।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে একসঙ্গে দেখা গেছে দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিবকে। বৈঠক শেষে উভয় পক্ষের আলাদাভাবে সংবাদ সম্মেলন করার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তাঁরা একসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
বিবৃতিতে দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ভারত ও পাকিস্তান তাদের পারমাণবিক ও প্রচলিত অস্ত্র বিষয়ে পারস্পরিক আস্থা গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাবে।
বিতর্কিত কাশ্মীর বিষয় নিয়ে আড়াই বছরের মধ্যে বৃহস্পতিবার প্রথম এই আনুষ্ঠানিক বৈঠকে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব নিরুপমা রাও এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব সালমান বশির আলোচনা করেন। এ আলোচনা হয়েছে গঠনমূলক এবং সৌহার্দ্যপূর্ণ।
দুই দেশের মধ্যে আস্থা ও বিশ্বাস গড়ে তোলা এবং শান্তি ও নিরাপত্তায় অগ্রগতির জন্য অতিরিক্ত পদক্ষেপ নিতে বিশেষজ্ঞদের একটি বৈঠক হবে বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে রাও বলেছেন, ‘আমাদের জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণকে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ, ভ্রমণ এবং বাণিজ্য করতে দিতে সহায়তা করা উচিত।’
জম্মু-কাশ্মীর ছাড়াও সন্ত্রাস ও নিরাপত্তা নিয়ে দুই সচিব আলোচনা করেছেন। এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে আগামী মাসে পাক-ভারত পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনার পট প্রস্তুত হলো।
১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার পর থেকেই বিরোধপূর্ণ কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিভক্ত হয়ে পড়ে। কাশ্মীর নিয়ে দুই দেশের মধ্যে দুবার যুদ্ধ হয়েছে।
No comments