ভেনেজুয়েলার সাবেক প্রেসিডেন্ট পেরেজের জীবনাবসান
ভেনেজুয়েলার সাবেক প্রেসিডেন্ট কার্লোস আন্দ্রেস পেরেজ (৮৮) আর নেই। গত শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের মিয়ামির একটি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
পেরেজের মেয়ে মারিয়া ফ্র্যান্সিয়ার বরাত দিয়ে ভেনেজুয়েলার টেলিভিশন নেটওয়ার্ক গ্লোবোভিশন এ তথ্য জানায়।
পেরেজ ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৯ এবং ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত দুই মেয়াদে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ছিলেন। প্রথম দফায় প্রেসিডেন্ট থাকাকালে দেশটির তেলশিল্পের জাতীয়করণ করে পেরেজ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। এ সময় তাঁকে ‘সৌদি ভেনেজুয়েলা’ নামে ডাকা হতো।
১৯৮৯ সালে পেরেজ দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ওই বছরই তাঁর অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতিবাদে দেশটিতে দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে। দাঙ্গায় তিন শরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটে। এ ঘটনার পর তাঁর জনপ্রিয়তায় ধস নামে।
১৯৯৩ সালে দ্বিতীয় মেয়াদ পূর্ণ করার আগেই পেরেজ ক্ষমতাচ্যুত হন। পরে তাঁকে গৃহবন্দী করা হয়। এ সময় দেশটির সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে সরকারি অর্থ অপব্যবহারের অভিযোগে কারাদণ্ড দেন। তবে পেরেস বরাবরই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সাজার মেয়াদ শেষে তিনি বসবাসের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান।
পেরেজের মেয়ে মারিয়া ফ্র্যান্সিয়ার বরাত দিয়ে ভেনেজুয়েলার টেলিভিশন নেটওয়ার্ক গ্লোবোভিশন এ তথ্য জানায়।
পেরেজ ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৯ এবং ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত দুই মেয়াদে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ছিলেন। প্রথম দফায় প্রেসিডেন্ট থাকাকালে দেশটির তেলশিল্পের জাতীয়করণ করে পেরেজ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। এ সময় তাঁকে ‘সৌদি ভেনেজুয়েলা’ নামে ডাকা হতো।
১৯৮৯ সালে পেরেজ দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ওই বছরই তাঁর অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতিবাদে দেশটিতে দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে। দাঙ্গায় তিন শরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটে। এ ঘটনার পর তাঁর জনপ্রিয়তায় ধস নামে।
১৯৯৩ সালে দ্বিতীয় মেয়াদ পূর্ণ করার আগেই পেরেজ ক্ষমতাচ্যুত হন। পরে তাঁকে গৃহবন্দী করা হয়। এ সময় দেশটির সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে সরকারি অর্থ অপব্যবহারের অভিযোগে কারাদণ্ড দেন। তবে পেরেস বরাবরই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সাজার মেয়াদ শেষে তিনি বসবাসের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান।
No comments