গ্রিসের জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবে ইইউ
আর্থিক সংকট মোকাবিলায় গ্রিসকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়ার বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নেতারা। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট হোসে ম্যানুয়েল বারোসো বলেছেন, প্রয়োজনীয় সবকিছু করতে ইইউয়ের নেতারা সত্যিই আন্তরিক। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ইইউয়ের শীর্ষ সম্মেলনের প্রথম দিন শেষে গত বৃহস্পতিবার বারোসো এ কথা বলেন।
ইইউয়ের কাছ থেকে আর্থিক সহযোগিতা পেতে হলে গ্রিসের পার্লামেন্টকে আগামী সপ্তাহে নতুন করে ব্যয় সংকোচন আইন পাস করতে হবে। আগামী পাঁচ বছরে দুই হাজার ৮০০ কোটি ইউরো ব্যয় সংকোচনের পরিকল্পনা করছে গ্রিস সরকার।
এই ব্যয় সংকোচন পরিকল্পনা যদি পার্লামেন্ট অনুমোদন দেয়, তবেই ইইউয়ের দেশগুলো ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে আর্থিক সহযোগিতা প্যাকেজ হিসেবে পাওয়া ১১ হাজার কোটি ইউরোর পরবর্তী কিস্তি এক হাজার ২০০ কোটি ইউরো পাবে গ্রিস সরকার। এই অর্থ না পেলে গ্রিস তাদের ঋণের পরবর্তী কিস্তি দিতে পারবে বলে মনে হয় না। আগামী জুলাইয়ের মাঝামাঝি নাগাদ এ কিস্তি দেওয়ার কথা। তবে অর্থনীতিবিদদের অনেকে বলছেন, এখন পারলেও ভবিষ্যতে ঋণের কিস্তি পরিশোধ করা গ্রিসের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে।
সম্মেলনের প্রথম দিন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট হারম্যান ভন রমপি বলেছেন, গ্রিসের অর্থ পাওয়ার বিষয়টি আরও সহজ করতে কাজ করছে ইইউ।
তবে এর আগে লুক্সেমবার্গের প্রধানমন্ত্রী জ্য-ক্লদ জাঙ্কার ইইউয়ের আর্থিক পুনরুদ্ধার প্যাকেজের সহযোগিতা পাওয়ার জন্য সব ধরনের শর্ত পূরণ করার জন্য এথেন্সের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘সব শর্ত অবশ্যই পূরণ করতে হবে। গ্রিস যদি তা করে, তাহলে আমরাও আমাদের দিক থেকে যা করার, সবকিছু করব।’
গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী জর্জ পাপান্দ্রু জানান, আগামী সপ্তাহে পার্লামেন্টে ব্যয় সংকোচননীতি পাস করানোর ক্ষেত্রে তাঁরা কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আন্তরিকভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা যাতে অব্যাহত থাকে, তা আমরা করব।
ইইউয়ের কাছ থেকে আর্থিক সহযোগিতা পেতে হলে গ্রিসের পার্লামেন্টকে আগামী সপ্তাহে নতুন করে ব্যয় সংকোচন আইন পাস করতে হবে। আগামী পাঁচ বছরে দুই হাজার ৮০০ কোটি ইউরো ব্যয় সংকোচনের পরিকল্পনা করছে গ্রিস সরকার।
এই ব্যয় সংকোচন পরিকল্পনা যদি পার্লামেন্ট অনুমোদন দেয়, তবেই ইইউয়ের দেশগুলো ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে আর্থিক সহযোগিতা প্যাকেজ হিসেবে পাওয়া ১১ হাজার কোটি ইউরোর পরবর্তী কিস্তি এক হাজার ২০০ কোটি ইউরো পাবে গ্রিস সরকার। এই অর্থ না পেলে গ্রিস তাদের ঋণের পরবর্তী কিস্তি দিতে পারবে বলে মনে হয় না। আগামী জুলাইয়ের মাঝামাঝি নাগাদ এ কিস্তি দেওয়ার কথা। তবে অর্থনীতিবিদদের অনেকে বলছেন, এখন পারলেও ভবিষ্যতে ঋণের কিস্তি পরিশোধ করা গ্রিসের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে।
সম্মেলনের প্রথম দিন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট হারম্যান ভন রমপি বলেছেন, গ্রিসের অর্থ পাওয়ার বিষয়টি আরও সহজ করতে কাজ করছে ইইউ।
তবে এর আগে লুক্সেমবার্গের প্রধানমন্ত্রী জ্য-ক্লদ জাঙ্কার ইইউয়ের আর্থিক পুনরুদ্ধার প্যাকেজের সহযোগিতা পাওয়ার জন্য সব ধরনের শর্ত পূরণ করার জন্য এথেন্সের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘সব শর্ত অবশ্যই পূরণ করতে হবে। গ্রিস যদি তা করে, তাহলে আমরাও আমাদের দিক থেকে যা করার, সবকিছু করব।’
গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী জর্জ পাপান্দ্রু জানান, আগামী সপ্তাহে পার্লামেন্টে ব্যয় সংকোচননীতি পাস করানোর ক্ষেত্রে তাঁরা কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আন্তরিকভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা যাতে অব্যাহত থাকে, তা আমরা করব।
No comments